ফিলিস্তিনের জেরুজালেমে অবস্থিত ঐতিহাসিক আল-আকসা মসজিদের ইমামকে হত্যার হুমকি দিয়েছে ইসরায়েলের কট্টরপন্থী একটি গোষ্ঠী। যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামের নিজস্ব চ্যানেলে আল-আকসা মসজিদের ইমাম ছাড়াও আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনির তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকায় থাকা এসব লোককেও হত্যা করার ঘোষণা দিয়েছে তারা।
লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কট্টরপন্থী ওই গোষ্ঠীর টেলিগ্রাম চ্যানেলের নাম ‘নাৎসি হান্টার-২০২৩ ’। চ্যানেলটিতে কেবল নামই প্রকাশ করা হয়নি, আল-আকসা মসজিদের ইমাম শায়েখ ইকরিমা সাবরিসহ অন্যান্য ফিলিস্তিনির ছবিসহ ঠিকানাও প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি ছবিগুলোর ওপর ‘ক্রস’ চিহ্নও এঁকে দিয়েছে তারা।
ছবিগুলো প্রকাশ করে ক্যাপশনে ‘নাৎসি হান্টার-২০২৩’ চ্যানেলটিতে লেখা হয়েছে, ‘এরা হলো সেই নাৎসি, যারা এখনো মুক্ত-স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে—এখনো তাদের হত্যা করা হয়নি।’
ইমাম ইকরিমা সাবরির আইনি পরামর্শক দলের প্রধান খালেদ জাবারক্বা মিডল ইস্ট আইকে বলেন, ‘সাবরি তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা হুমকি সম্পর্কে সচেতন। সাবরি বলেছেন, এই হুমকি ইসরায়েল সরকারের অভ্যন্তরীণ উৎসের নির্দেশে পরিচালিত হয়েই চরমপন্থী ইহুদি গোষ্ঠীগুলো দিয়েছে।’ জাবারক্বা আরও বলেন, জেরুজালেমের পবিত্র স্থানগুলোর তত্ত্বাবধায়ক সাবরি জেরুজালেমের জর্ডান কনস্যুলেট ও অন্যান্য আরব দেশের কনস্যুলেটকে পরিস্থিতির তীব্রতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন।
সাবরির আইনি পরামর্শক দলের প্রধান আরও বলেন, ‘এই উসকানি খুবই স্বচ্ছ এবং স্পষ্ট। বিগত এক বছর ধরেই সাবরি ক্রমাগত এসব উসকানির মুখোমুখি হচ্ছেন। অনেক চরমপন্থী ইহুদি গোষ্ঠী তাঁকে সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছে একাধিকবার।’
ওই গোষ্ঠীটর তালিকায় থাকা অন্যরা হলেন ফিলিস্তিনের একাধিক ধর্মীয়, রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, সরকারি কর্মকর্তা, ছাত্র অধিকার আন্দোলনের নেতা, হামাসসহ অন্যান্য ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীর নেতারা। তবে নিরাপত্তাজনিত কারণে সাবরি ছাড়া অন্য কারও নাম প্রকাশ করা হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর পর ৯ অক্টোবর ‘নাৎসি হান্টার-২০২৩’ নামে ওই চ্যানেল খোলা হয়। চ্যানেলটিতে সাড়ে ৩ হাজারেরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
ফিলিস্তিনের জেরুজালেমে অবস্থিত ঐতিহাসিক আল-আকসা মসজিদের ইমামকে হত্যার হুমকি দিয়েছে ইসরায়েলের কট্টরপন্থী একটি গোষ্ঠী। যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামের নিজস্ব চ্যানেলে আল-আকসা মসজিদের ইমাম ছাড়াও আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনির তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকায় থাকা এসব লোককেও হত্যা করার ঘোষণা দিয়েছে তারা।
লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আই এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কট্টরপন্থী ওই গোষ্ঠীর টেলিগ্রাম চ্যানেলের নাম ‘নাৎসি হান্টার-২০২৩ ’। চ্যানেলটিতে কেবল নামই প্রকাশ করা হয়নি, আল-আকসা মসজিদের ইমাম শায়েখ ইকরিমা সাবরিসহ অন্যান্য ফিলিস্তিনির ছবিসহ ঠিকানাও প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি ছবিগুলোর ওপর ‘ক্রস’ চিহ্নও এঁকে দিয়েছে তারা।
