অনলাইন ডেস্ক
গাজা নিয়ে ‘অমানবিক’ বক্তব্য ও পশ্চিম তীরে সহিংসতাকে উসকে দেওয়ার অভিযোগে ইসরায়েলের দুই মন্ত্রী—ইতামার বেন-গভির ও বেজালেল স্মোত্রিচের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড ও নরওয়ে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় তাঁদের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি সম্পদ জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ (১০ মে) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বেন-গভির বর্তমানে ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী এবং স্মোত্রিচ অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা গাজা পুরোপুরি ধ্বংস করার পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন এবং পশ্চিম তীরে নতুন বসতি স্থাপনের জন্য সহিংসতা প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
এক যৌথ বিবৃতিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা পাঁচ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বলেছেন, ‘আমরা দুই-রাষ্ট্র সমাধানে বিশ্বাসী। এটি ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করার একমাত্র পথ। কিন্তু চরমপন্থী বসতি স্থাপন ও সহিংসতা সেই পথকে বাধাগ্রস্ত করছে।’ তাঁরা আরও বলেন, বেন-গভির ও স্মোত্রিচের উসকানিমূলক বক্তব্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে কার্যকর হচ্ছে। ইসরায়েলকে অবৈধ বসতি স্থাপন বন্ধ, বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতা দমন এবং চরমপন্থী বক্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডন সা’আর এই সিদ্ধান্তকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আগামী সপ্তাহের শুরুতে সরকার একটি বিশেষ বৈঠকে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি দুই সপ্তাহ আগে সংসদে স্মোত্রিচের মন্তব্যকে ‘অমানবিক ও ঘৃণ্য’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। অবশেষে সাম্প্রতিক চাপের মুখে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী স্মোত্রিচ বলেছিলেন, ‘গাজা পুরোপুরি ধ্বংস করা হবে, সেখানকার মানুষদের দক্ষিণে মানবিক এলাকায় পাঠিয়ে পরে তৃতীয় দেশে চলে যেতে বাধ্য করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত গাজায় একটি দানা ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ পরে জার্মানিসহ অনেক দেশই এই ধরনের মন্তব্যের কঠোর নিন্দা জানিয়েছে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী বেন-গভির গত ২৬ মে জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে ঢুকে উসকানিমূলক আচরণ করেন এবং সেখানে একটি সিনাগগ নির্মাণের দাবি তোলেন। তিনি বারবার গাজার অধিবাসীদের দেশত্যাগে ‘উৎসাহ দেওয়ার’ কথা বলেন।
গাজা নিয়ে ‘অমানবিক’ বক্তব্য ও পশ্চিম তীরে সহিংসতাকে উসকে দেওয়ার অভিযোগে ইসরায়েলের দুই মন্ত্রী—ইতামার বেন-গভির ও বেজালেল স্মোত্রিচের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড ও নরওয়ে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় তাঁদের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি সম্পদ জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ (১০ মে) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বেন-গভির বর্তমানে ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী এবং স্মোত্রিচ অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা গাজা পুরোপুরি ধ্বংস করার পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন এবং পশ্চিম তীরে নতুন বসতি স্থাপনের জন্য সহিংসতা প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
এক যৌথ বিবৃতিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা পাঁচ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বলেছেন, ‘আমরা দুই-রাষ্ট্র সমাধানে বিশ্বাসী। এটি ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করার একমাত্র পথ। কিন্তু চরমপন্থী বসতি স্থাপন ও সহিংসতা সেই পথকে বাধাগ্রস্ত করছে।’ তাঁরা আরও বলেন, বেন-গভির ও স্মোত্রিচের উসকানিমূলক বক্তব্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে কার্যকর হচ্ছে। ইসরায়েলকে অবৈধ বসতি স্থাপন বন্ধ, বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতা দমন এবং চরমপন্থী বক্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডন সা’আর এই সিদ্ধান্তকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আগামী সপ্তাহের শুরুতে সরকার একটি বিশেষ বৈঠকে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি দুই সপ্তাহ আগে সংসদে স্মোত্রিচের মন্তব্যকে ‘অমানবিক ও ঘৃণ্য’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। অবশেষে সাম্প্রতিক চাপের মুখে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী স্মোত্রিচ বলেছিলেন, ‘গাজা পুরোপুরি ধ্বংস করা হবে, সেখানকার মানুষদের দক্ষিণে মানবিক এলাকায় পাঠিয়ে পরে তৃতীয় দেশে চলে যেতে বাধ্য করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত গাজায় একটি দানা ঢুকতে দেওয়া হবে না।’ পরে জার্মানিসহ অনেক দেশই এই ধরনের মন্তব্যের কঠোর নিন্দা জানিয়েছে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী বেন-গভির গত ২৬ মে জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে ঢুকে উসকানিমূলক আচরণ করেন এবং সেখানে একটি সিনাগগ নির্মাণের দাবি তোলেন। তিনি বারবার গাজার অধিবাসীদের দেশত্যাগে ‘উৎসাহ দেওয়ার’ কথা বলেন।
মৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
২০ মিনিট আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী লুইস মন্টিনিগ্রোর কার্যালয় জানিয়েছে, তাঁর সরকার আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্
৪ ঘণ্টা আগে