গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে প্রায় দেড় বছর ধরে। এই সময়ের মধ্যে অল্প কিছু দিন যুদ্ধবিরতি থাকলেও ইসরায়েল অঞ্চলটিতে আবারও হামলা শুরু করেছে। এই হামলায় মাত্র ৭২ ঘণ্টায় ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ হাজার। এদিকে, গাজার একমাত্র ক্যানসার হাসপাতালটিও ধ্বংস করে দিয়েছিল ইসরায়েল।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ হাজার ৬১৭ জনে। এ ছাড়া আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৯৫০ জন। একই সময়ে, হামলায় নিখোঁজ হয়ে গেছেন প্রায় ১৪ হাজার।
এদিকে, ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালগুলোর ভেতরের পরিস্থিতি এখনো অত্যন্ত কঠিন। উত্তর গাজা ও গাজা শহরের আবাসিক ভবনগুলোর ওপর লাগাতার হামলার ফলে বিপুলসংখ্যক আহত ও নিহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হচ্ছে, যা পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করে তুলেছে।
গাজা উপত্যকার অন্যান্য অংশেও পরিস্থিতি ভয়াবহ। একাধিক বিমান হামলায় আরও অনেক আবাসিক ভবন, জনসাধারণের ব্যবহারযোগ্য স্থাপনা এবং সাময়িক আশ্রয়কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে, যেখানে মানুষ নিরাপত্তার আশায় আশ্রয় নিয়েছিল, অথচ আকস্মিক বোমা হামলার হাত থেকে কেউ রেহাই পাচ্ছে না।
এ ছাড়া, ধ্বংসযজ্ঞের অংশ হিসেবে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নেতজারিম করিডরের কাছে অবস্থিত ক্যানসার রোগীদের একমাত্র বিশেষায়িত হাসপাতাল তুরস্ক-ফিলিস্তিনি মৈত্রী হাসপাতাল উড়িয়ে দিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, করিডর সম্প্রসারণ করে আরও বড় একটি বাফার জোন তৈরির লক্ষ্যেই এই ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে।
এই গণহত্যার যুদ্ধের শুরুতে করিডরটি ছিল ৫০০ মিটার (১ হাজার ৬৪০ ফুট) চওড়া, কিন্তু এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে আট কিলোমিটার (পাঁচ মাইল) এবং এটি ক্রমাগত আরও সম্প্রসারিত হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় ইসরায়েলি বাহিনী আরও বহু আবাসিক ভবন ধ্বংস করেছে, পাশাপাশি ওই এলাকার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিও বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে প্রায় দেড় বছর ধরে। এই সময়ের মধ্যে অল্প কিছু দিন যুদ্ধবিরতি থাকলেও ইসরায়েল অঞ্চলটিতে আবারও হামলা শুরু করেছে। এই হামলায় মাত্র ৭২ ঘণ্টায় ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ হাজার। এদিকে, গাজার একমাত্র ক্যানসার হাসপাতালটিও ধ্বংস করে দিয়েছিল ইসরায়েল।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯ হাজার ৬১৭ জনে। এ ছাড়া আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৯৫০ জন। একই সময়ে, হামলায় নিখোঁজ হয়ে গেছেন প্রায় ১৪ হাজার।
এদিকে, ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালগুলোর ভেতরের পরিস্থিতি এখনো অত্যন্ত কঠিন। উত্তর গাজা ও গাজা শহরের আবাসিক ভবনগুলোর ওপর লাগাতার হামলার ফলে বিপুলসংখ্যক আহত ও নিহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হচ্ছে, যা পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করে তুলেছে।
গাজা উপত্যকার অন্যান্য অংশেও পরিস্থিতি ভয়াবহ। একাধিক বিমান হামলায় আরও অনেক আবাসিক ভবন, জনসাধারণের ব্যবহারযোগ্য স্থাপনা এবং সাময়িক আশ্রয়কেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে, যেখানে মানুষ নিরাপত্তার আশায় আশ্রয় নিয়েছিল, অথচ আকস্মিক বোমা হামলার হাত থেকে কেউ রেহাই পাচ্ছে না।
এ ছাড়া, ধ্বংসযজ্ঞের অংশ হিসেবে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নেতজারিম করিডরের কাছে অবস্থিত ক্যানসার রোগীদের একমাত্র বিশেষায়িত হাসপাতাল তুরস্ক-ফিলিস্তিনি মৈত্রী হাসপাতাল উড়িয়ে দিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, করিডর সম্প্রসারণ করে আরও বড় একটি বাফার জোন তৈরির লক্ষ্যেই এই ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে।
এই গণহত্যার যুদ্ধের শুরুতে করিডরটি ছিল ৫০০ মিটার (১ হাজার ৬৪০ ফুট) চওড়া, কিন্তু এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে আট কিলোমিটার (পাঁচ মাইল) এবং এটি ক্রমাগত আরও সম্প্রসারিত হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় ইসরায়েলি বাহিনী আরও বহু আবাসিক ভবন ধ্বংস করেছে, পাশাপাশি ওই এলাকার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিও বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
ম্যাডলিনে থাকা মানবাধিকার কর্মীরা বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আগে জানান, স্থানীয় সময় রোববার রাত ১টার কিছু পর তাদের জাহাজের দিকে চারটি স্পিডবোট এগিয়ে আসে। এরপর দুটো ড্রোন উড়ে এসে জাহাজের ওপর একটি সাদা রাসায়নিক স্প্রে করে, সেটি ঠিক কী তা তারা বুঝতে পারেন নি। সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত
১৯ মিনিট আগেতৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে