সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাশ মানি মামলার বিচারকাজ যে আদালতে শুরু হয়েছে, সেই নিউইয়র্ক কোর্ট হাউসের সামনে গায়ে আগুন দেওয়া যুবক ম্যাক্স আজারেলো মারা গেছেন। এনবিসি নিউজসহ অন্যান্য মার্কিন গণমাধ্যম আজ শনিবার সেই যুবকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। নিউইয়র্ক সিটি পুলিশকে উদ্ধৃত করে তারা ম্যাক্সের মৃত্যুর খবর জানায়। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে গাতে আগুন দেন এই যুবক। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গতকালই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলমান হাশ মানি মামলার বিচারকাজ পরিচালনার জন্য বিচারকদের পূর্ণাঙ্গ একটি বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। আগামী সোমবার ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সেই মামলার কার্যক্রম শুরু হতে পারে। তবে পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি বিচারক বা ডোনাল্ড ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে এ কাজ করেননি।
গতকাল দুপুরে ম্যানহাটনের ওই আদালতে হাশ মানি মামলার শুনানিতে এজলাসে উপস্থিত ছিলেন ট্রাম্প। ম্যাক্সের গায়ে আগুন দেওয়ার ঘটনার পর শুনানি স্থগিত করা হয়, ট্রাম্পও আদালত ত্যাগ করেন। তবে এই ঘটনায় আদালতের নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়নি। কয়েক ঘণ্টা স্থগিত থাকার পর বিকেলের দিকে ফের মামলার শুনানি কার্যক্রম শুরু করেন আদালত।
নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি কমিশনার তারিক শেফার্ড এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ত্রিশোর্ধ্ব এই যুবক ট্রাম্পের নিজ অঙ্গরাজ্য ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিনের বাসিন্দা। পুলিশের মতে, আজারেলো ট্রাম্পকে লক্ষ্যবস্ত করেননি। তবে প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রতত্ত্ব’ বাস্তবায়নের অভিযোগ এনে তদন্ত শুরু করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ম্যাক্স তাঁর পিঠে থাকা একটি ব্যাগ থেকে কিছু পুস্তিকা বের করে সবদিকে ছড়িয়ে দিতে থাকেন। নিজের গায়ে দাহ্য তরল পদার্থ ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার আগে সেগুলো ওপরের দিকে ছুড়ে দেন। রয়টার্সের কাছে সেই পুস্তিকার একটি পুড়ে যাওয়া অংশ এসেছে। সেখানে লেখা আছে ‘শয়তান ধনকুবের’। বাকি অংশে কী লেখা ছিল তা আর স্পষ্টভাবে জানা যায়নি।
এদিকে, নিজের গায়ে আগুন দেওয়ার কয়েক দিন আগে আজারেলোকে একই আদালতের বাইরে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি একটি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। ততে লেখা ছিল, ‘ট্রাম্প বাইডেনের সঙ্গে আছেন এবং তারা আমাদের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী অভ্যুত্থান করতে চলেছেন।’
তদন্তকারীরা বলছেন, পরিবারের সঙ্গে ফ্লোরিডায় থাকতেন ম্যাক্স। তিনি গত সপ্তাহে ফ্লোরিডার থেকে নিউইয়র্কে এসেছিলেন। ম্যাক্স আজারেলোর সঙ্গে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার কোনো তথ্য নিউইয়র্ক পুলিশের কাছে নেই।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাশ মানি মামলার বিচারকাজ যে আদালতে শুরু হয়েছে, সেই নিউইয়র্ক কোর্ট হাউসের সামনে গায়ে আগুন দেওয়া যুবক ম্যাক্স আজারেলো মারা গেছেন। এনবিসি নিউজসহ অন্যান্য মার্কিন গণমাধ্যম আজ শনিবার সেই যুবকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। নিউইয়র্ক সিটি পুলিশকে উদ্ধৃত করে তারা ম্যাক্সের মৃত্যুর খবর জানায়। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে গাতে আগুন দেন এই যুবক। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গতকালই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলমান হাশ মানি মামলার বিচারকাজ পরিচালনার জন্য বিচারকদের পূর্ণাঙ্গ একটি বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। আগামী সোমবার ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সেই মামলার কার্যক্রম শুরু হতে পারে। তবে পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি বিচারক বা ডোনাল্ড ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে এ কাজ করেননি।
গতকাল দুপুরে ম্যানহাটনের ওই আদালতে হাশ মানি মামলার শুনানিতে এজলাসে উপস্থিত ছিলেন ট্রাম্প। ম্যাক্সের গায়ে আগুন দেওয়ার ঘটনার পর শুনানি স্থগিত করা হয়, ট্রাম্পও আদালত ত্যাগ করেন। তবে এই ঘটনায় আদালতের নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়নি। কয়েক ঘণ্টা স্থগিত থাকার পর বিকেলের দিকে ফের মামলার শুনানি কার্যক্রম শুরু করেন আদালত।
নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি কমিশনার তারিক শেফার্ড এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ত্রিশোর্ধ্ব এই যুবক ট্রাম্পের নিজ অঙ্গরাজ্য ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিনের বাসিন্দা। পুলিশের মতে, আজারেলো ট্রাম্পকে লক্ষ্যবস্ত করেননি। তবে প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রতত্ত্ব’ বাস্তবায়নের অভিযোগ এনে তদন্ত শুরু করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ম্যাক্স তাঁর পিঠে থাকা একটি ব্যাগ থেকে কিছু পুস্তিকা বের করে সবদিকে ছড়িয়ে দিতে থাকেন। নিজের গায়ে দাহ্য তরল পদার্থ ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার আগে সেগুলো ওপরের দিকে ছুড়ে দেন। রয়টার্সের কাছে সেই পুস্তিকার একটি পুড়ে যাওয়া অংশ এসেছে। সেখানে লেখা আছে ‘শয়তান ধনকুবের’। বাকি অংশে কী লেখা ছিল তা আর স্পষ্টভাবে জানা যায়নি।
এদিকে, নিজের গায়ে আগুন দেওয়ার কয়েক দিন আগে আজারেলোকে একই আদালতের বাইরে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি একটি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। ততে লেখা ছিল, ‘ট্রাম্প বাইডেনের সঙ্গে আছেন এবং তারা আমাদের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী অভ্যুত্থান করতে চলেছেন।’
তদন্তকারীরা বলছেন, পরিবারের সঙ্গে ফ্লোরিডায় থাকতেন ম্যাক্স। তিনি গত সপ্তাহে ফ্লোরিডার থেকে নিউইয়র্কে এসেছিলেন। ম্যাক্স আজারেলোর সঙ্গে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার কোনো তথ্য নিউইয়র্ক পুলিশের কাছে নেই।
এপস্টেইন ফাইলের সবচেয়ে বিতর্কিত ও আলোচিত বিষয় ছিল ‘ক্লায়েন্ট লিস্ট’। অর্থাৎ কারা এপস্টেইনের কাছে যেতেন বা তাঁর কাছ থেকে নানান সুবিধা নিয়েছেন এমন ব্যক্তির একটি তালিকা। তবে বিচার বিভাগ তাদের মেমোতে স্পষ্ট করে বলেছেন, এপস্টেইন ফাইলে ‘ক্লায়েন্ট তালিকা’ বলে কোনো কিছু ছিল না।
১০ মিনিট আগে২০২০ সালের অক্টোবর মাসে দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি নবজাতককে প্লাস্টিকে মোড়ানো অবস্থায় টয়লেটের একটি বিনে পাওয়া যায়। এ ঘটনার জেরে পরে কাতার কর্তৃপক্ষ একাধিক ফ্লাইটের অসংখ্য নারীকে জোর করে বিমান থেকে নামিয়ে শারীরিক অনুসন্ধানে বাধ্য করে।
৩৫ মিনিট আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তার ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে গোপনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময় এসেছে, যখন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘সত্যিকারের দেশপ্রেমিক’ বলে প্রশংসা করে একটি চিঠিতে নিষেধাজ্ঞা...
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে নতুন করে গোলাগুলি শুরু হয়। সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের বেসামরিক নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগে