পাকিস্তানে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে পদত্যাগ করা রাওয়ালপিন্ডির বিভাগীয় কমিশনার লিয়াকত আলী চাথা ভোল পাল্টিয়েছেন। এবার তিনি বলছেন, কারাবন্দী সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের রাজনৈতিক দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে তিনি নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করেছিলেন।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ট্রিবিউন এক্সপ্রেস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) কাছে দেওয়া এক বিবৃতিতে চাথা বলেছেন, ‘আমি আমার কর্মকাণ্ডের সম্পূর্ণ দায় নিচ্ছি এবং আমার বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে নিজেকে সমর্পণ করছি।’
এর আগে, গত শনিবার রাওয়ালপিন্ডির এই কমিশনার ভোটে জালিয়াতি হয়েছে বলে স্বীকার করে নাটকীয়ভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। ওই দিন তিনি বলেছিলেন, রাওয়ালপিন্ডিতে বড় ধরনের নির্বাচনী কারচুপির ঘটনায় বিবেকের তাড়না থেকে তিনি পদত্যাগ করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিরল স্বীকারোক্তি দিয়ে নির্বাচন কমিশনার চাথার রাওয়ালপিন্ডি বিভাগে নির্বাচনে কারচুপির দায়ভার গ্রহণ করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত প্রার্থীদের বিজয়ীতে রূপান্তরিত করেছি।’
তাঁর এমন স্বীকারোক্তির পর পিটিআই, জামায়াত-ই-ইসলামি (জেআই) ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল—যাদের বেশির ভাগই ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করেছে—তাঁরা এই ঘটনায় তদন্ত দাবি করে। নির্বাচনে কারচুপির প্রতিবাদে দেশটিতে বিক্ষোভ কর্মসূচিও পালন করছে এসব দল।
একই সংবাদ সম্মেলনে চাথা পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ইসা নির্বাচনে কারচুপির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগের জবাবে দেশটির প্রধান বিচারপতি সাবেক এই কমিশনারকে তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগের সমর্থনে প্রমাণ দেখানোর দাবি জানান।
তবে শেষমেশ নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ প্রত্যাহার করে চাথা বলেছেন, ‘এ সবই ইমরান খানের প্রতিষ্ঠিত পিটিআইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হয়েছিল। পিটিআইয়ের নেতারা ভবিষ্যতে আমাকে লোভনীয় পদ দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।’
বিবৃতিতে চাথা বলেছেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর পিটিআই যখন পাঞ্জাবে সরকার গঠন করে, তখন তিনি পাঞ্জাবের প্রাদেশিক সচিবসহ অন্যান্য জ্যেষ্ঠ পদে ছিলেন। সচিব পদটি প্রাদেশিক সরকারের শীর্ষ পদগুলোর একটি। প্রাদেশিক সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় তিনি পিটিআইয়ের জ্যেষ্ঠ এবং বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার সুযোগ পান। পিটিআই ক্ষমতায় থাকাকালীন তিনি পিটিআইয়ের প্রখ্যাত নেতাদের একজনের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। গত বছরের ৯ মের ঘটনার পর পিটিআইয়ের অন্যান্য নেতাদের মতো ওই নেতাও পলাতক ছিলেন, তাঁকে পলাতক অপরাধী (পিও) হিসেবে ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল।
চাথা বলেন, ‘আর পুরো সময়জুড়ে তাঁর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ ছিল আমার। আমি তাঁকে বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতার সঙ্গে সাহায্য করেছি। ফল হিসেবে পিটিআইয়ের বিশিষ্ট ওই নেতার সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের তিন দিন পর পিটিআইয়ের ওই নেতার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য গোপনে লাহোর ভ্রমণ করেছিলেন তিনি। সেই বৈঠকেই তিনি চাথাকে একটি প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে, তিনি যদি নির্বাচনে কারচুপি এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে কাঠগড়ায় তোলার অভিযোগের প্রতি সমর্থন জানান তাহলে ভবিষ্যতে লোভনীয় পদ পাবেন। পিটিআই নেতা তাঁকে বলেছিলেন, পুরো পরিকল্পনাটি দলের জ্যেষ্ঠ নেতৃত্বের পরামর্শ এবং অনুমতিতে সাজানো হয়েছে।
