আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে ৪৭টি দেশের অন্তত ৪৪৩ জন স্বেচ্ছাসেবীকে ইসরায়েলি বাহিনী বেআইনিভাবে অপহরণ করেছে বলে জানিয়েছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা। এ সময় জাহাজে থাকা কর্মীদের ওপর জলকামান ব্যবহার ও নোংরা পানি ছিটানো হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের সচেতনভাবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে এমনটি জানিয়েছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা।
সুমুদ ফ্লোটিলা বিবৃতিতে বলেছে, ভূমধ্যসাগরে গাজাগামী মানবিক সহায়তা বহনকারী গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ওপর ইসরায়েলি নৌবাহিনী অবৈধভাবে হামলা চালিয়ে শতাধিক স্বেচ্ছাসেবককে অপহরণ করেছে। ফ্লোটিলার জাহাজগুলোতে খাদ্য, শিশুদের দুধ, ওষুধ এবং ৪৭টি দেশের স্বেচ্ছাসেবক ছিলেন।
সংগঠনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি নৌবাহিনী ফ্লোটিলার জাহাজগুলোতে জলকামান নিক্ষেপ করে ও দুর্গন্ধযুক্ত পানি ছিটায় এবং যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে দেয়। পরে ৪৪৩ জন অংশগ্রহণকারীকে জোরপূর্বক তাঁদের নৌযান থেকে সরিয়ে ইসরায়েলি সামরিক জাহাজ এমএসসি জোহানেসবার্গে নিয়ে যাওয়া হয়।
সুমুদ ফ্লোটিলার আইনি সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান আদালাহ জানিয়েছে, আটক স্বেচ্ছাসেবকদের বিষয়ে খুব সামান্য তথ্য দেওয়া হয়েছে এবং এখনো পরিষ্কার নয় যে তাঁদের অবৈধভাবে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কি না।
সংগঠনটির দাবি, এটি সরাসরি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন এবং মানবাধিকারের গুরুতর হানি। আন্তর্জাতিক জলসীমায় মানবিক সহায়তা বহনকারী নৌযান আটক করা যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে উল্লেখ করেছে তারা।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা জানিয়েছে, ‘আমরা বিশ্বের সব সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও নেতাদের আহ্বান জানাই—যেন অবিলম্বে অপহৃত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মুক্তির ব্যবস্থা করা হয়।’
The Global Sumud Flotilla reports that over 443 volunteers from 47 countries were unlawfully seized in international waters after Israel intercepted the fleet.
— Global Sumud Flotilla Commentary (@GlobalSumudF) October 2, 2025
Activists were hit with water cannons, doused with sewage, and had their communications disrupted. pic.twitter.com/14V7DWx9Xz
এদিকে ফরাসি পতাকাবাহী মিকেনো জাহাজটি ফিলিস্তিনি জলসীমায় প্রবেশ করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে এর সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন রয়েছে। অন্যদিকে পোল্যান্ডের পতাকাবাহী ম্যারিনেট এখনো স্টারলিংকের মাধ্যমে যোগাযোগে রয়েছে, যেখানে ছয়জন যাত্রী অবস্থান করছেন।
