আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই হামলার ফল বহু দিন ধরে ভুগতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে আরাকচি বলেন, ‘ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের পুরোপুরি লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি স্থায়ী সদস্য দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এমন হামলা ভয়াবহ অপরাধ। এটি জাতিসংঘ সনদের মৌলিক নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন। ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা চালিয়ে তারা আন্তর্জাতিক আইন, এনপিটি (পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ) চুক্তিও ভেঙেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং অবশ্যই এর দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি থাকবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রেরই এই ভয়ানক, বেআইনি এবং অপরাধমূলক আচরণে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’ আরাকচি সতর্ক করে বলেন, ‘ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।’
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানে অপারেশন রাইজিং লায়ন শুরুর পর থেকেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের হয়ে ইরানে হামলা করবে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরেই তীব্র বিরোধ রয়েছে। ডেমোক্র্যাটরা তো বটেই, রিপাবলিকান অনেক নেতাই এর ঘোর বিরোধিতা করছেন। তবে, কোনো কিছুরই তোয়াক্কা না করে আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র।
ফোরদো, নাতানজ এবং ইস্পাহান পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে, আগে থেকেই সতর্ক ছিল ইরান। কেন্দ্রগুলো খালি করে ফেলা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই হামলার ফল বহু দিন ধরে ভুগতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে আরাকচি বলেন, ‘ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের পুরোপুরি লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি স্থায়ী সদস্য দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এমন হামলা ভয়াবহ অপরাধ। এটি জাতিসংঘ সনদের মৌলিক নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন। ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা চালিয়ে তারা আন্তর্জাতিক আইন, এনপিটি (পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ) চুক্তিও ভেঙেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং অবশ্যই এর দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি থাকবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রেরই এই ভয়ানক, বেআইনি এবং অপরাধমূলক আচরণে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’ আরাকচি সতর্ক করে বলেন, ‘ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।’
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানে অপারেশন রাইজিং লায়ন শুরুর পর থেকেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের হয়ে ইরানে হামলা করবে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরেই তীব্র বিরোধ রয়েছে। ডেমোক্র্যাটরা তো বটেই, রিপাবলিকান অনেক নেতাই এর ঘোর বিরোধিতা করছেন। তবে, কোনো কিছুরই তোয়াক্কা না করে আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র।
ফোরদো, নাতানজ এবং ইস্পাহান পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে, আগে থেকেই সতর্ক ছিল ইরান। কেন্দ্রগুলো খালি করে ফেলা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত রাখার অনুমতি দিয়েছেন। এর ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া রায় সাময়িকভাবে আটকে গেল।
৫ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
৫ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগে