অনলাইন ডেস্ক
কয়েক হাজার রকেট লাঞ্চারসহ ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ইসরায়েলের মাটিতে হামলা করেছেন ফিলিস্তিনের হামাস যোদ্ধারা। বাংলাদেশ সময় রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই হামলার ঘটনায় ৪৪ সেনাসহ ছয় শতাধিক ইসরায়েলি নিহত হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যম দাবি করেছে। প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলি বাহিনীও ফিলিস্তিনে একের পর এক হামলা পরিচালনা করছে। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৩১৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, হামাস যোদ্ধাদের আকস্মিক হামলায় অবাক হয়ে গেছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। কারণ, এই হামলার বিষয়ে দেশটির শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা কোনো আঁচ করতে পারেনি। এ ছাড়া তাদের নজর এড়িয়ে হামাস যোদ্ধারা এত বিপুল অস্ত্র কীভাবে জড়ো করেছে তা এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
এ বিষয়ে জানা গেছে, হামাসসহ ফিলিস্তিনি যোদ্ধা দলগুলোর কাছে সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে রকেট লাঞ্চার। কারণ, এই অস্ত্রটি তুলনামূলক কম দামে সংগ্রহ করা যায় এবং নিরাপদ অবস্থান থেকে দূর-দূরান্তে হামলা করা যায়। এর আগে ২০১৪ সালেও ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘটিত যুদ্ধে দেশটিতে সাড়ে চার হাজারের বেশি রকেট ছুড়েছিল হামাস।
২০০৫ সালে ইরান ও সিরিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র পেতে কিছু সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে একটি গোপন সরবরাহ লাইন স্থাপন করতে সক্ষম হয় হামাস। এই লাইনে মূলত তারা ইরান ও সিরিয়া থেকে রকেট লাঞ্চারের চালান নিয়ে আসত। এই গোপন সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্কটি গাজার সঙ্গে মিসরের সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্থাপন করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সুড়ঙ্গগুলোর বিষয়ে বহুদিন কিছুই জানতে পারেনি।
তবে ২০০৭ সালে ইসরায়েলি বাহিনী ইরানে নির্মিত ফজর-৫ রকেট লাঞ্চারের একটি বিপুল চালান আটক করে। হামাসের যোদ্ধাদের জন্যই ওই চালানটি ফিলিস্তিনে যাচ্ছিল।
কো-অপারেশন অব ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ব্রডকাস্টের তথ্যমতে, ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের কড়া নজরদারির মধ্যেও ‘জাহাজ থেকে উপকূল’ চোরাচালান এবং কালোবাজার থেকে বিপুল পরিমাণ রকেট লাঞ্চার সংগ্রহ করে হামাস।
ঐতিহাসিকভাবেই হামাসের কাছে অস্ত্র পৌঁছানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ রুট ছিল সমুদ্রপথ। এই পথে প্রায় সময়ই অস্ত্রভর্তি বক্স গাজার উপকূলে হামাসের জন্য রেখে যেত পাচারকারীরা। সমুদ্রে ইসরায়েলি নৌ পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতির মধ্যেও ধারণা করা হয়, এই পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র জড়ো করেছিল হামাস।
এদিকে ইরান ও সিরিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকলেও কালোবাজার এবং বিদেশি আরও কয়েকটি উৎস থেকে ফজর-৩, ফজর-৫ এবং এম-৩০২ রকেটসহ নানা ধরনের অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা। অস্ত্র সংগ্রহের এই বৈচিত্র্য হামাসকে ইসরায়েলের সঙ্গে বড় ধরনের সংঘর্ষে যাওয়ার ক্ষমতা বাড়িয়েছে।
কয়েক হাজার রকেট লাঞ্চারসহ ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ইসরায়েলের মাটিতে হামলা করেছেন ফিলিস্তিনের হামাস যোদ্ধারা। বাংলাদেশ সময় রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই হামলার ঘটনায় ৪৪ সেনাসহ ছয় শতাধিক ইসরায়েলি নিহত হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যম দাবি করেছে। প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলি বাহিনীও ফিলিস্তিনে একের পর এক হামলা পরিচালনা করছে। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৩১৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, হামাস যোদ্ধাদের আকস্মিক হামলায় অবাক হয়ে গেছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। কারণ, এই হামলার বিষয়ে দেশটির শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা কোনো আঁচ করতে পারেনি। এ ছাড়া তাদের নজর এড়িয়ে হামাস যোদ্ধারা এত বিপুল অস্ত্র কীভাবে জড়ো করেছে তা এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
এ বিষয়ে জানা গেছে, হামাসসহ ফিলিস্তিনি যোদ্ধা দলগুলোর কাছে সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে রকেট লাঞ্চার। কারণ, এই অস্ত্রটি তুলনামূলক কম দামে সংগ্রহ করা যায় এবং নিরাপদ অবস্থান থেকে দূর-দূরান্তে হামলা করা যায়। এর আগে ২০১৪ সালেও ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘটিত যুদ্ধে দেশটিতে সাড়ে চার হাজারের বেশি রকেট ছুড়েছিল হামাস।
২০০৫ সালে ইরান ও সিরিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র পেতে কিছু সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে একটি গোপন সরবরাহ লাইন স্থাপন করতে সক্ষম হয় হামাস। এই লাইনে মূলত তারা ইরান ও সিরিয়া থেকে রকেট লাঞ্চারের চালান নিয়ে আসত। এই গোপন সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্কটি গাজার সঙ্গে মিসরের সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্থাপন করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সুড়ঙ্গগুলোর বিষয়ে বহুদিন কিছুই জানতে পারেনি।
তবে ২০০৭ সালে ইসরায়েলি বাহিনী ইরানে নির্মিত ফজর-৫ রকেট লাঞ্চারের একটি বিপুল চালান আটক করে। হামাসের যোদ্ধাদের জন্যই ওই চালানটি ফিলিস্তিনে যাচ্ছিল।
কো-অপারেশন অব ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ব্রডকাস্টের তথ্যমতে, ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের কড়া নজরদারির মধ্যেও ‘জাহাজ থেকে উপকূল’ চোরাচালান এবং কালোবাজার থেকে বিপুল পরিমাণ রকেট লাঞ্চার সংগ্রহ করে হামাস।
ঐতিহাসিকভাবেই হামাসের কাছে অস্ত্র পৌঁছানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ রুট ছিল সমুদ্রপথ। এই পথে প্রায় সময়ই অস্ত্রভর্তি বক্স গাজার উপকূলে হামাসের জন্য রেখে যেত পাচারকারীরা। সমুদ্রে ইসরায়েলি নৌ পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতির মধ্যেও ধারণা করা হয়, এই পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র জড়ো করেছিল হামাস।
এদিকে ইরান ও সিরিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকলেও কালোবাজার এবং বিদেশি আরও কয়েকটি উৎস থেকে ফজর-৩, ফজর-৫ এবং এম-৩০২ রকেটসহ নানা ধরনের অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা। অস্ত্র সংগ্রহের এই বৈচিত্র্য হামাসকে ইসরায়েলের সঙ্গে বড় ধরনের সংঘর্ষে যাওয়ার ক্ষমতা বাড়িয়েছে।
প্রতিবেশী যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকোর পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করায় মেক্সিকো সিটি জ্বালানি তেল বিক্রির জন্য এশিয়ার বাজারে নজর দিয়েছে। মেক্সিকোর রাষ্ট্র পরিচালিত জ্বালানি কোম্পানি পেমেক্স তেল বিক্রির জন্য এশিয়া, বিশেষ করে চীন এবং ইউরোপের...
১ ঘণ্টা আগেইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) নৌবহরে যুক্ত হলো ড্রোন ও হেলিকপ্টার বহনে সক্ষম যুদ্ধজাহাজ। আজ বৃহস্পতিবার ইরানি বার্তা সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে। শহীদ বাঘেরি নামের ড্রোন ক্যারিয়ারটি মূলত বাণিজ্যিক কন্টেইনারবাহী জাহাজ ছিল। পরে এটিকে ৫৯০ ফুট দীর্ঘ রানওয়েসহ সামরিক অভিযানের উপযো
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইসহাক দার আগামী এপ্রিলে ঢাকা সফর করতে পারেন। এ লক্ষ্য প্রস্তুতি শুরু করেছে পাকিস্তান। দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য ডন দাবি করেছে, ঢাকাও এই বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে দারের ঢাকা সফরের কথা থাকলেও তা হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন বন্দীদের মুক্তি ও যুদ্ধের অবসানের সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে গাজায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে বোহলার ও হামাস কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েক দফায় এসব বৈঠক অনুষ্
৩ ঘণ্টা আগে