সুমুদ ফ্লোটিলার দাবি অনুযায়ী যেসব জাহাজ নিশ্চিত ইসারেয়েলের হাতে আটক হয়েছে—ফ্রি উইলি (পোল্যান্ড), ক্যাপ্টেন নিকোস (পোল্যান্ড), ফ্লোরিডা (পোল্যান্ড), অল ইন (ফ্রান্স), কারমা, অক্সিগোনো (পোল্যান্ড), মোহাম্মদ ভাহর (নেদারল্যান্ডস), জেনো (স্পেন), সিউল (পোল্যান্ড), হিও (পোল্যান্ড), মর্গানা (ইতালি), ওটারিয়া (ইতালি), গ্র্যান্ডে ব্লু (পোল্যান্ড), দেইর ইয়াসিন (আলজেরিয়া), হুগা (পোল্যান্ড), অরোরা (ইতালি), ইউলার (স্পেন), স্পেকট্রে (স্পেন), আদারা (স্পেন), আলমা (যুক্তরাজ্য) ও সিরিয়াস (যুক্তরাজ্য)।
যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হওয়া জাহাজগুলো—মিয়ামিয়া, ভ্যাংলেইস, পাভলস, ওয়াহু, ইনানা, মারিয়া, আলাকাতালা, মেটেক, মাংগো, আদাজিও, আহেদ তামিমি, অস্ট্রাল, আমস্টারডাম, ওহওয়াইলা, সেলভাগিয়া, কাতালিনা, এসত্রেলা ও ফেয়ার লেডি।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা জানিয়েছে, ইসরায়েলের অবৈধ অবরোধ ভাঙা ও গাজায় চলমান গণহত্যার অবসান ঘটানোই তাদের মূল লক্ষ্য। সংগঠনটির দাবি, ইসরায়েলের প্রতিটি দমননীতি কেবল তাদের দৃঢ়সংকল্পকে আরও শক্তিশালী করছে।
আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে ৪৭টি দেশের অন্তত ৪৪৩ জন স্বেচ্ছাসেবীকে ইসরায়েলি বাহিনী বেআইনিভাবে অপহরণ করেছে বলে জানিয়েছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা। এ সময় জাহাজে থাকা কর্মীদের ওপর জলকামান ব্যবহার ও নোংরা পানি ছিটানো হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের সচেতনভাবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে এমনটি জানিয়েছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা।
সুমুদ ফ্লোটিলা বিবৃতিতে বলেছে, ভূমধ্যসাগরে গাজাগামী মানবিক সহায়তা বহনকারী গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ওপর ইসরায়েলি নৌবাহিনী অবৈধভাবে হামলা চালিয়ে শতাধিক স্বেচ্ছাসেবককে অপহরণ করেছে। ফ্লোটিলার জাহাজগুলোতে খাদ্য, শিশুদের দুধ, ওষুধ এবং ৪৭টি দেশের স্বেচ্ছাসেবক ছিলেন।
সংগঠনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি নৌবাহিনী ফ্লোটিলার জাহাজগুলোতে জলকামান নিক্ষেপ করে ও দুর্গন্ধযুক্ত পানি ছিটায় এবং যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে দেয়। পরে ৪৪৩ জন অংশগ্রহণকারীকে জোরপূর্বক তাঁদের নৌযান থেকে সরিয়ে ইসরায়েলি সামরিক জাহাজ এমএসসি জোহানেসবার্গে নিয়ে যাওয়া হয়।
সুমুদ ফ্লোটিলার আইনি সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান আদালাহ জানিয়েছে, আটক স্বেচ্ছাসেবকদের বিষয়ে খুব সামান্য তথ্য দেওয়া হয়েছে এবং এখনো পরিষ্কার নয় যে তাঁদের অবৈধভাবে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কি না।
সংগঠনটির দাবি, এটি সরাসরি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন এবং মানবাধিকারের গুরুতর হানি। আন্তর্জাতিক জলসীমায় মানবিক সহায়তা বহনকারী নৌযান আটক করা যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে উল্লেখ করেছে তারা।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা জানিয়েছে, ‘আমরা বিশ্বের সব সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও নেতাদের আহ্বান জানাই—যেন অবিলম্বে অপহৃত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মুক্তির ব্যবস্থা করা হয়।’
The Global Sumud Flotilla reports that over 443 volunteers from 47 countries were unlawfully seized in international waters after Israel intercepted the fleet.
