হামাসের হাতে থাকা ৩১ জিম্মি গাজা উপত্যকাতেই নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ইসরায়েল। গতকাল মঙ্গলবার ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘আমরা ৩১ জিম্মির পরিবারকে জানিয়ে দিয়েছি, তাঁদের প্রিয়জন আর বেঁচে নেই এবং আমরা গাজায় তাঁদের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছি। আমরা নিহতদের পরিবারের বাকি সদস্যদের স্বজনদের ভাগ্য ও পরিস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অপহৃতদের স্বদেশে ফিরিয়ে আনার পরিস্থিতি তৈরির জন্য আমরা সব উপায় অবলম্বন করছি। তাঁদের এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে সমস্ত তথ্য জোগাড় করছি।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, চলমান যুদ্ধে এক দফা বন্দিবিনিময়ের পরও গাজায় এখনো প্রায় ১৩৬ ইসরায়েলি আটক আছে বলে অনুমান করছে তেল আবিব। তেল আবিবে অন্তত ৯ হাজার ফিলিস্তিনি আটক আছে বলে উভয় পক্ষই নিশ্চিত করেছে। প্রায় ৩ হাজার ৪৮৪ ফিলিস্তিনিকে কোনো অভিযোগ বা বিচার ছাড়াই গোপন প্রমাণের ভিত্তিতে প্রশাসনিক গ্রেপ্তারের অধীনে আটক রাখা হয়েছে। এমনকি এ প্রমাণগুলো তাঁদের আইনজীবীরও নাগালের বাইরে।
হাগারি বলেন, ‘হামাস নেতারা যেখানে লুকিয়েছিল এবং যেখান থেকে যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছে সেখানে আমরা পৌঁছেছি। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি জায়গায় অপহরণকারীদের আটক করা রাখা হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘হামাস অবকাঠামোকে গুঁড়িয়ে ফেলতে আমরা নতুন সামরিক অভিযান চালু করতে যাচ্ছি। ইসরায়েলি সেনারা এ মুহূর্তে গাজা সমুদ্র-তীরবর্তী এলাকায় সামরিক অভিযানে আছে এবং আমরা পরবর্তীতে তাদের বিস্তারিত জানাব।’
মুখপাত্রের এসব দাবির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি হামাস।
গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে যাচ্ছে ইসরায়েল। এতে ২৭ হাজার ৭০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে সাড়ে ১১ হাজারই শিশু এবং ৮ হাজার নারী। ইসরায়েলের এ অভিযানকে গণহত্যামূলক ও জাতিগত নিধন বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, জিম্মিদের উদ্ধারের জন্য তেল আবিবের এ পদক্ষেপ মোটেও উপযুক্ত নয়।
গত ডিসেম্বরে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজার উত্তরাঞ্চলে ভুলবশত তিন জিম্মিকে হত্যার দায় স্বীকার করে। অনেকে এ হত্যার সমালোচনা করে বলেন, কোনো ধরনের হুমকি প্রদর্শন না করা সত্ত্বেও ওই তিন ইসরায়েলিকে হত্যা করা হয়েছে, কারণ তাদের ফিলিস্তিনি নাগরিক ভাবা হয়েছিল।
হামাসের হাতে থাকা ৩১ জিম্মি গাজা উপত্যকাতেই নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ইসরায়েল। গতকাল মঙ্গলবার ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘আমরা ৩১ জিম্মির পরিবারকে জানিয়ে দিয়েছি, তাঁদের প্রিয়জন আর বেঁচে নেই এবং আমরা গাজায় তাঁদের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছি। আমরা নিহতদের পরিবারের বাকি সদস্যদের স্বজনদের ভাগ্য ও পরিস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অপহৃতদের স্বদেশে ফিরিয়ে আনার পরিস্থিতি তৈরির জন্য আমরা সব উপায় অবলম্বন করছি। তাঁদের এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে সমস্ত তথ্য জোগাড় করছি।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, চলমান যুদ্ধে এক দফা বন্দিবিনিময়ের পরও গাজায় এখনো প্রায় ১৩৬ ইসরায়েলি আটক আছে বলে অনুমান করছে তেল আবিব। তেল আবিবে অন্তত ৯ হাজার ফিলিস্তিনি আটক আছে বলে উভয় পক্ষই নিশ্চিত করেছে। প্রায় ৩ হাজার ৪৮৪ ফিলিস্তিনিকে কোনো অভিযোগ বা বিচার ছাড়াই গোপন প্রমাণের ভিত্তিতে প্রশাসনিক গ্রেপ্তারের অধীনে আটক রাখা হয়েছে। এমনকি এ প্রমাণগুলো তাঁদের আইনজীবীরও নাগালের বাইরে।
হাগারি বলেন, ‘হামাস নেতারা যেখানে লুকিয়েছিল এবং যেখান থেকে যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছে সেখানে আমরা পৌঁছেছি। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি জায়গায় অপহরণকারীদের আটক করা রাখা হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘হামাস অবকাঠামোকে গুঁড়িয়ে ফেলতে আমরা নতুন সামরিক অভিযান চালু করতে যাচ্ছি। ইসরায়েলি সেনারা এ মুহূর্তে গাজা সমুদ্র-তীরবর্তী এলাকায় সামরিক অভিযানে আছে এবং আমরা পরবর্তীতে তাদের বিস্তারিত জানাব।’
মুখপাত্রের এসব দাবির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি হামাস।
গত ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে যাচ্ছে ইসরায়েল। এতে ২৭ হাজার ৭০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে সাড়ে ১১ হাজারই শিশু এবং ৮ হাজার নারী। ইসরায়েলের এ অভিযানকে গণহত্যামূলক ও জাতিগত নিধন বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, জিম্মিদের উদ্ধারের জন্য তেল আবিবের এ পদক্ষেপ মোটেও উপযুক্ত নয়।
গত ডিসেম্বরে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজার উত্তরাঞ্চলে ভুলবশত তিন জিম্মিকে হত্যার দায় স্বীকার করে। অনেকে এ হত্যার সমালোচনা করে বলেন, কোনো ধরনের হুমকি প্রদর্শন না করা সত্ত্বেও ওই তিন ইসরায়েলিকে হত্যা করা হয়েছে, কারণ তাদের ফিলিস্তিনি নাগরিক ভাবা হয়েছিল।
ভারত-পাকিস্তানের গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে তুরস্ক খোলাখুলিভাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট। ছুটি কাটানোর শেষ দিন ছিল এটি। বিলাসবহুল বেশিয়ান ইয়টে থাকা অতিথিরা বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ব্রিটিশ এই প্রমোদতরিটির মালিক মাইক লিঞ্চ। একটি প্রতারণা মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার খুশিতে তিনি বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে উদ্যাপনে ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেপশ্চিমবঙ্গের তিস্তা অববাহিকায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘তিস্তা প্রহার’ সামরিক মহড়াকে ঘিরে নতুন করে কূটনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে ভারত। শিলিগুড়ি করিডরের কাছে হওয়া এই বৃহৎ মহড়ায় আধুনিক অস্ত্র ও যৌথ যুদ্ধ-কৌশল প্রদর্শনের মাধ্যমে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোকে বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
৮ ঘণ্টা আগেতুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছেন। মস্কোর সময় গতকাল বুধবার (১৪ মে) মধ্যরাতের একটু আগে ক্রেমলিন আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের নাম প্রকাশ করে।
৮ ঘণ্টা আগে