রেজা করিম ও তানিম আহমেদ, ঢাকা
ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
জামায়াতে ইসলামী তার ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের এই বিজয়ে উচ্ছ্বসিত। দলটির নেতারা মনে করছেন, এই বিজয় জাতীয় নির্বাচনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। তবে বিএনপির নেতাদের মতে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফল জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না। নাগরিক ঐক্যের সভাপতিও একই মত পোষণ করেন।
দেড় মাসেরও কম সময়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ২৮ পদের মধ্যে ২৩, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (জাকসু) ২৫ পদের ২০, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) ২৬ পদের ২৪ এবং রাকসুর ২৩ পদের ২০ পদেই জয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। অন্যদিকে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন শুধু চাকসুর এজিএস এবং রাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক পদে।
চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফলের পেছনে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে বিএনপির। দলটির অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ পর্যায়ে জামায়াত নিজেদের লোক বসিয়েছে। তাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছেন।
বিএনপির নেতারা বলছেন, এই ফলের কোনো প্রভাব আগামী নির্বাচন বা জাতীয় রাজনীতিতে পড়বে না। অতীতে যাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে গুটিকয়েক নেতা পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে ভালো অবস্থানে গেছেন। এর জন্য অবশ্যই ভালো একটি দলের সঙ্গে থাকতে হয়েছে। অতীতের ভিপি, জিএসদের মধ্যে জাতীয় রাজনীতিতে আসা যাঁরা বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদে এসেছেন। এই বিবেচনায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারণ নেই।
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফল জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এটা বলা যাবে না। তিনি বলেন, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে টার্গেট করে নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে, এটা তারাও মনে করে না। সেটা যদি তারা মনে করত, তাহলে জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চালাত না।
অন্যদিকে চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদে ছাত্রশিবিরের জয়ে উচ্ছ্বসিত জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। এই জয়কে ইতিবাচক মন্তব্য করে দলটির নেতারা বলছেন, মানুষ এখন জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি গ্রহণ করেছে। শিক্ষার্থীরা নতুন ধারার রাজনীতি চায়। এই চিন্তাধারা থেকে ছাত্রশিবিরকে ভোট দিয়েছে। জামায়াত-শিবির মানুষের উপকার করে, দুর্নীতি করে না, সততা বজায় রাখে, মানব কল্যাণে কাজ করে। নতুন প্রজন্ম দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চায়। সেই জায়গা থেকে জামায়াত-শিবিরের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে সব মহলে।
ছাত্র সংসদের ফলের প্রভাব আগামী দিনের জাতীয় রাজনীতিতেও পড়বে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সচেতন জায়গা। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের ভাবনার প্রতিচ্ছবি এখানে (ছাত্র সংসদ) আছে। আবার দেশে নতুন প্রজন্মের সংখ্যাই বেশি। তারা যখন গ্রহণ করে নিয়েছে, তার প্রভাব তো সব জায়গায় পড়বে।’
চাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাকসুর ফল চট্টগ্রামেই প্রভাব ফেলে না। একই কথা রাকসুর বেলায়ও প্রযোজ্য। তবে ডাকসুর ভোটের প্রভাব কমবেশি পড়লেও সেটা জাতীয় নির্বাচনের ফল উল্টে দেওয়ার মতো কিছু হয় না।
ছাত্র সংসদের এই ফলের ফায়দা নিতে জামায়াত-শিবিরকে সংযত আচরণ করতে হবে বলে মনে করেন ডাকসুর সাবেক জিএস ও বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, বিগত দিনে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের অপকর্মের দিকটা বিবেচনায় রেখে বিকল্প হিসেবে ছাত্রশিবিরের পক্ষে রায় দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এখন এ বিজয়কে সুযোগ বিবেচনা করে বাড়াবাড়ি করলে জাতীয় রাজনীতিতে ফায়দা নিতে পারবে না জামায়াত-শিবির। এই ফলের ফায়দা নিতে হলে তাদের সংযত আচরণ করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ছাত্রশিবির সংগঠিত ছাত্রসংগঠন হওয়ায় ছাত্র সংসদগুলোর নির্বাচনে ভালো ফল করেছে। তবে এই নির্বাচনের ফলের বড় প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এমন নয়। কেউ কেউ মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদে নির্বাচিতদের জামায়াত জাতীয় নির্বাচনে প্রচারে কাজে লাগাবে। এটি সব শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাব না ফেললেও ছাত্রসমাজের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এতে নতুন ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের ফলের প্রভাব জাতীয়ভাবে পড়ার দাবি তারা (জামায়াত) করলেও বিষয়টি এমন নয়। জাতীয় রাজনীতির ধরন ভিন্ন। তবে এর একটা প্রভাব থাকবে রাজনীতিতে। কারণ, তারা তাদের ছাত্র সংসদের নেতাদের ভোটে কাজে লাগাবে পরিকল্পিতভাবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ভোটের হার বেড়ে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।
ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