চাথা বলেন, ‘আমি চাকরি থেকে অবসর নিতে যাচ্ছি এই বিষয়টি বিবেচনা করে উল্লিখিত ব্যক্তি প্রস্তাবটি দিয়েছিলেন। আমার অবসর ঘিরে যে চাপের মধ্যে ছিলাম সে বিষয়েও তিনি অবগত ছিলেন। পিটিআইয়ের ওই নেতা আমাকে প্রধান বিচারপতির নাম বিশেষভাবে বলতে বলেছিলেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতৃত্ব তাকে বিশেষভাবে এটা করতে বলেছে। প্রধান বিচারপতির নামে অভিযোগ তোলার পেছনে নানাবিধ উদ্দেশ্য ছিল।’
তিনি বলেন, একইভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সিকান্দার সুলতান রাজাকেও পুরো পাকিস্তানজুড়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলার লক্ষ্যে অভিযুক্ত করা হয়েছে। চাথা বলেন, তিনি ১৭ ফেব্রুয়ারি সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছিলেন। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ওই দিন কারচুপির বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিল পিটিআই।
চাথা আরও বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত, সংবাদ সম্মেলনে সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, রাষ্ট্রবিরোধী এবং বিদ্বেষপূর্ণ বিবৃতি দেওয়ার জন্য আমি অত্যন্ত লজ্জিত ও বিব্রত বোধ করছি। এই কর্মকাণ্ড আমার পাশাপাশি পুরো প্রশাসনের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।’
পাকিস্তানে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে পদত্যাগ করা রাওয়ালপিন্ডির বিভাগীয় কমিশনার লিয়াকত আলী চাথা ভোল পাল্টিয়েছেন। এবার তিনি বলছেন, কারাবন্দী সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের রাজনৈতিক দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে তিনি নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করেছিলেন।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ট্রিবিউন এক্সপ্রেস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) কাছে দেওয়া এক বিবৃতিতে চাথা বলেছেন, ‘আমি আমার কর্মকাণ্ডের সম্পূর্ণ দায় নিচ্ছি এবং আমার বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে নিজেকে সমর্পণ করছি।’
এর আগে, গত শনিবার রাওয়ালপিন্ডির এই কমিশনার ভোটে জালিয়াতি হয়েছে বলে স্বীকার করে নাটকীয়ভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। ওই দিন তিনি বলেছিলেন, রাওয়ালপিন্ডিতে বড় ধরনের নির্বাচনী কারচুপির ঘটনায় বিবেকের তাড়না থেকে তিনি পদত্যাগ করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিরল স্বীকারোক্তি দিয়ে নির্বাচন কমিশনার চাথার রাওয়ালপিন্ডি বিভাগে নির্বাচনে কারচুপির দায়ভার গ্রহণ করেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত প্রার্থীদের বিজয়ীতে রূপান্তরিত করেছি।’
তাঁর এমন স্বীকারোক্তির পর পিটিআই, জামায়াত-ই-ইসলামি (জেআই) ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল—যাদের বেশির ভাগই ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করেছে—তাঁরা এই ঘটনায় তদন্ত দাবি করে। নির্বাচনে কারচুপির প্রতিবাদে দেশটিতে বিক্ষোভ কর্মসূচিও পালন করছে এসব দল।
একই সংবাদ সম্মেলনে চাথা পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ইসা নির্বাচনে কারচুপির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগের জবাবে দেশটির প্রধান বিচারপতি সাবেক এই কমিশনারকে তাঁর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগের সমর্থনে প্রমাণ দেখানোর দাবি জানান।
তবে শেষমেশ নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ প্রত্যাহার করে চাথা বলেছেন, ‘এ সবই ইমরান খানের প্রতিষ্ঠিত পিটিআইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হয়েছিল। পিটিআইয়ের নেতারা ভবিষ্যতে আমাকে লোভনীয় পদ দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।’
