আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনার জন্য গত মাসে কাতারের রাজধানী দোহায় যান ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। ওই সভায় তাঁকে পদত্যাগ করতে পরামর্শ দেন উপস্থিত কূটনীতিকেরা। গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর শুধু আন্তর্জাতিকভাবেই নয়, অভ্যন্তরীণভাবেও চাপের মুখে পড়েছেন আব্বাস।
এর আগে ফিলিস্তিনে নতুন সরকার গঠন ও রাজনৈতিক শৃঙ্খলার আহ্বান জানিয়ে গত সপ্তাহে পদত্যাগ করেছেন ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ ও তাঁর মন্ত্রিপরিষদ। গাজাসহ পুরো ফিলিস্তিনের কল্যাণে আব্বাসের পদত্যাগ করা উচিত বলে মনে করেন অধিকাংশ ফিলিস্তিনি।
কাতারে অনুষ্ঠিত বৈঠকটিতে অংশ নেওয়া একাধিক কূটনীতিকের বরাতে সিএনএন জানায়, আব্বাসের পদত্যাগের মাধ্যমে ফিলিস্তিনে নতুন নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা বাড়বে। সেই সঙ্গে ফাতাহ ও হামাসের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলমান বিভেদ কমবে। কেননা ফিলিস্তিনের ফাতাহ পার্টি এবং প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) সভাপতি স্বয়ং আব্বাস।
ওই সূত্রগুলো আরও জানায়, বর্তমানে আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) কেবল পশ্চিম তীরে নিয়ন্ত্রণ করছে। তাঁকে সরানো গেলে ফিলিস্তিনে নতুন ও একক কাঠামোর সরকার গঠনের পথ প্রশস্ত হতে পারে। এর আগে এমন একক কাঠামো ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। যদিও প্রস্তাবটি তখনই প্রত্যাখ্যান করেন আব্বাস।
তবে ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক বিশ্লেষক নুর ওদেহ বলেন, ‘আব্বাসের পদত্যাগের বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা এটা মেনে নিতে পারি না। এর সঙ্গে ফিলিস্তিনের জনসাধারণ এবং রাজনৈতিক বৈচিত্র্য জড়িত রয়েছে। গাজায় যুদ্ধের পরিস্থিতিতে নিঃসন্দেহে পিএ দুর্বল ও অপ্রাসঙ্গিক হয়েছে। তাই বলে সাজগোজ করিয়ে একে সুন্দর দেখাতে পারি না। গাজার পরিস্থিতি এখন অনেক দূর এগিয়েছে।’
এদিকে একাধিক দুর্নীতির দায় মাথায় নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু চাইছেন না, অচিরেই যুদ্ধবিরতি কিংবা দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান আসুক। যুদ্ধকে জিইয়ে রাখার মাধ্যমে নিজের কর্তৃত্ব ও ক্ষমতাকে আরও পাকাপোক্ত করতে চান তিনি। দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন আব্বাসও। ২০০৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের প্রায় ১৫ বছর পর ২০২১ সালে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিলেন আব্বাস। তবে শেষ পর্যন্ত পশ্চিম তীরে কোনো নির্বাচন হয়নি। ফলে গাজার ভবিষ্যৎও তখন অনির্ধারিত থেকে যায়, যা শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
এ বিষয়ে ফিলিস্তিন ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভ পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি মোস্তফা বারগৌতি বলেছেন, ‘আমি কয়েক বছর ধরে হামাসের সঙ্গে ঐক্যের উদ্যোগ নিয়ে কাজ করেছি। যদি ২০২১ সালে আমাদের নির্বাচন হতো, তাহলে এই যুদ্ধ (গাজা যুদ্ধ) এড়ানো যেত।’
বেশির ভাগ ফিলিস্তিনি মনে করেন, দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ফিলিস্তিনিদের শোষণ করছেন আব্বাস। গত বছরের ডিসেম্বরে ফিলিস্তিন সেন্টার ফর পলিসি অ্যান্ড সার্ভে রিসার্চের একটি মতামত জরিপে দেখা যায়, ৯০ শতাংশ ফিলিস্তিনি আব্বাসের পদত্যাগের পক্ষে। সেই সঙ্গে পিএ-কে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ফেলার পক্ষে রয়েছেন ৬০ শতাংশ ফিলিস্তিনি।
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনার জন্য গত মাসে কাতারের রাজধানী দোহায় যান ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। ওই সভায় তাঁকে পদত্যাগ করতে পরামর্শ দেন উপস্থিত কূটনীতিকেরা। গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর শুধু আন্তর্জাতিকভাবেই নয়, অভ্যন্তরীণভাবেও চাপের মুখে পড়েছেন আব্বাস।
এর আগে ফিলিস্তিনে নতুন সরকার গঠন ও রাজনৈতিক শৃঙ্খলার আহ্বান জানিয়ে গত সপ্তাহে পদত্যাগ করেছেন ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ ও তাঁর মন্ত্রিপরিষদ। গাজাসহ পুরো ফিলিস্তিনের কল্যাণে আব্বাসের পদত্যাগ করা উচিত বলে মনে করেন অধিকাংশ ফিলিস্তিনি।
