ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিনে গত রোববার ১৩ ইসরায়েলিসহ মোট ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দী।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা জানিয়েছে, জিম্মিদের রেডক্রসের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ জন হলেন ইসরায়েলি। আর বাকি চারজন বিদেশি নাগরিক। এর মধ্যে চার বছর বয়সী এক শিশুও রয়েছে। আবিগালি ইদান নামের সেই শিশুটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলর দ্বৈত নাগরিক।
হামাসের মুক্তি দেওয়া ইসরায়েলি জিম্মির সংখ্যা নিয়ে অসংগতি দেখা গেছে। বিবিসির মতে, ১৩ ইসরায়েলি, তিন থাই এবং এক রাশিয়ানকে মুক্তি দেওয়া নিশ্চিত করেছে হামাস। ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যে রুশ নাগরিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে তিনি ইসরায়েলের দ্বৈত নাগরিক। ওই ইসরায়েলি-রুশকেও ইসরায়েলি হিসেবে ধরে আইডিএফ জানিয়েছে, বিরতির তৃতীয় দিন ১৪ ইসরায়েলিকে মুক্তি দেওয়ার খবর।
গত দুই দফার মতো এবার আর গাজা উপত্যকার দক্ষিণ অংশে জিম্মিদের মুক্তি দেয়নি হামাস। বরং উত্তর গাজার নিকটবর্তী ইসরায়েলি সীমান্তে রেডক্রসের কাছে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
অন্যদিকে, যুদ্ধবিরতির চুক্তির আওতায় তৃতীয় দিনে ইসরায়েলের কারাগার থেকে ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে রোববার রাতে পশ্চিম তীরের রামাল্লায় বিশালসংখ্যক ফিলিস্তিনি জনতা রাস্তায় নেমে আসেন। মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিদের আলিঙ্গনে জড়িয়ে নেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। এ যুদ্ধবিরতির তিন দিনে মোট ১১৭ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। তাদের অধিকাংশের বয়সই ১৮-এর কম।
মূলত কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুসারে গত শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে সেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। গাজায় চার দিনের যুদ্ধবিরতি এবং ১৫০ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে মুক্তির শর্ত অনুযায়ী প্রথম দফায় ২৫ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলও ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। দ্বিতীয় দফায় ১৩ ইসরায়েলিসহ মোট ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বিপরীতে ৩৯ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিনে গত রোববার ১৩ ইসরায়েলিসহ মোট ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দী।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা জানিয়েছে, জিম্মিদের রেডক্রসের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১৩ জন হলেন ইসরায়েলি। আর বাকি চারজন বিদেশি নাগরিক। এর মধ্যে চার বছর বয়সী এক শিশুও রয়েছে। আবিগালি ইদান নামের সেই শিশুটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলর দ্বৈত নাগরিক।
হামাসের মুক্তি দেওয়া ইসরায়েলি জিম্মির সংখ্যা নিয়ে অসংগতি দেখা গেছে। বিবিসির মতে, ১৩ ইসরায়েলি, তিন থাই এবং এক রাশিয়ানকে মুক্তি দেওয়া নিশ্চিত করেছে হামাস। ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যে রুশ নাগরিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে তিনি ইসরায়েলের দ্বৈত নাগরিক। ওই ইসরায়েলি-রুশকেও ইসরায়েলি হিসেবে ধরে আইডিএফ জানিয়েছে, বিরতির তৃতীয় দিন ১৪ ইসরায়েলিকে মুক্তি দেওয়ার খবর।
গত দুই দফার মতো এবার আর গাজা উপত্যকার দক্ষিণ অংশে জিম্মিদের মুক্তি দেয়নি হামাস। বরং উত্তর গাজার নিকটবর্তী ইসরায়েলি সীমান্তে রেডক্রসের কাছে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
অন্যদিকে, যুদ্ধবিরতির চুক্তির আওতায় তৃতীয় দিনে ইসরায়েলের কারাগার থেকে ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে রোববার রাতে পশ্চিম তীরের রামাল্লায় বিশালসংখ্যক ফিলিস্তিনি জনতা রাস্তায় নেমে আসেন। মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিদের আলিঙ্গনে জড়িয়ে নেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। এ যুদ্ধবিরতির তিন দিনে মোট ১১৭ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। তাদের অধিকাংশের বয়সই ১৮-এর কম।
মূলত কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুসারে গত শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে সেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। গাজায় চার দিনের যুদ্ধবিরতি এবং ১৫০ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে মুক্তির শর্ত অনুযায়ী প্রথম দফায় ২৫ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলও ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে। দ্বিতীয় দফায় ১৩ ইসরায়েলিসহ মোট ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বিপরীতে ৩৯ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে, চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্যটি ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৪৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
২ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৩ ঘণ্টা আগে