অবিলম্বে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা ইয়ার লাপিড। তিনি বলেছেন, ‘সংঘাতের মধ্যেই তার পদত্যাগ করা উচিত। লিকুদ পার্টির অন্য কাউকে আমরা এই দায়িত্বে বসাব।’
গতকাল বুধবার চ্যানেল টুয়েলভ নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ইয়ার লাপিড। ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতাদের সঙ্গে তাঁর এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। তাঁর মতে, ইসরায়েল সরকার হামাসের সঙ্গে সংঘাতের পুরো ঘটনা সঠিকভাবে সামাল দিতে পারছে না। তাই অবিলম্বে নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চেয়েছেন তিনি।
ইয়ার লাপিড বলেন, ‘অনেকেই বুঝতে পারছে যে আমাদের দেশ একটা খারাপ জায়গায় পরিণত হচ্ছে। সরকার কাজ করছে না। নেতানিয়াহু প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকতে পারেন না। আমরা পরিবর্তন চাই। এমন কোনো প্রধানমন্ত্রীর অধীনে আমরা দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারি না যাকে জনগণ বিশ্বাস করে না।’
লিকুদ পার্টির নেতৃত্বে জাতীয় পুনর্গঠন সরকার গঠন করতে প্রস্তুত আছেন বলেও জানান ইয়ার লাপিড। আভিগডর লিবারম্যানের রাজনৈতিক দল ইসরায়েল বেতেনু এবং বেনি গ্যান্টজের মধ্যে জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে সেই সরকার গঠিত হতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। কিন্তু কোনোভাবেই সেই সরকারের নেতৃত্বে নেতানিয়াহু থাকতে পারবেন না বলেও জোর দেন ইয়ার লাপিড।
তবে ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টি এমন মন্তব্যের জন্য লাপিডের সমালোচনা করেছে। দলটি বলেছে, যুদ্ধের সময় লাপিড যে রাজনীতিটা করছেন তা দুর্ভাগ্যজনক এবং লজ্জাজনক। যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতাচ্যুত করার মাধ্যমে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চান লাপিড।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের অতর্কিত হামলার ছয় দিন পর গঠিত যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় বেনি গ্যান্টজ যোগ দিলেও যাননি লাপিড। সেই মন্ত্রিসভা কাজ করতে পারবে না বলে দাবি করেছিলেন তিনি। সেই সরকারে যোগদানের পূর্বশর্ত হিসেবে তিনি ডানপন্থী মন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ এবং ওটজমা ইয়েহুদিতের নেতা ইতামার বেন গভিরকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য বলেছিলেন।
অনেক ইসরায়েলিই এই সংকটকালীন পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দোষারোপ করছে। বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সরকারের অদক্ষতা, সন্ত্রাসী হামলার প্রতিক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর মন্থর গতি, বেসামরিকদের নিরাপত্তাহীনতার জন্য সমালোচিত হচ্ছে নেতানিয়াহু সরকার। সম্প্রতি একটি জরিপে দেখা গেছে, ৬৬ শতাংশ ইসরায়েলি গাজা যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আগাম নির্বাচন চায়।
অবিলম্বে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা ইয়ার লাপিড। তিনি বলেছেন, ‘সংঘাতের মধ্যেই তার পদত্যাগ করা উচিত। লিকুদ পার্টির অন্য কাউকে আমরা এই দায়িত্বে বসাব।’
গতকাল বুধবার চ্যানেল টুয়েলভ নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ইয়ার লাপিড। ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির নেতাদের সঙ্গে তাঁর এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। তাঁর মতে, ইসরায়েল সরকার হামাসের সঙ্গে সংঘাতের পুরো ঘটনা সঠিকভাবে সামাল দিতে পারছে না। তাই অবিলম্বে নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চেয়েছেন তিনি।
ইয়ার লাপিড বলেন, ‘অনেকেই বুঝতে পারছে যে আমাদের দেশ একটা খারাপ জায়গায় পরিণত হচ্ছে। সরকার কাজ করছে না। নেতানিয়াহু প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকতে পারেন না। আমরা পরিবর্তন চাই। এমন কোনো প্রধানমন্ত্রীর অধীনে আমরা দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারি না যাকে জনগণ বিশ্বাস করে না।’
লিকুদ পার্টির নেতৃত্বে জাতীয় পুনর্গঠন সরকার গঠন করতে প্রস্তুত আছেন বলেও জানান ইয়ার লাপিড। আভিগডর লিবারম্যানের রাজনৈতিক দল ইসরায়েল বেতেনু এবং বেনি গ্যান্টজের মধ্যে জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে সেই সরকার গঠিত হতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। কিন্তু কোনোভাবেই সেই সরকারের নেতৃত্বে নেতানিয়াহু থাকতে পারবেন না বলেও জোর দেন ইয়ার লাপিড।
তবে ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টি এমন মন্তব্যের জন্য লাপিডের সমালোচনা করেছে। দলটি বলেছে, যুদ্ধের সময় লাপিড যে রাজনীতিটা করছেন তা দুর্ভাগ্যজনক এবং লজ্জাজনক। যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতাচ্যুত করার মাধ্যমে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চান লাপিড।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের অতর্কিত হামলার ছয় দিন পর গঠিত যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভায় বেনি গ্যান্টজ যোগ দিলেও যাননি লাপিড। সেই মন্ত্রিসভা কাজ করতে পারবে না বলে দাবি করেছিলেন তিনি। সেই সরকারে যোগদানের পূর্বশর্ত হিসেবে তিনি ডানপন্থী মন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ এবং ওটজমা ইয়েহুদিতের নেতা ইতামার বেন গভিরকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য বলেছিলেন।
অনেক ইসরায়েলিই এই সংকটকালীন পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দোষারোপ করছে। বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে সরকারের অদক্ষতা, সন্ত্রাসী হামলার প্রতিক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর মন্থর গতি, বেসামরিকদের নিরাপত্তাহীনতার জন্য সমালোচিত হচ্ছে নেতানিয়াহু সরকার। সম্প্রতি একটি জরিপে দেখা গেছে, ৬৬ শতাংশ ইসরায়েলি গাজা যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আগাম নির্বাচন চায়।
ভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
২ ঘণ্টা আগেসৌভাগ্য কাকে বলে, তারই যেন প্রমাণ পেলেন বাংলাদেশি তরুণ মোহাম্মদ খোরশেদ আলম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জনপ্রিয় লটারি বিগ টিকিটে প্রথমবার অংশ নিয়েই জিতে নিয়েছেন ৫০ হাজার দিরহাম, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ লাখ টাকারও বেশি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে