ইরানে নিরাপত্তারক্ষীদের মারধরের শিকার হয়ে আরও এক তরুণীর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংগঠনটি জানিয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর ইরানের আলবুর্জ প্রদেশের গুহারদাশতে ওই তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। ১৬ বছর বয়সী সারিনা ইসমাইলজাদে নামে ওই তরুণী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর কুর্দি তরুণী মাশা আমিনির মৃত্যুর প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ মিছিলে গেলে সেখানকার নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে ব্যাটন দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
স্থানীয় সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে এই বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, সারিনার পরিবারকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি চেপে যেতে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে ‘ভয়াবহ হুমকি এবং চাপের’ মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম ইরান নিউজ এক প্রতিবেদনে বলেছে, আলবুর্জ প্রদেশের প্রধান বিচারপতি বলেছেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ওই তরুণী আত্মহত্যা করেছেন। তিনি একটি পাঁচতলা উঁচু ভবনের ছাদ থেকে লাফ দিলে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক নয় বলে তার চিকিৎসার অতীত ইতিহাস থেকে জানা গেছে।’ স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার সারিনার মৃত্যুর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর থেকেই দেশটির নেট দুনিয়ায় তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়।
এদিকে ইরানের ফরেনসিক বিভাগ জানিয়েছে, কোনো ধরেন হাতাহাতি বা মারপিটের কারণে মাশা আমিনির মৃত্যু হয়নি। তাঁর মৃত্যু হয়েছে শারীরিক অসুস্থতার কারণে। ফরেনসিক অর্গানাইজেশনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘মাশা আমিনির মৃত্যু তাঁর মাথায় কিংবা শরীরের অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে গুরুতর আঘাতের কারণে হয়নি।’ ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘মাশা আমিনির মৃত্যু আট বছর বয়সে তাঁর মস্তিষ্কে টিউমার অপসারণে করা একটি সার্জারির সঙ্গে যুক্ত।’
ইরানে নিরাপত্তারক্ষীদের মারধরের শিকার হয়ে আরও এক তরুণীর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংগঠনটি জানিয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর ইরানের আলবুর্জ প্রদেশের গুহারদাশতে ওই তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। ১৬ বছর বয়সী সারিনা ইসমাইলজাদে নামে ওই তরুণী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর কুর্দি তরুণী মাশা আমিনির মৃত্যুর প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ মিছিলে গেলে সেখানকার নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে ব্যাটন দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
স্থানীয় সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে এই বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, সারিনার পরিবারকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি চেপে যেতে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে ‘ভয়াবহ হুমকি এবং চাপের’ মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম ইরান নিউজ এক প্রতিবেদনে বলেছে, আলবুর্জ প্রদেশের প্রধান বিচারপতি বলেছেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ওই তরুণী আত্মহত্যা করেছেন। তিনি একটি পাঁচতলা উঁচু ভবনের ছাদ থেকে লাফ দিলে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক নয় বলে তার চিকিৎসার অতীত ইতিহাস থেকে জানা গেছে।’ স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার সারিনার মৃত্যুর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর থেকেই দেশটির নেট দুনিয়ায় তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়।
এদিকে ইরানের ফরেনসিক বিভাগ জানিয়েছে, কোনো ধরেন হাতাহাতি বা মারপিটের কারণে মাশা আমিনির মৃত্যু হয়নি। তাঁর মৃত্যু হয়েছে শারীরিক অসুস্থতার কারণে। ফরেনসিক অর্গানাইজেশনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘মাশা আমিনির মৃত্যু তাঁর মাথায় কিংবা শরীরের অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে গুরুতর আঘাতের কারণে হয়নি।’ ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘মাশা আমিনির মৃত্যু আট বছর বয়সে তাঁর মস্তিষ্কে টিউমার অপসারণে করা একটি সার্জারির সঙ্গে যুক্ত।’
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
১৬ মিনিট আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৩ ঘণ্টা আগে