যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ‘কোনো এক সময়’ প্রত্যাহার করা হবে। ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প। ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম কিয়েভ ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন সময় এল যখন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া নতুন করে কূটনৈতিক যোগাযোগ শুরু করেছে। এই যোগাযোগের মধ্যে আছে ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে সরাসরি আলোচনা, ওয়াশিংটন ও মস্কোতে দূতাবাস পুনরায় চালু করা এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা।
রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া প্রসঙ্গে করা এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘না, আমরা কারও ওপর থেকে কোনো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করিনি...আমি মনে করি, কোনো এক সময় তা করা হবে, তবে এখনই নয়। এই মুহূর্তে আমরা কারও ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সম্মত হইনি।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরুর পর থেকে রাশিয়া পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাইডেন প্রশাসন ও যুক্তরাজ্য রাশিয়ার তেল খাতের বিরুদ্ধে তাদের সবচেয়ে বড় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এতে রুশ ‘ছায়া নৌবহরের’ প্রায় ২০০টি জাহাজ, প্রধান তেল কোম্পানি এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল গত ১০ জানুয়ারি এসব নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে। এই নিষেধাজ্ঞা এরই মধ্যে বৈশ্বিক তেল বাজারে প্রভাব ফেলেছে। অপরিশোধিত ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৫ ডলার বেড়ে গেছে।
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, যদি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তিচুক্তি না করেন, তবে তিনি সম্ভবত রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের দল এ বিষয়ে দুটি প্রধান নীতিগত পন্থা বিবেচনা করছে।
প্রথম প্রস্তাবনা অনুযায়ী, যুদ্ধের সমাধানের সম্ভাবনা থাকলে, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকা রুশ তেল উৎপাদনকারীদের জন্য কিছু সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে শান্তি আলোচনাকে উৎসাহিত করা যেতে পারে। দ্বিতীয় বিকল্পটি হলো—নিষেধাজ্ঞা আরও জোরদার করে মস্কোর ওপর সর্বোচ্চ চাপ সৃষ্টি করা, যাতে রাশিয়ার ওপর মার্কিন কূটনৈতিক প্রভাব আরও বাড়ানো যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা ‘কোনো এক সময়’ প্রত্যাহার করা হবে। ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প। ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম কিয়েভ ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন সময় এল যখন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া নতুন করে কূটনৈতিক যোগাযোগ শুরু করেছে। এই যোগাযোগের মধ্যে আছে ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে সরাসরি আলোচনা, ওয়াশিংটন ও মস্কোতে দূতাবাস পুনরায় চালু করা এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা।
রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া প্রসঙ্গে করা এক প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘না, আমরা কারও ওপর থেকে কোনো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করিনি...আমি মনে করি, কোনো এক সময় তা করা হবে, তবে এখনই নয়। এই মুহূর্তে আমরা কারও ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সম্মত হইনি।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরুর পর থেকে রাশিয়া পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাইডেন প্রশাসন ও যুক্তরাজ্য রাশিয়ার তেল খাতের বিরুদ্ধে তাদের সবচেয়ে বড় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এতে রুশ ‘ছায়া নৌবহরের’ প্রায় ২০০টি জাহাজ, প্রধান তেল কোম্পানি এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল গত ১০ জানুয়ারি এসব নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে। এই নিষেধাজ্ঞা এরই মধ্যে বৈশ্বিক তেল বাজারে প্রভাব ফেলেছে। অপরিশোধিত ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৫ ডলার বেড়ে গেছে।
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, যদি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তিচুক্তি না করেন, তবে তিনি সম্ভবত রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের দল এ বিষয়ে দুটি প্রধান নীতিগত পন্থা বিবেচনা করছে।
প্রথম প্রস্তাবনা অনুযায়ী, যুদ্ধের সমাধানের সম্ভাবনা থাকলে, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকা রুশ তেল উৎপাদনকারীদের জন্য কিছু সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে শান্তি আলোচনাকে উৎসাহিত করা যেতে পারে। দ্বিতীয় বিকল্পটি হলো—নিষেধাজ্ঞা আরও জোরদার করে মস্কোর ওপর সর্বোচ্চ চাপ সৃষ্টি করা, যাতে রাশিয়ার ওপর মার্কিন কূটনৈতিক প্রভাব আরও বাড়ানো যায়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাজেট বিলের কঠোর সমালোচনা করেছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিলটিকে তিনি ‘জঘন্য ও ঘৃণ্য’ বলে অভিহিত করেছেন। ট্রাম্প প্রশাসন থেকে পদত্যাগের কয়েক দিন পরই গতকাল মঙ্গলবার মাস্ক এই বিলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন।
১৯ মিনিট আগেজাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে পাঁচ দেশ। এই দেশগুলো ২০২৬ সালের শুরু থেকে দুই বছর নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৯ মিনিট আগেইংল্যান্ডের এসেক্সের হ্যাভারিং-অ্যাট-বাওয়ার গ্রামে কয়েক সপ্তাহ ধরে একটি বাজপাখির ত্রাসে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একটি প্রাইমারি স্কুল। ইতিমধ্যে স্কুলটির মাঠে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ছয় মাস আগে দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণ তাঁদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সক ইয়ল-এর সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকে প্রতিহত করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে এবার জনগণ ইউন সক ইয়লের দলকে শাস্তি দিল এবং বিরোধী দলকে আবার ক্ষমতায় আনল।
১১ ঘণ্টা আগে