গাজার খান ইউনিস অঞ্চলের আল-মাওয়াসিতে ইসরায়েলি হত্যাকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছেন ৯০। এই হত্যাযজ্ঞের সময় ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে আরও ৩ শতাধিক। হতাহতদের অধিকাংশই শিশু ও নারী। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আল-কুদসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার খান ইউনিসের আল-মাওয়াসিতে হাজারো বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিলেন। জায়গাটি তাঁবুতে পরিপূর্ণ। এর আগে ইসরায়েল এই জায়গাকে নিরাপদ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছিল।
গাজা স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের বরাত দিয়ে আল-কুদসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর যুদ্ধবিমানগুলো আল-মাওয়াসি এলাকার বিভিন্ন স্থানকে লক্ষ্যবস্তু করে বেশ কয়েকটি ধারাবাহিক হামলা চালায়। যার ফলে এর আগে, ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের শিকার হতাহতদের সরিয়ে নেওয়ার সময় উদ্ধারকারী ও অ্যাম্বুলেন্স ক্রুসহ শ খানেক মানুষ নিহত ও তিন শতাধিক আহত হয়।
সব মিলিয়ে আল-মাওয়াসিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০। নিহতদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু। এ ছাড়া তিন শতাধিক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশের অবস্থাই গুরুতর। গাজার পশ্চিমে সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত একটি শরণার্থীশিবিরে ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় আরও ২০ জন নিহত ও কয়েক ডজন আহত হয়েছে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান একটি মসজিদকে লক্ষ্য করে হামলা চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজায় স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে, যার ফলে এখন পর্যন্ত ৩৮ হাজার ৪৪৩ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও অন্তত ৮৮ হাজার ৪৮১ জন। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আরও অন্তত ১০ হাজারের বেশি মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।
গাজার খান ইউনিস অঞ্চলের আল-মাওয়াসিতে ইসরায়েলি হত্যাকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছেন ৯০। এই হত্যাযজ্ঞের সময় ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে আরও ৩ শতাধিক। হতাহতদের অধিকাংশই শিশু ও নারী। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আল-কুদসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার খান ইউনিসের আল-মাওয়াসিতে হাজারো বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিলেন। জায়গাটি তাঁবুতে পরিপূর্ণ। এর আগে ইসরায়েল এই জায়গাকে নিরাপদ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছিল।
গাজা স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের বরাত দিয়ে আল-কুদসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর যুদ্ধবিমানগুলো আল-মাওয়াসি এলাকার বিভিন্ন স্থানকে লক্ষ্যবস্তু করে বেশ কয়েকটি ধারাবাহিক হামলা চালায়। যার ফলে এর আগে, ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের শিকার হতাহতদের সরিয়ে নেওয়ার সময় উদ্ধারকারী ও অ্যাম্বুলেন্স ক্রুসহ শ খানেক মানুষ নিহত ও তিন শতাধিক আহত হয়।
সব মিলিয়ে আল-মাওয়াসিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০। নিহতদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু। এ ছাড়া তিন শতাধিক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশের অবস্থাই গুরুতর। গাজার পশ্চিমে সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত একটি শরণার্থীশিবিরে ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় আরও ২০ জন নিহত ও কয়েক ডজন আহত হয়েছে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান একটি মসজিদকে লক্ষ্য করে হামলা চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজায় স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে, যার ফলে এখন পর্যন্ত ৩৮ হাজার ৪৪৩ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও অন্তত ৮৮ হাজার ৪৮১ জন। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আরও অন্তত ১০ হাজারের বেশি মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।
মুম্বাই থেকে কলকাতা হয়ে ফ্লাইট ৬ ই-২৩৮৭-তে করে আসামের শিলচরে যাচ্ছিলেন হোসেন আহমেদ মজুমদার। হঠাৎ প্লেনের মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বিমানের দুই ক্রু সদস্য তাঁকে বিমান থেকে নামতে সাহায্য করছিলেন। সে সময় পাশের সিটের এক যাত্রী আকস্মিকভাবে তাঁকে চড় মেরে বসেন।
৩২ মিনিট আগেগাজাজুড়ে, আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। গতকাল শনিবার, ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে আরও অন্তত ৬২ জন। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহতদের ৩৮ জন বিতর্কিত মানবিক সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনের ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে‘যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাতে হামাস অস্ত্রসমর্পণে রাজি হয়েছে’—সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এমন খবর সঠিক নয়। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস নিজেই। ওই বিবৃতিতে হামাস আরও বলেছে, ইসরায়েলি দখলদারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আইনি ও জাতীয় অধিকার তাদের রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
১৩ ঘণ্টা আগে