আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আবারও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনিরা নিজেদের শাসন করতেই পারে। সে ক্ষমতা তাদের থাকা উচিত, কিন্তু তাদের হাতে কোনো সার্বভৌম ক্ষমতা থাকবে না। তিনি আরও বলেন, ইসরায়েল শপথ করেছে যে, কখনোই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময় এসব মন্তব্য করেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী। এই বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির ব্যাপারে হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তির ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি মনে করি, ফিলিস্তিনিদের নিজেদের শাসন করার সব ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু আমাদের হুমকির মুখে ফেলতে পারে এমন কোনো ক্ষমতা তাদের হাতে থাকা উচিত নয়। এর অর্থ হলো সব সার্বভৌম ক্ষমতা—যেমন সামগ্রিক নিরাপত্তা—সব সময় আমাদের হাতেই থাকবে।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যারা আমাদের ধ্বংস করতে চায় না, আমরা আমাদের সেই সব ফিলিস্তিনি প্রতিবেশীর সঙ্গে শান্তি স্থাপন করব। আর সেই শান্তি এমন হবে, যেখানে আমাদের নিরাপত্তা—সার্বভৌম নিরাপত্তার ক্ষমতা—সব সময় আমাদের হাতেই থাকবে।’
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই প্রতিষ্ঠিত হতে দেওয়া যাবে না মর্মে তিনি বলেন, ‘এখন অনেকেই বলবে, ‘এটা তো পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র নয়, এটা রাষ্ট্রই নয়, এটা ওটা।’ আমরা এসব নিয়ে ভাবি না। আমরা শপথ করেছি—আর কখনো নয়। আর কখনো নয়—মানে এখনই। এটা আর কখনো ঘটতে দেওয়া হবে না।’
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি নিয়ে আগ্রহী নন বলেই মনে হয়। কারণ, নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের সময় হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়—স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাঁর ভাবনা কী? জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি জানি না।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আবারও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনিরা নিজেদের শাসন করতেই পারে। সে ক্ষমতা তাদের থাকা উচিত, কিন্তু তাদের হাতে কোনো সার্বভৌম ক্ষমতা থাকবে না। তিনি আরও বলেন, ইসরায়েল শপথ করেছে যে, কখনোই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময় এসব মন্তব্য করেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী। এই বৈঠকে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির ব্যাপারে হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তির ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি মনে করি, ফিলিস্তিনিদের নিজেদের শাসন করার সব ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু আমাদের হুমকির মুখে ফেলতে পারে এমন কোনো ক্ষমতা তাদের হাতে থাকা উচিত নয়। এর অর্থ হলো সব সার্বভৌম ক্ষমতা—যেমন সামগ্রিক নিরাপত্তা—সব সময় আমাদের হাতেই থাকবে।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যারা আমাদের ধ্বংস করতে চায় না, আমরা আমাদের সেই সব ফিলিস্তিনি প্রতিবেশীর সঙ্গে শান্তি স্থাপন করব। আর সেই শান্তি এমন হবে, যেখানে আমাদের নিরাপত্তা—সার্বভৌম নিরাপত্তার ক্ষমতা—সব সময় আমাদের হাতেই থাকবে।’
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কখনোই প্রতিষ্ঠিত হতে দেওয়া যাবে না মর্মে তিনি বলেন, ‘এখন অনেকেই বলবে, ‘এটা তো পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র নয়, এটা রাষ্ট্রই নয়, এটা ওটা।’ আমরা এসব নিয়ে ভাবি না। আমরা শপথ করেছি—আর কখনো নয়। আর কখনো নয়—মানে এখনই। এটা আর কখনো ঘটতে দেওয়া হবে না।’
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি নিয়ে আগ্রহী নন বলেই মনে হয়। কারণ, নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের সময় হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়—স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাঁর ভাবনা কী? জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি জানি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেনের রাশিয়া সংলগ্ন অঞ্চল দনবাস অঞ্চল মস্কোর দখলে চলে গেছে। সুতরাং, ইউক্রেনের বিষয়টি মেনে নিয়ে এই অবস্থাতেই চুক্তি করা উচিত। একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ওয়াশিংটনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠককালে...
১ ঘণ্টা আগেকাজকর্মে সাহায্যের জন্য বাড়িতে আসেন দেবরের ছেলে। তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন এক নারী। থানা পর্যন্ত গড়ায় এ ঘটনা। থানায় দেবরের ছেলে সেই সম্পর্ক আর এগিয়ে নিতে না চাইলে নিজের কবজি কেটে ফেলেন ওই নারী। ভারতের উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে ঘটেছে এই ঘটনা।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশ ভিয়েতনামের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি আগামী পাঁচ বছরে প্রতিবছর অন্তত ১০ শতাংশ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন করে আরোপ করা ২০ শতাংশ শুল্কসহ একাধিক ‘গুরুতর’ চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও তারা এই উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য স্থির করেছে। আর এই লক্ষ্য অর্জনের
২ ঘণ্টা আগেকিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, তাঁর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথা হয়েছে। সেখানে মোদি তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, ভারত আর রাশিয়ার তেল কিনবে না। তবে ভারত এই দাবি অস্বীকার করেছে। জবাবে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ভারত যদি এই কথা বলতে চায়, তাহলে তাদের বিশাল অঙ্কের শুল্ক
২ ঘণ্টা আগে