ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে দেশটিতে পাল্টা আঘাত হানার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে এনেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। গত বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন টেলিফোনে আলাপকালে মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জের বিষয়ে মোটাদাগে একমত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলকে এ তথ্য জানিয়েছে। সূত্রটি বলেছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল পাল্টা আঘাত হানার উপায় নিয়ে কথা বলে আসছিল। ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার পরিকল্পনা নিয়ে মার্কিন ও ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা সর্বশেষ ফোন কলে চূড়ান্ত পরিণতি পেয়েছে।
গত ১ অক্টোবর ইরান ইসরায়েলে প্রায় ২০০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। সেই হামলায় ইসরায়েল কোনো ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার না করলেও ইরান দাবি করেছে, তাদের ৯০ শতাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। তেহরান সে সময় এ-ও দাবি করেছিল যে, গুপ্তহত্যার শিকার হামাসের প্রয়াত প্রধান ইসমাইল হানিয়া, ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর প্রতিশোধ হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
এরপর, আলোচনা শুরু হয় যে ইসরায়েল হয়তো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাবে। কিন্তু বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের সায় নেই। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইরানকে এই হামলার মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে। এর আগে, বাইডেনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলাকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে কি না। জবাবে বাইডেন বলেছিলেন, ‘উত্তর হলো, না।’ পাশাপাশি বাইডেন জানিয়েছেন, ইসরায়েল যদি ইরানের তেল স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় সেটাতেও সায় দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
সূত্রটি জানিয়েছে, ইরানে ইসরায়েলি হামলার বিষয়টি আরও স্পষ্ট করার জন্য এ ধরনের আলোচনা সামনের দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে এবং ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। সে সময় তিনি মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগনে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
এর আগে, গত সপ্তাহেই ইয়োভ গ্যালান্তের যুক্তরাষ্ট্র সফর করার কথা ছিল, ইসরায়েলে ইরানি আগ্রাসনের প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়ে আলোচনা করার জন্য। কিন্তু শেষ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাঁর সফর আটকে দেন। বলেন, এই বিষয়ে তিনিই আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কথা বলবেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম এক্সিওস জানিয়েছে, ইসরায়েলের মিত্ররা মনে করেন, ‘ইসরায়েল সঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছে।’ তবে এই সংবাদমাধ্যমকে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র এখনো মনে করে ইসরায়েলের পরিকল্পনা এখনো অনেক আগ্রাসী।
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে দেশটিতে পাল্টা আঘাত হানার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে এনেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। গত বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন টেলিফোনে আলাপকালে মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জের বিষয়ে মোটাদাগে একমত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলকে এ তথ্য জানিয়েছে। সূত্রটি বলেছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল পাল্টা আঘাত হানার উপায় নিয়ে কথা বলে আসছিল। ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার পরিকল্পনা নিয়ে মার্কিন ও ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা সর্বশেষ ফোন কলে চূড়ান্ত পরিণতি পেয়েছে।
গত ১ অক্টোবর ইরান ইসরায়েলে প্রায় ২০০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। সেই হামলায় ইসরায়েল কোনো ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার না করলেও ইরান দাবি করেছে, তাদের ৯০ শতাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। তেহরান সে সময় এ-ও দাবি করেছিল যে, গুপ্তহত্যার শিকার হামাসের প্রয়াত প্রধান ইসমাইল হানিয়া, ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর প্রতিশোধ হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
এরপর, আলোচনা শুরু হয় যে ইসরায়েল হয়তো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাবে। কিন্তু বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের সায় নেই। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইরানকে এই হামলার মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে। এর আগে, বাইডেনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলাকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে কি না। জবাবে বাইডেন বলেছিলেন, ‘উত্তর হলো, না।’ পাশাপাশি বাইডেন জানিয়েছেন, ইসরায়েল যদি ইরানের তেল স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় সেটাতেও সায় দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
সূত্রটি জানিয়েছে, ইরানে ইসরায়েলি হামলার বিষয়টি আরও স্পষ্ট করার জন্য এ ধরনের আলোচনা সামনের দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে এবং ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। সে সময় তিনি মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগনে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
এর আগে, গত সপ্তাহেই ইয়োভ গ্যালান্তের যুক্তরাষ্ট্র সফর করার কথা ছিল, ইসরায়েলে ইরানি আগ্রাসনের প্রতিক্রিয়া জানানোর বিষয়ে আলোচনা করার জন্য। কিন্তু শেষ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাঁর সফর আটকে দেন। বলেন, এই বিষয়ে তিনিই আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কথা বলবেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম এক্সিওস জানিয়েছে, ইসরায়েলের মিত্ররা মনে করেন, ‘ইসরায়েল সঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছে।’ তবে এই সংবাদমাধ্যমকে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র এখনো মনে করে ইসরায়েলের পরিকল্পনা এখনো অনেক আগ্রাসী।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৮ ঘণ্টা আগে