ছবিগুলো প্রকাশ করে ক্যাপশনে ‘নাৎসি হান্টার-২০২৩’ চ্যানেলটিতে লেখা হয়েছে, ‘এরা হলো সেই নাৎসি, যারা এখনো মুক্ত-স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে—এখনো তাদের হত্যা করা হয়নি।’
ইমাম ইকরিমা সাবরির আইনি পরামর্শক দলের প্রধান খালেদ জাবারক্বা মিডল ইস্ট আইকে বলেন, ‘সাবরি তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা হুমকি সম্পর্কে সচেতন। সাবরি বলেছেন, এই হুমকি ইসরায়েল সরকারের অভ্যন্তরীণ উৎসের নির্দেশে পরিচালিত হয়েই চরমপন্থী ইহুদি গোষ্ঠীগুলো দিয়েছে।’ জাবারক্বা আরও বলেন, জেরুজালেমের পবিত্র স্থানগুলোর তত্ত্বাবধায়ক সাবরি জেরুজালেমের জর্ডান কনস্যুলেট ও অন্যান্য আরব দেশের কনস্যুলেটকে পরিস্থিতির তীব্রতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন।
সাবরির আইনি পরামর্শক দলের প্রধান আরও বলেন, ‘এই উসকানি খুবই স্বচ্ছ এবং স্পষ্ট। বিগত এক বছর ধরেই সাবরি ক্রমাগত এসব উসকানির মুখোমুখি হচ্ছেন। অনেক চরমপন্থী ইহুদি গোষ্ঠী তাঁকে সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছে একাধিকবার।’
ওই গোষ্ঠীটর তালিকায় থাকা অন্যরা হলেন ফিলিস্তিনের একাধিক ধর্মীয়, রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, সরকারি কর্মকর্তা, ছাত্র অধিকার আন্দোলনের নেতা, হামাসসহ অন্যান্য ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীর নেতারা। তবে নিরাপত্তাজনিত কারণে সাবরি ছাড়া অন্য কারও নাম প্রকাশ করা হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরুর পর ৯ অক্টোবর ‘নাৎসি হান্টার-২০২৩’ নামে ওই চ্যানেল খোলা হয়। চ্যানেলটিতে সাড়ে ৩ হাজারেরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
ওমান উপসাগরে ইরানের আঞ্চলিক জলসীমার দিকে এগিয়ে আসায় মার্কিন নৌবাহিনীর একটি ডেস্ট্রয়ারের মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছিল ইরানি সামরিক বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার। এ সময় মার্কিন যুদ্ধজাহাজটিকে পথ পরিবর্তনের হুমকি দেয় ইরান। তবে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এই ঘটনা ছিল পুরোপুরি ‘পেশাদার’ এবং এর কোনো প্রভাব তাদের সামরিক...
২৬ মিনিট আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ২১ মাসের বেশি সময় ধরে। এই সময়ের মধ্যে দখলদার দেশটির আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৫৯ হাজার ২১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এই হত্যাযজ্ঞের মধ্যে আরও আশঙ্কার বিষয় হলো, অঞ্চলটিতে কোনো ধরনের ত্রাণ সহায়তা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরায়েল।
৩৯ মিনিট আগে২০২৪ সালের আগে টেসলার ইতিহাসে মাত্র একবার ত্রৈমাসিক বিক্রি কমতে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু এখন পরপর দুটি ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে টেসলার বিক্রিতে পতন ঘটেছে। দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে টেসলার বিক্রি গত বছরের তুলনায় ১৩.৫ শতাংশ কমে গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের দায়ে এক দেশ আরেক দেশের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে বলে রায় দিয়েছেন জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত। আজ বুধবার এক ঐতিহাসিক রায়ে নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) জানান, অতীতের কার্বন নিঃসরণসহ জলবায়ু সংকটে দায়বদ্ধতার বিষয়টি বিচারযোগ্য হলেও কোন দেশ কতটা দায়ী, তা নি
১১ ঘণ্টা আগে