জামায়াতে ইসলামী তার ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের এই বিজয়ে উচ্ছ্বসিত। দলটির নেতারা মনে করছেন, এই বিজয় জাতীয় নির্বাচনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। তবে বিএনপির নেতাদের মতে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফল জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না। নাগরিক ঐক্যের সভাপতিও একই মত পোষণ করেন।
দেড় মাসেরও কম সময়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ২৮ পদের মধ্যে ২৩, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (জাকসু) ২৫ পদের ২০, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) ২৬ পদের ২৪ এবং রাকসুর ২৩ পদের ২০ পদেই জয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। অন্যদিকে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন শুধু চাকসুর এজিএস এবং রাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক পদে।
চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফলের পেছনে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে বিএনপির। দলটির অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ পর্যায়ে জামায়াত নিজেদের লোক বসিয়েছে। তাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছেন।
বিএনপির নেতারা বলছেন, এই ফলের কোনো প্রভাব আগামী নির্বাচন বা জাতীয় রাজনীতিতে পড়বে না। অতীতে যাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে গুটিকয়েক নেতা পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে ভালো অবস্থানে গেছেন। এর জন্য অবশ্যই ভালো একটি দলের সঙ্গে থাকতে হয়েছে। অতীতের ভিপি, জিএসদের মধ্যে জাতীয় রাজনীতিতে আসা যাঁরা বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদে এসেছেন। এই বিবেচনায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারণ নেই।
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফল জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এটা বলা যাবে না। তিনি বলেন, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে টার্গেট করে নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে, এটা তারাও মনে করে না। সেটা যদি তারা মনে করত, তাহলে জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চালাত না।
অন্যদিকে চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদে ছাত্রশিবিরের জয়ে উচ্ছ্বসিত জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। এই জয়কে ইতিবাচক মন্তব্য করে দলটির নেতারা বলছেন, মানুষ এখন জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি গ্রহণ করেছে। শিক্ষার্থীরা নতুন ধারার রাজনীতি চায়। এই চিন্তাধারা থেকে ছাত্রশিবিরকে ভোট দিয়েছে। জামায়াত-শিবির মানুষের উপকার করে, দুর্নীতি করে না, সততা বজায় রাখে, মানব কল্যাণে কাজ করে। নতুন প্রজন্ম দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চায়। সেই জায়গা থেকে জামায়াত-শিবিরের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে সব মহলে।
ছাত্র সংসদের ফলের প্রভাব আগামী দিনের জাতীয় রাজনীতিতেও পড়বে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সচেতন জায়গা। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের ভাবনার প্রতিচ্ছবি এখানে (ছাত্র সংসদ) আছে। আবার দেশে নতুন প্রজন্মের সংখ্যাই বেশি। তারা যখন গ্রহণ করে নিয়েছে, তার প্রভাব তো সব জায়গায় পড়বে।’
চাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাকসুর ফল চট্টগ্রামেই প্রভাব ফেলে না। একই কথা রাকসুর বেলায়ও প্রযোজ্য। তবে ডাকসুর ভোটের প্রভাব কমবেশি পড়লেও সেটা জাতীয় নির্বাচনের ফল উল্টে দেওয়ার মতো কিছু হয় না।
ছাত্র সংসদের এই ফলের ফায়দা নিতে জামায়াত-শিবিরকে সংযত আচরণ করতে হবে বলে মনে করেন ডাকসুর সাবেক জিএস ও বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, বিগত দিনে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের অপকর্মের দিকটা বিবেচনায় রেখে বিকল্প হিসেবে ছাত্রশিবিরের পক্ষে রায় দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এখন এ বিজয়কে সুযোগ বিবেচনা করে বাড়াবাড়ি করলে জাতীয় রাজনীতিতে ফায়দা নিতে পারবে না জামায়াত-শিবির। এই ফলের ফায়দা নিতে হলে তাদের সংযত আচরণ করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ছাত্রশিবির সংগঠিত ছাত্রসংগঠন হওয়ায় ছাত্র সংসদগুলোর নির্বাচনে ভালো ফল করেছে। তবে এই নির্বাচনের ফলের বড় প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এমন নয়। কেউ কেউ মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদে নির্বাচিতদের জামায়াত জাতীয় নির্বাচনে প্রচারে কাজে লাগাবে। এটি সব শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাব না ফেললেও ছাত্রসমাজের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এতে নতুন ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের ফলের প্রভাব জাতীয়ভাবে পড়ার দাবি তারা (জামায়াত) করলেও বিষয়টি এমন নয়। জাতীয় রাজনীতির ধরন ভিন্ন। তবে এর একটা প্রভাব থাকবে রাজনীতিতে। কারণ, তারা তাদের ছাত্র সংসদের নেতাদের ভোটে কাজে লাগাবে পরিকল্পিতভাবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ভোটের হার বেড়ে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।
চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
৫ ঘণ্টা আগেতারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১ দিন আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১ দিন আগে