— Global Sumud Flotilla Commentary (@GlobalSumudF) October 2, 2025
Activists were hit with water cannons, doused with sewage, and had their communications disrupted. pic.twitter.com/14V7DWx9Xz
এদিকে ফরাসি পতাকাবাহী মিকেনো জাহাজটি ফিলিস্তিনি জলসীমায় প্রবেশ করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তবে এর সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন রয়েছে। অন্যদিকে পোল্যান্ডের পতাকাবাহী ম্যারিনেট এখনো স্টারলিংকের মাধ্যমে যোগাযোগে রয়েছে, যেখানে ছয়জন যাত্রী অবস্থান করছেন।
সুমুদ ফ্লোটিলার দাবি অনুযায়ী যেসব জাহাজ নিশ্চিত ইসারেয়েলের হাতে আটক হয়েছে—ফ্রি উইলি (পোল্যান্ড), ক্যাপ্টেন নিকোস (পোল্যান্ড), ফ্লোরিডা (পোল্যান্ড), অল ইন (ফ্রান্স), কারমা, অক্সিগোনো (পোল্যান্ড), মোহাম্মদ ভাহর (নেদারল্যান্ডস), জেনো (স্পেন), সিউল (পোল্যান্ড), হিও (পোল্যান্ড), মর্গানা (ইতালি), ওটারিয়া (ইতালি), গ্র্যান্ডে ব্লু (পোল্যান্ড), দেইর ইয়াসিন (আলজেরিয়া), হুগা (পোল্যান্ড), অরোরা (ইতালি), ইউলার (স্পেন), স্পেকট্রে (স্পেন), আদারা (স্পেন), আলমা (যুক্তরাজ্য) ও সিরিয়াস (যুক্তরাজ্য)।
যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হওয়া জাহাজগুলো—মিয়ামিয়া, ভ্যাংলেইস, পাভলস, ওয়াহু, ইনানা, মারিয়া, আলাকাতালা, মেটেক, মাংগো, আদাজিও, আহেদ তামিমি, অস্ট্রাল, আমস্টারডাম, ওহওয়াইলা, সেলভাগিয়া, কাতালিনা, এসত্রেলা ও ফেয়ার লেডি।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা জানিয়েছে, ইসরায়েলের অবৈধ অবরোধ ভাঙা ও গাজায় চলমান গণহত্যার অবসান ঘটানোই তাদের মূল লক্ষ্য। সংগঠনটির দাবি, ইসরায়েলের প্রতিটি দমননীতি কেবল তাদের দৃঢ়সংকল্পকে আরও শক্তিশালী করছে।
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা স্বনির্ভর হলে ভরণপোষণ বা অ্যালিমনি না দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেক্ষণ করে মন্তব্য করেছে, স্থায়ী ভরণপোষণ বা পার্মানেন্ট অ্যালিমনি মূলত সামাজিক ন্যায়বিচারের একটি ব্যবস্থা। আর্থিকভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের মধ্যে আর্থিক সমতা আনার বা বিত্তশালী হওয়ার হাতিয়ার..
১৯ মিনিট আগে১৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছেন ভারতীয় বন কর্মকর্তা (আইএফএস) পারভিন কাসওয়ান। ভিডিওতে দেখা যায়, রাজস্থানের মাউন্ট আবুর কাছে একটি চিতা (লেপার্ড) খাবারের খোঁজে আবর্জনার স্তূপে ঘাঁটাঘাঁটি করছে।
২৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্রমেই পুরোনো আমলের রাজা–বাদশাহদের মতো আচরণ করছেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিচ্ছেন। এমন অভিযোগ তুলে তাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে অন্তত ৭০ লাখ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন এক প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে, যেখানে দেশটির ওপর আক্রমণ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ বলে গণ্য হবে। এ চুক্তিটি অনেকটা গত মাসে কাতারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের করা এক চুক্তির মতো। যেখানে ঘোষিত হয়েছে, উপসাগরীয় দেশটির ওপর যেকোনো আক্রমণই আমেরিকার ‘শান্তি ও
২ ঘণ্টা আগে