বিবৃতিতে চাথা বলেছেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর পিটিআই যখন পাঞ্জাবে সরকার গঠন করে, তখন তিনি পাঞ্জাবের প্রাদেশিক সচিবসহ অন্যান্য জ্যেষ্ঠ পদে ছিলেন। সচিব পদটি প্রাদেশিক সরকারের শীর্ষ পদগুলোর একটি। প্রাদেশিক সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় তিনি পিটিআইয়ের জ্যেষ্ঠ এবং বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার সুযোগ পান। পিটিআই ক্ষমতায় থাকাকালীন তিনি পিটিআইয়ের প্রখ্যাত নেতাদের একজনের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। গত বছরের ৯ মের ঘটনার পর পিটিআইয়ের অন্যান্য নেতাদের মতো ওই নেতাও পলাতক ছিলেন, তাঁকে পলাতক অপরাধী (পিও) হিসেবে ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল।
চাথা বলেন, ‘আর পুরো সময়জুড়ে তাঁর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ ছিল আমার। আমি তাঁকে বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতার সঙ্গে সাহায্য করেছি। ফল হিসেবে পিটিআইয়ের বিশিষ্ট ওই নেতার সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের তিন দিন পর পিটিআইয়ের ওই নেতার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য গোপনে লাহোর ভ্রমণ করেছিলেন তিনি। সেই বৈঠকেই তিনি চাথাকে একটি প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে, তিনি যদি নির্বাচনে কারচুপি এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে কাঠগড়ায় তোলার অভিযোগের প্রতি সমর্থন জানান তাহলে ভবিষ্যতে লোভনীয় পদ পাবেন। পিটিআই নেতা তাঁকে বলেছিলেন, পুরো পরিকল্পনাটি দলের জ্যেষ্ঠ নেতৃত্বের পরামর্শ এবং অনুমতিতে সাজানো হয়েছে।
চাথা বলেন, ‘আমি চাকরি থেকে অবসর নিতে যাচ্ছি এই বিষয়টি বিবেচনা করে উল্লিখিত ব্যক্তি প্রস্তাবটি দিয়েছিলেন। আমার অবসর ঘিরে যে চাপের মধ্যে ছিলাম সে বিষয়েও তিনি অবগত ছিলেন। পিটিআইয়ের ওই নেতা আমাকে প্রধান বিচারপতির নাম বিশেষভাবে বলতে বলেছিলেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতৃত্ব তাকে বিশেষভাবে এটা করতে বলেছে। প্রধান বিচারপতির নামে অভিযোগ তোলার পেছনে নানাবিধ উদ্দেশ্য ছিল।’
তিনি বলেন, একইভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সিকান্দার সুলতান রাজাকেও পুরো পাকিস্তানজুড়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলার লক্ষ্যে অভিযুক্ত করা হয়েছে। চাথা বলেন, তিনি ১৭ ফেব্রুয়ারি সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছিলেন। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ওই দিন কারচুপির বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিল পিটিআই।
চাথা আরও বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত, সংবাদ সম্মেলনে সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, রাষ্ট্রবিরোধী এবং বিদ্বেষপূর্ণ বিবৃতি দেওয়ার জন্য আমি অত্যন্ত লজ্জিত ও বিব্রত বোধ করছি। এই কর্মকাণ্ড আমার পাশাপাশি পুরো প্রশাসনের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।’
মিয়ানমারের সামরিক জান্তার ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে গোপনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্ত এমন একসময় এসেছে, যখন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘সত্যিকারের দেশ প্রেমিক’ বলে প্রশংসা করে একটি চিঠিতে নিষেধাজ্ঞা...
১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে নতুন করে গোলাগুলি শুরু হয়। সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের বেসামরিক নাগরিক।
২ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা বিভিন্ন দেশ দীর্ঘদিন ধরে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে, ইরানের মহাকাশ কর্মসূচির প্রযুক্তিগত অগ্রগতি তাদের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের ভান্ডার উন্নত করতে ব্যবহার করা হতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেমরদেহের পাশে ছিল একটি চিরকুট। তাতে লেখা, ‘আমি শিবশরণ। আমি মৃত্যুকে বরণ করছি, কারণ, আমি আর বেঁচে থাকতে চাই না। আমার মা যখন মারা গিয়েছিলেন, তখনই আমার চলে যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু আমার চাচা আর দাদিকে দেখে তখন এই সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। আমি মরে যেতে চাইছি, কারণ, গতকাল স্বপ্নে আমি আমার মাকে দেখেছিলাম। তিনি
৩ ঘণ্টা আগে