কাতারে অনুষ্ঠিত বৈঠকটিতে অংশ নেওয়া একাধিক কূটনীতিকের বরাতে সিএনএন জানায়, আব্বাসের পদত্যাগের মাধ্যমে ফিলিস্তিনে নতুন নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা বাড়বে। সেই সঙ্গে ফাতাহ ও হামাসের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলমান বিভেদ কমবে। কেননা ফিলিস্তিনের ফাতাহ পার্টি এবং প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) সভাপতি স্বয়ং আব্বাস।
ওই সূত্রগুলো আরও জানায়, বর্তমানে আব্বাসের নেতৃত্বাধীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) কেবল পশ্চিম তীরে নিয়ন্ত্রণ করছে। তাঁকে সরানো গেলে ফিলিস্তিনে নতুন ও একক কাঠামোর সরকার গঠনের পথ প্রশস্ত হতে পারে। এর আগে এমন একক কাঠামো ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। যদিও প্রস্তাবটি তখনই প্রত্যাখ্যান করেন আব্বাস।
তবে ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক বিশ্লেষক নুর ওদেহ বলেন, ‘আব্বাসের পদত্যাগের বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা এটা মেনে নিতে পারি না। এর সঙ্গে ফিলিস্তিনের জনসাধারণ এবং রাজনৈতিক বৈচিত্র্য জড়িত রয়েছে। গাজায় যুদ্ধের পরিস্থিতিতে নিঃসন্দেহে পিএ দুর্বল ও অপ্রাসঙ্গিক হয়েছে। তাই বলে সাজগোজ করিয়ে একে সুন্দর দেখাতে পারি না। গাজার পরিস্থিতি এখন অনেক দূর এগিয়েছে।’
এদিকে একাধিক দুর্নীতির দায় মাথায় নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু চাইছেন না, অচিরেই যুদ্ধবিরতি কিংবা দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান আসুক। যুদ্ধকে জিইয়ে রাখার মাধ্যমে নিজের কর্তৃত্ব ও ক্ষমতাকে আরও পাকাপোক্ত করতে চান তিনি। দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন আব্বাসও। ২০০৫ সালে ক্ষমতা গ্রহণের প্রায় ১৫ বছর পর ২০২১ সালে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিলেন আব্বাস। তবে শেষ পর্যন্ত পশ্চিম তীরে কোনো নির্বাচন হয়নি। ফলে গাজার ভবিষ্যৎও তখন অনির্ধারিত থেকে যায়, যা শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
এ বিষয়ে ফিলিস্তিন ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভ পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি মোস্তফা বারগৌতি বলেছেন, ‘আমি কয়েক বছর ধরে হামাসের সঙ্গে ঐক্যের উদ্যোগ নিয়ে কাজ করেছি। যদি ২০২১ সালে আমাদের নির্বাচন হতো, তাহলে এই যুদ্ধ (গাজা যুদ্ধ) এড়ানো যেত।’
বেশির ভাগ ফিলিস্তিনি মনে করেন, দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ফিলিস্তিনিদের শোষণ করছেন আব্বাস। গত বছরের ডিসেম্বরে ফিলিস্তিন সেন্টার ফর পলিসি অ্যান্ড সার্ভে রিসার্চের একটি মতামত জরিপে দেখা যায়, ৯০ শতাংশ ফিলিস্তিনি আব্বাসের পদত্যাগের পক্ষে। সেই সঙ্গে পিএ-কে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ফেলার পক্ষে রয়েছেন ৬০ শতাংশ ফিলিস্তিনি।
৫২ বছর বয়সী আবু মনসুর আলী আহমেদ এই লটারিতে জিতেছেন। ফুজাইরাহতে গাড়ির ওয়ার্কশপ রয়েছে তাঁর। ১৯৯২ সাল থেকে দুবাইয়ে যান তিনি। সে বছরই বিগ টিকিট লটারির আয়োজন শুরু হয়েছিল। বন্ধুদের মাধ্যমে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে জানেন। তখন থেকেই প্রতি মাসে ২০ বন্ধুর এক দলের সঙ্গে বিগ টিকিট কিনে আসছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেহামাস–ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে নতুন একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার ও মিসর। আলোচনার সঙ্গে যুক্ত এক জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাবার কোলে হাসছে ছোট্ট মোহাম্মদ। প্রায় ১৬ মাস আগে, ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত মায়ের নিথর দেহের পাশে বসে কাঁদছিল ১৩ মাস বয়সী এই শিশু। আশ্রয় নেওয়া স্কুলের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে সেদিন আরও কত মানুষ যে প্রাণ হারিয়েছিল, আহত হয়েছিল তার ইয়ত্তা নেই। সেই ভয়াবহ দিনের বিশৃঙ্খলার মধ্যে, মানুষ দিগ্বিদিক পালাচ্ছিল,
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে