অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শুক্রবার (১৬ মে) হোয়াইট হাউসের নবগঠিত ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা কমিশন’-এ নিয়োগপ্রাপ্ত দুজন মুসলিমকে নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। এই ব্যক্তিদের সঙ্গে ইসলামি চরমপন্থার সম্পর্ক রয়েছে বলে দাবি করছেন অনেকে।
কমিশনের ‘অ্যাডভাইজরি বোর্ড অব লে লিডারস’-এ নিয়োগ পেয়েছেন ইসমাইল রয়্যার এবং শায়খ হামজা ইউসুফ। এই দুজনকে নিয়েই চলছে বিতর্ক।
রক্ষণশীল রাজনৈতিক বিশ্লেষক লারা লুমারের মতো সমালোচকেরা অভিযোগ করছেন, এই দুই ব্যক্তির অতীতে চরমপন্থী মতাদর্শ এবং ‘জিহাদি’ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংযোগ ছিল।
হোয়াইট হাউসের আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ইসমাইল রয়্যারকে ‘রিলিজিয়াস ফ্রিডম ইনস্টিটিউট’-এর ‘ইসলাম অ্যান্ড রিলিজিয়াস ফ্রিডম অ্যাকশন টিম’-এর পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে তাঁর অ্যাডভোকেসি কাজ এবং আন্তঃধর্মীয় শান্তি প্রচারের ভূমিকার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, শায়খ হামজা ইউসুফকে একজন সম্মানিত ইসলামি পণ্ডিত এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম স্বীকৃত মুসলিম লিবারেল আর্টস কলেজ ‘জায়তুনা কলেজ’-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বার্কলের ‘সেন্টার ফর ইসলামিক স্টাডিজ’-এর উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর দীর্ঘদিনের শিক্ষা ক্ষেত্রে সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে, তাদের এই নিয়োগ অতীতের বিতর্কিত সংশ্লিষ্টতার কারণে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ইসমাইল রয়্যার কে?
তিনি মূলত ধর্মান্তরিত মুসলিম। পূর্ব নাম ছিল র্যান্ডাল টড রয়্যার। ১৯৯২ সালে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে ইসমাইল রয়্যার নাম নেন। তিনি মূলধারার ইসলামি পণ্ডিতদের অধীনে শিক্ষা লাভ করেন এবং পরে একাধিক মুসলিম অ্যাডভোকেসি গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত হন।
তবে, রয়্যারের অতীতে একটি অন্ধকার অধ্যায় রয়েছে। ২০০৪ সালে তিনি তথাকথিত ‘ভার্জিনিয়া জিহাদ নেটওয়ার্ক’-এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সন্ত্রাস-সম্পর্কিত অভিযোগ স্বীকার করেন। তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। মার্কিন বিচার বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রয়্যার স্বীকার করেছেন যে, তিনি অন্যদের পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈয়্যবা (এলইটি) প্রশিক্ষণ শিবিরে যোগ দিতে সহায়তা করেছিলেন। সেখানে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের জঙ্গি কার্যক্রমের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো।
রয়্যার জম্মু ও কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি একজনকে রকেট-প্রপেলড গ্রেনেড ব্যবহারে প্রশিক্ষণ নিতে সহায়তা করার কথাও স্বীকার করেছেন। রয়্যার ১৩ বছর কারাভোগের পর ২০১৭ সালে মুক্তি পান এবং তখন থেকে প্রকাশ্যে সহিংস চরমপন্থা থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। এরপর তিনি ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রচার কাজে মনোনিবেশ করেছেন।
শায়খ হামজা ইউসুফের পরিচয় কী?
হামজা ইউসুফ পশ্চিমা ইসলামি মহলে ধ্রুপদি ইসলামি পাণ্ডিত্য এবং আন্তঃধর্মীয় সংলাপের একজন প্রবক্তা হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় জায়তুনা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ট্রাম্প প্রশাসনের সময় পররাষ্ট্র দপ্তরের ‘কমিশন অন আন-এলিয়েনেবল রাইটস’ সহ বিভিন্ন শিক্ষাবিদ ও সরকারি উপদেষ্টা পদে কাজ করেছেন।
হামজা ইউসুফ মূলধারায় ব্যাপক জনপ্রিয় সত্ত্বেও, লারা লুমারের মতো সমালোচকেরা ইউসুফের বিরুদ্ধে জিহাদি মতাদর্শকে কম গুরুত্ব দিয়ে দেখা এবং মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের মতো সংগঠনের সঙ্গে পরোক্ষ সম্পর্ক বজায় রাখার অভিযোগ করেছেন।
ইউসুফ সরাসরি এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, তাঁর সমর্থকেরা তাঁকে সংযমের কণ্ঠস্বর হিসেবে বিবেচনা করেন। তাঁরা বলেন, হামজা ইউসুফ দীর্ঘ দিন ধরে বারবার চরমপন্থার নিন্দা করে আসছেন। তিনি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে বোঝাপড়ার প্রয়োজনীয়তার পক্ষে প্রচার করছেন।
ইউসুফের অতীতের মন্তব্য ও সংশ্লিষ্টতার দিকেও অতিরিক্ত নজর দেওয়া হয়েছে। ৯ / ১১ হামলার দুই দিন আগে তিনি জামিল আল-আমিনের সমর্থনে একটি তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছিলেন। জামিল পরে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে হত্যার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন বলে লুমের অভিযোগ করেন।
তহবিল সংগ্রহ ইভেন্ট চলাকালীন, হামজা ইউসুফ যুক্তরাষ্ট্রকে একটি বর্ণবাদী দেশ হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি ইঙ্গিত করেন যে, জামিল আল-আমিনকে ফাঁসানো হচ্ছে। ১৯৯০-এর দশকে নিউইয়র্কের ল্যান্ডমার্কগুলোতে বোমা হামলার ষড়যন্ত্রে দোষী সাব্যস্ত শেখ ওমর আবদেল রহমানকে পূর্বে রক্ষা করার জন্যও তিনি সমালোচিত হয়েছেন। তিনি দাবি করেছিলেন, ধর্মীয় নেতাকে অন্যায়ভাবে বিচার করা হয়েছে।
১৯৯৬ সালে আইসিএনএ সম্মেলনে দেওয়া এক বক্তৃতায়—একটি সংগঠন যার মুসলিম ব্রাদারহুডের সঙ্গে কথিত সম্পর্ক রয়েছে—হামজা ইউসুফ যুক্তরাষ্ট্রকে ‘এমন একটি দেশ হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যার অতীতে গর্ব করার মতো খুব কমই আছে এবং বর্তমানে গর্ব করার মতো আরও কমই আছে।’ ৯ / ১১ হামলার পর, হামজা ইউসুফকে এফবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল বলে জানা যায়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শুক্রবার (১৬ মে) হোয়াইট হাউসের নবগঠিত ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা কমিশন’-এ নিয়োগপ্রাপ্ত দুজন মুসলিমকে নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। এই ব্যক্তিদের সঙ্গে ইসলামি চরমপন্থার সম্পর্ক রয়েছে বলে দাবি করছেন অনেকে।
কমিশনের ‘অ্যাডভাইজরি বোর্ড অব লে লিডারস’-এ নিয়োগ পেয়েছেন ইসমাইল রয়্যার এবং শায়খ হামজা ইউসুফ। এই দুজনকে নিয়েই চলছে বিতর্ক।
রক্ষণশীল রাজনৈতিক বিশ্লেষক লারা লুমারের মতো সমালোচকেরা অভিযোগ করছেন, এই দুই ব্যক্তির অতীতে চরমপন্থী মতাদর্শ এবং ‘জিহাদি’ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংযোগ ছিল।
হোয়াইট হাউসের আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ইসমাইল রয়্যারকে ‘রিলিজিয়াস ফ্রিডম ইনস্টিটিউট’-এর ‘ইসলাম অ্যান্ড রিলিজিয়াস ফ্রিডম অ্যাকশন টিম’-এর পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে তাঁর অ্যাডভোকেসি কাজ এবং আন্তঃধর্মীয় শান্তি প্রচারের ভূমিকার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, শায়খ হামজা ইউসুফকে একজন সম্মানিত ইসলামি পণ্ডিত এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম স্বীকৃত মুসলিম লিবারেল আর্টস কলেজ ‘জায়তুনা কলেজ’-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বার্কলের ‘সেন্টার ফর ইসলামিক স্টাডিজ’-এর উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর দীর্ঘদিনের শিক্ষা ক্ষেত্রে সম্পৃক্ততার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে, তাদের এই নিয়োগ অতীতের বিতর্কিত সংশ্লিষ্টতার কারণে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ইসমাইল রয়্যার কে?
তিনি মূলত ধর্মান্তরিত মুসলিম। পূর্ব নাম ছিল র্যান্ডাল টড রয়্যার। ১৯৯২ সালে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে ইসমাইল রয়্যার নাম নেন। তিনি মূলধারার ইসলামি পণ্ডিতদের অধীনে শিক্ষা লাভ করেন এবং পরে একাধিক মুসলিম অ্যাডভোকেসি গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত হন।
তবে, রয়্যারের অতীতে একটি অন্ধকার অধ্যায় রয়েছে। ২০০৪ সালে তিনি তথাকথিত ‘ভার্জিনিয়া জিহাদ নেটওয়ার্ক’-এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সন্ত্রাস-সম্পর্কিত অভিযোগ স্বীকার করেন। তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। মার্কিন বিচার বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রয়্যার স্বীকার করেছেন যে, তিনি অন্যদের পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈয়্যবা (এলইটি) প্রশিক্ষণ শিবিরে যোগ দিতে সহায়তা করেছিলেন। সেখানে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের জঙ্গি কার্যক্রমের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো।
রয়্যার জম্মু ও কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি একজনকে রকেট-প্রপেলড গ্রেনেড ব্যবহারে প্রশিক্ষণ নিতে সহায়তা করার কথাও স্বীকার করেছেন। রয়্যার ১৩ বছর কারাভোগের পর ২০১৭ সালে মুক্তি পান এবং তখন থেকে প্রকাশ্যে সহিংস চরমপন্থা থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। এরপর তিনি ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রচার কাজে মনোনিবেশ করেছেন।
শায়খ হামজা ইউসুফের পরিচয় কী?
হামজা ইউসুফ পশ্চিমা ইসলামি মহলে ধ্রুপদি ইসলামি পাণ্ডিত্য এবং আন্তঃধর্মীয় সংলাপের একজন প্রবক্তা হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় জায়তুনা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ট্রাম্প প্রশাসনের সময় পররাষ্ট্র দপ্তরের ‘কমিশন অন আন-এলিয়েনেবল রাইটস’ সহ বিভিন্ন শিক্ষাবিদ ও সরকারি উপদেষ্টা পদে কাজ করেছেন।
হামজা ইউসুফ মূলধারায় ব্যাপক জনপ্রিয় সত্ত্বেও, লারা লুমারের মতো সমালোচকেরা ইউসুফের বিরুদ্ধে জিহাদি মতাদর্শকে কম গুরুত্ব দিয়ে দেখা এবং মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের মতো সংগঠনের সঙ্গে পরোক্ষ সম্পর্ক বজায় রাখার অভিযোগ করেছেন।
ইউসুফ সরাসরি এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, তাঁর সমর্থকেরা তাঁকে সংযমের কণ্ঠস্বর হিসেবে বিবেচনা করেন। তাঁরা বলেন, হামজা ইউসুফ দীর্ঘ দিন ধরে বারবার চরমপন্থার নিন্দা করে আসছেন। তিনি বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে বোঝাপড়ার প্রয়োজনীয়তার পক্ষে প্রচার করছেন।
ইউসুফের অতীতের মন্তব্য ও সংশ্লিষ্টতার দিকেও অতিরিক্ত নজর দেওয়া হয়েছে। ৯ / ১১ হামলার দুই দিন আগে তিনি জামিল আল-আমিনের সমর্থনে একটি তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছিলেন। জামিল পরে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে হত্যার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন বলে লুমের অভিযোগ করেন।
তহবিল সংগ্রহ ইভেন্ট চলাকালীন, হামজা ইউসুফ যুক্তরাষ্ট্রকে একটি বর্ণবাদী দেশ হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি ইঙ্গিত করেন যে, জামিল আল-আমিনকে ফাঁসানো হচ্ছে। ১৯৯০-এর দশকে নিউইয়র্কের ল্যান্ডমার্কগুলোতে বোমা হামলার ষড়যন্ত্রে দোষী সাব্যস্ত শেখ ওমর আবদেল রহমানকে পূর্বে রক্ষা করার জন্যও তিনি সমালোচিত হয়েছেন। তিনি দাবি করেছিলেন, ধর্মীয় নেতাকে অন্যায়ভাবে বিচার করা হয়েছে।
১৯৯৬ সালে আইসিএনএ সম্মেলনে দেওয়া এক বক্তৃতায়—একটি সংগঠন যার মুসলিম ব্রাদারহুডের সঙ্গে কথিত সম্পর্ক রয়েছে—হামজা ইউসুফ যুক্তরাষ্ট্রকে ‘এমন একটি দেশ হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যার অতীতে গর্ব করার মতো খুব কমই আছে এবং বর্তমানে গর্ব করার মতো আরও কমই আছে।’ ৯ / ১১ হামলার পর, হামজা ইউসুফকে এফবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল বলে জানা যায়।
বিনোদন জগতের চাকচিক্যের আড়ালে এমন বিপজ্জনক অপরাধচক্র চলছিল, তা প্রকাশ্যে আসতেই টলি-কন্নড়সহ সমগ্র দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এবার এই মামলার সূত্র ধরে আরও বড় কোনো চক্রের সন্ধান মেলে কিনা, সেদিকেই তদন্তকারীদের নজর।
১৪ মিনিট আগেমাত্র ২৫ সেকেন্ডে শেষ পুরো অভিযান! পাঁচ যুবক করিডর ধরে হেঁটে ঢুকে পড়ে রুম নম্বর ২০৯-এ। প্রত্যেকের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। মুহূর্তে চলতে থাকে একের পর এক গুলি— মোট ১২ রাউন্ড। চন্দন মিশ্র লুটিয়ে পড়ে হাসপাতালের বেডেই। আতঙ্কে ছুটোছুটি শুরু করে নার্স, রোগীর আত্মীয়রা।
২৯ মিনিট আগেপাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে টানা ভারী বৃষ্টিতে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছেন আরও ২৯০ জন। গতকাল বুধবার সকালে বর্ষণ শুরু হওয়ার পর এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অধিকাংশ মানুষ ভবন ধসে চাপা পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরাকের পূর্বাঞ্চলীয় কুত শহরের একটি হাইপারমার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরও কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছেন। শহরের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এবং দুটি পুলিশ সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার দিবাগত রাকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
৬ ঘণ্টা আগে