যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেন সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে। আর এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্পষ্ট কৌশল থাকা উচিত। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের সাভানায় স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার এক জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেন-সংকট থেকে আমাদের বেরিয়ে আসার জন্য স্পষ্ট কৌশল থাকার দরকার হলেও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বা ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসের এ ধরনের কোনো কৌশল নেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘বাইডেন ও কমলা আমাদের ইউক্রেনের এই যুদ্ধে জড়িত করেছেন এবং এখন তাঁরা আমাদের সেখান থেকে বের করে আনতে পারবেন না। তাঁরা আমাদের কোনোভাবেই সেখান থেকে বের করে আনতে পারবেন না।’ এ সময় তিনি প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বলেন, তিনি পুনরায় নির্বাচিত হলে অবিলম্বে এই সংঘাত শেষ করার উদ্যোগ নেবেন।
সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি মনে করি, আমি আবারও প্রেসিডেন্ট না হওয়া পর্যন্ত আমরা সেই যুদ্ধে আটকে থাকব। কিন্তু আমি প্রেসিডেন্ট হলে এই কাজ আমি শেষ করব। আমি আলোচনা করব এবং আমি আমাদের দেশকে বের করে আনব। আমাদের বের হয়ে আসতেই হবে। অথচ বাইডেন বলেছেন, “আমরা জয়ী না হওয়া পর্যন্ত ছাড়ব না”।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘রুশরা জিতলে কী হবে? তারা এটাই করবে তারা যা করে—তারা যুদ্ধ করে। কেউ একজন আমাকে একদিন বলেছিল, তারা হিটলারকে হারিয়েছে, তারা নেপোলিয়নকে পরাজিত করেছিল। সেটাই আসলে তারা করে, তারা যুদ্ধ করে এবং এটি কোনোভাবেই সুখকর নয়।’
এর আগে গত সোমবার অন্য এক সমাবেশে রিপাবলিকান পার্টির এই প্রার্থী দাবি করেন যে, ভলোদিমির জেলেনস্কি খুব করে চান কমলা হ্যারিস জিতুক। কারণ, যতক্ষণ ডেমোক্র্যাটরা ক্ষমতায় থাকবে, ততক্ষণই ইউক্রেনের নেতা একবার করে যুক্তরাষ্ট্রে আসবেন এবং ৬০ বিলিয়ন ডলার নিয়ে চলে যাবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেন সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে। আর এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্পষ্ট কৌশল থাকা উচিত। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের সাভানায় স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার এক জনসভায় তিনি এ কথা বলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের খবরে বলা হয়েছে, ইউক্রেন-সংকট থেকে আমাদের বেরিয়ে আসার জন্য স্পষ্ট কৌশল থাকার দরকার হলেও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বা ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসের এ ধরনের কোনো কৌশল নেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘বাইডেন ও কমলা আমাদের ইউক্রেনের এই যুদ্ধে জড়িত করেছেন এবং এখন তাঁরা আমাদের সেখান থেকে বের করে আনতে পারবেন না। তাঁরা আমাদের কোনোভাবেই সেখান থেকে বের করে আনতে পারবেন না।’ এ সময় তিনি প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বলেন, তিনি পুনরায় নির্বাচিত হলে অবিলম্বে এই সংঘাত শেষ করার উদ্যোগ নেবেন।
সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি মনে করি, আমি আবারও প্রেসিডেন্ট না হওয়া পর্যন্ত আমরা সেই যুদ্ধে আটকে থাকব। কিন্তু আমি প্রেসিডেন্ট হলে এই কাজ আমি শেষ করব। আমি আলোচনা করব এবং আমি আমাদের দেশকে বের করে আনব। আমাদের বের হয়ে আসতেই হবে। অথচ বাইডেন বলেছেন, “আমরা জয়ী না হওয়া পর্যন্ত ছাড়ব না”।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘রুশরা জিতলে কী হবে? তারা এটাই করবে তারা যা করে—তারা যুদ্ধ করে। কেউ একজন আমাকে একদিন বলেছিল, তারা হিটলারকে হারিয়েছে, তারা নেপোলিয়নকে পরাজিত করেছিল। সেটাই আসলে তারা করে, তারা যুদ্ধ করে এবং এটি কোনোভাবেই সুখকর নয়।’
এর আগে গত সোমবার অন্য এক সমাবেশে রিপাবলিকান পার্টির এই প্রার্থী দাবি করেন যে, ভলোদিমির জেলেনস্কি খুব করে চান কমলা হ্যারিস জিতুক। কারণ, যতক্ষণ ডেমোক্র্যাটরা ক্ষমতায় থাকবে, ততক্ষণই ইউক্রেনের নেতা একবার করে যুক্তরাষ্ট্রে আসবেন এবং ৬০ বিলিয়ন ডলার নিয়ে চলে যাবেন।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১৫ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে