আল-জাজিরার প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল লাতাকিয়া ও তার্তুস গত কয়েক দিনে সাক্ষাৎ নরকে পরিণত হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ অনুগত সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যকার ভয়াবহ সংঘর্ষে এই দুই প্রদেশ কার্যত বিধ্বস্ত। চার দিনের এই রক্তক্ষয়ী সংঘাত শেষে সরকারি বাহিনীর অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও, মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই ১ হাজার ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে। নিহতদের মধ্যে বেসামরিক নাগরিক, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও সশস্ত্র যোদ্ধা—সবাই রয়েছেন। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
আসাদের পতনের তিন মাস পরই এই ভয়াবহ সংঘর্ষের কারণ কী?
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সিরিয়ার লাতাকিয়া, বানিয়াস, তার্তুস ও জাবলেহ শহরে সরকারি নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, সরকারি নিরাপত্তা বাহিনী আসাদপন্থী যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। গত বৃহস্পতিবার বিদ্রোহীদের হামলার পরই সরকারি বাহিনীর দমন অভিযান শুরু হয়।
সংঘর্ষের সূচনা কীভাবে?
সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, গত বৃহস্পতিবার লাতাকিয়া ও এর আশপাশে আসাদপন্থী সশস্ত্র গোষ্ঠী সামরিক বাহিনীর ওপর হামলা চালায়। এ হামলায় কমপক্ষে ১৬ জন নিরাপত্তাকর্মী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মী নিহত হন।
সিরিয়ার সরকারি গণমাধ্যমের দাবি, এমন হামলা নতুন নয়। আসাদ সরকার পতনের পর থেকেই সরকারি বাহিনীর ওপর একাধিক আক্রমণ হয়েছে।
কতজন নিহত বা আহত হয়েছেন?
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই সংখ্যালঘু আলাওয়ি সম্প্রদায়ের মানুষ। যাদের ওপর জাতিগত নিধনের নারকীয় উল্লাস চালানো হয়েছে বলে দাবি করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ অনুযায়ী, উপকূলীয় শহরগুলোতে হত্যা, অপহরণ, লুঠপাট এবং আসাদপন্থীদের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদুর রহমান জানিয়েছেন, ‘জাবালে, বানিয়াস এবং আশপাশের এলাকাগুলোতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড গত ১৩ বছরের গৃহযুদ্ধের মধ্যে অন্যতম ভয়াবহ সহিংসতা।’
গতকাল (৯ মার্চ) সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ১ হাজার ৩১১ জনে পৌঁছেছে। এই বিপুলসংখ্যক মৃতের মধ্যে প্রায় ৮৩০ জন নিরীহ বেসামরিক নাগরিক, ২৩০ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং ২৫০ জনের বেশি সশস্ত্র যোদ্ধা রয়েছেন। তবে আল জাজিরা তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।
সংঘর্ষ এই এলাকাতেই কেন?
উপকূলীয় অঞ্চল লাতাকিয়া-তার্তুস ঐতিহ্যগতভাবে আসাদ পরিবারের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। আসাদের পরিবার লাতাকিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর আল-কুরদাহ থেকে এসেছে।
বিরোধী শিবির আশঙ্কা করেছিল, আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আলাওয়ি সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হামলা হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, আসাদপন্থী যোদ্ধারা এ সুযোগ কাজে লাগিয়েই সেখানে অস্থিরতা ছড়ানোর চেষ্টা করছে।
বানিয়াস শহরে সিরিয়ার বৃহত্তম তেল শোধনাগার রয়েছে। এটি বিদ্রোহীদের হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল বলে জানা গেছে। তবে নিরাপত্তা বাহিনী তা প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছে।
কে কার বিরুদ্ধে লড়াই করছে?
সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী সাবেক আসাদপন্থী সামরিক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বাধীন সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে দমন করতে এই লড়াই।
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা এ সংকট মোকাবিলায় দুটি কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিচারপতি ও আইনজীবীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিটি ৬ মার্চের হামলা ও পরবর্তী সহিংসতার তদন্ত করবে এবং দোষীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে। পাশাপাশি, ‘সুপ্রিম কমিটি ফর সিভিল পিস’ নামক অন্য একটি কমিটি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষায় কাজ করবে।
গতকাল রোববার দামেস্কের একটি মসজিদে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট আল-শারা বলেন, ‘আমাদের জাতীয় ঐক্য ও বেসামরিক শান্তি বজায় রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা এ দেশে একসঙ্গে বসবাস করতে পারব।’ এই ভাষণের একটি ভিডিওতে তাঁকে বলতে দেখা গেছে, আসাদের পতনের পর এই ঘটনাগুলো আমাদের ‘প্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জের’ অংশ।
তবে উপকূলীয় অঞ্চলের সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লাতাকিয়ার এক বাসিন্দা আল জাজিরাকে বলেন, ‘এখানে আলাওয়িদের কোনো নিরাপত্তা নেই। আমরা সর্বদা সশস্ত্র হামলার ভয়ে তটস্থ।’ এ ছাড়া শত শত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে পালিয়েছে বলে জানা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের হাজারো আলাওয়ি ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের লোক বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েক শ নারী, শিশু ও বৃদ্ধ লাতাকিয়ার রুশ সামরিক ঘাঁটি হেমেইমিমে আশ্রয় নিয়েছে। রয়টার্সের ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, রুশ সামরিক ঘাঁটির বাইরে দাঁড়িয়ে বহু মানুষ ‘রাশিয়ার সুরক্ষা চাই’ বলে স্লোগান দিচ্ছেন।
ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল লাতাকিয়া ও তার্তুস গত কয়েক দিনে সাক্ষাৎ নরকে পরিণত হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ অনুগত সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যকার ভয়াবহ সংঘর্ষে এই দুই প্রদেশ কার্যত বিধ্বস্ত। চার দিনের এই রক্তক্ষয়ী সংঘাত শেষে সরকারি বাহিনীর অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হলেও, মৃতের সংখ্যা ইতিমধ্যেই ১ হাজার ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে। নিহতদের মধ্যে বেসামরিক নাগরিক, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও সশস্ত্র যোদ্ধা—সবাই রয়েছেন। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
আসাদের পতনের তিন মাস পরই এই ভয়াবহ সংঘর্ষের কারণ কী?
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত খবর থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সিরিয়ার লাতাকিয়া, বানিয়াস, তার্তুস ও জাবলেহ শহরে সরকারি নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, সরকারি নিরাপত্তা বাহিনী আসাদপন্থী যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। গত বৃহস্পতিবার বিদ্রোহীদের হামলার পরই সরকারি বাহিনীর দমন অভিযান শুরু হয়।
সংঘর্ষের সূচনা কীভাবে?
সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, গত বৃহস্পতিবার লাতাকিয়া ও এর আশপাশে আসাদপন্থী সশস্ত্র গোষ্ঠী সামরিক বাহিনীর ওপর হামলা চালায়। এ হামলায় কমপক্ষে ১৬ জন নিরাপত্তাকর্মী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মী নিহত হন।
সিরিয়ার সরকারি গণমাধ্যমের দাবি, এমন হামলা নতুন নয়। আসাদ সরকার পতনের পর থেকেই সরকারি বাহিনীর ওপর একাধিক আক্রমণ হয়েছে।
কতজন নিহত বা আহত হয়েছেন?
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই সংখ্যালঘু আলাওয়ি সম্প্রদায়ের মানুষ। যাদের ওপর জাতিগত নিধনের নারকীয় উল্লাস চালানো হয়েছে বলে দাবি করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ অনুযায়ী, উপকূলীয় শহরগুলোতে হত্যা, অপহরণ, লুঠপাট এবং আসাদপন্থীদের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদুর রহমান জানিয়েছেন, ‘জাবালে, বানিয়াস এবং আশপাশের এলাকাগুলোতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড গত ১৩ বছরের গৃহযুদ্ধের মধ্যে অন্যতম ভয়াবহ সহিংসতা।’
গতকাল (৯ মার্চ) সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ১ হাজার ৩১১ জনে পৌঁছেছে। এই বিপুলসংখ্যক মৃতের মধ্যে প্রায় ৮৩০ জন নিরীহ বেসামরিক নাগরিক, ২৩০ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং ২৫০ জনের বেশি সশস্ত্র যোদ্ধা রয়েছেন। তবে আল জাজিরা তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।
সংঘর্ষ এই এলাকাতেই কেন?
উপকূলীয় অঞ্চল লাতাকিয়া-তার্তুস ঐতিহ্যগতভাবে আসাদ পরিবারের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। আসাদের পরিবার লাতাকিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর আল-কুরদাহ থেকে এসেছে।
বিরোধী শিবির আশঙ্কা করেছিল, আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আলাওয়ি সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হামলা হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, আসাদপন্থী যোদ্ধারা এ সুযোগ কাজে লাগিয়েই সেখানে অস্থিরতা ছড়ানোর চেষ্টা করছে।
বানিয়াস শহরে সিরিয়ার বৃহত্তম তেল শোধনাগার রয়েছে। এটি বিদ্রোহীদের হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল বলে জানা গেছে। তবে নিরাপত্তা বাহিনী তা প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছে।
কে কার বিরুদ্ধে লড়াই করছে?
সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী সাবেক আসাদপন্থী সামরিক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বাধীন সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে দমন করতে এই লড়াই।
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা এ সংকট মোকাবিলায় দুটি কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিচারপতি ও আইনজীবীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিটি ৬ মার্চের হামলা ও পরবর্তী সহিংসতার তদন্ত করবে এবং দোষীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে। পাশাপাশি, ‘সুপ্রিম কমিটি ফর সিভিল পিস’ নামক অন্য একটি কমিটি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষায় কাজ করবে।
গতকাল রোববার দামেস্কের একটি মসজিদে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট আল-শারা বলেন, ‘আমাদের জাতীয় ঐক্য ও বেসামরিক শান্তি বজায় রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা এ দেশে একসঙ্গে বসবাস করতে পারব।’ এই ভাষণের একটি ভিডিওতে তাঁকে বলতে দেখা গেছে, আসাদের পতনের পর এই ঘটনাগুলো আমাদের ‘প্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জের’ অংশ।
তবে উপকূলীয় অঞ্চলের সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লাতাকিয়ার এক বাসিন্দা আল জাজিরাকে বলেন, ‘এখানে আলাওয়িদের কোনো নিরাপত্তা নেই। আমরা সর্বদা সশস্ত্র হামলার ভয়ে তটস্থ।’ এ ছাড়া শত শত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা থেকে পালিয়েছে বলে জানা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের হাজারো আলাওয়ি ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের লোক বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েক শ নারী, শিশু ও বৃদ্ধ লাতাকিয়ার রুশ সামরিক ঘাঁটি হেমেইমিমে আশ্রয় নিয়েছে। রয়টার্সের ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, রুশ সামরিক ঘাঁটির বাইরে দাঁড়িয়ে বহু মানুষ ‘রাশিয়ার সুরক্ষা চাই’ বলে স্লোগান দিচ্ছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৬ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১০ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
১০ ঘণ্টা আগে