অনলাইন ডেস্ক
জাতীয়তা নির্বিশেষে ইসরায়েলগামী সব জাহাজকেই লক্ষ্যবস্তু করবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। গতকাল শনিবার আন্তর্জাতিক শিপিং কোম্পানিদের ইসরায়েলি বন্দরে বাণিজ্য করা থেকে সতর্ক থাকতে বলেছে তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনে চলমান ভয়াবহ যুদ্ধের মধ্যেই ইরানের মদদপুষ্ট এ গোষ্ঠীটি আঞ্চলিক বিরোধ বাড়ানোর ঝুঁকি তৈরি করছে।
এর আগে লোহিত সাগর ও বাব আল–মান্দাব প্রণালিতে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জাহাজে আক্রমণ ও আটক করেছে হুতিরা। এ প্রণালি দিয়ে বিশ্বের বেশির ভাগ তেল সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়াও হুতিরা ইসরায়েলকে কেন্দ্র করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ও সশস্ত্র ড্রোন হামলা করেছে।
হুতি কর্মকর্তারা বলছেন, তারা ফিলিস্তিনের প্রতি তাদের সমর্থন দেখানোর জন্য এ সব পদক্ষেপ নিয়েছে।
ইসরায়েল বলছে, জাহাজে হামলা ‘ইরানি সন্ত্রাসবাদের কাজ’ ছিল। এর পরিণামে আন্তর্জাতিক সমুদ্র নিরাপত্তার ঝুঁকির মুখে পড়বে।
এক হুতি সামরিক মুখপাত্র বলেছেন, ইসরায়েলের বন্দরগামী সব জাহাজেরই লোহিত সাগর ও আরব সাগর দিয়ে যাতায়াত নিষিদ্ধ।
এক বিবৃতিতে মুখপাত্র বলেন, ‘গাজা যদি প্রয়োজনীয় খাদ্য ও ওষুধ সরবরাহ না পায় তবে জাতীয়তা নির্বিশেষে লোহিত সাগরে ইসরায়েলের বন্দরগামী সব জাহাজকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ্যবস্তু করা হবে।’ এ হুমকি তাৎক্ষণিক কার্যকর করা হবে।
হুতি বিদ্রোহীরা ইরানের মদদপুষ্ট বেশ কয়েকটি প্রতিরোধ বাহিনীর মধ্যে একটি, যারা গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনে হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলে আক্রমণ চালিয়ে আসছে। উল্লেখ্য গত ৭ অক্টোবর হামাস বাহিনী ইসরায়েলের ওপর নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর থেকেই গাজায় বর্বরোচিত বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল।
সর্বশেষ ঘটনায়, গত সপ্তাহে আন্তর্জাতিক জলসীমায় তিনটি বাণিজ্যিক জাহাজের ওপর হামলা চালানো হয়। গত মাসে হুতিরা ইসরায়েল কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত থাকা এক ব্রিটিশ কার্গো জাহাজ আটক করে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন জাহাজের ওপর হামলার নিন্দা জানায় ও হুতিদের সমর্থনে ইরানের ভূমিকার জন্য দোষারোপ করে। তেহরান বলছে, তার মিত্ররা স্বাধীনভাবেই তাদের সিদ্ধান্ত নেয়।
এ হামলার জবাবে যুক্তরাষ্ট্রকে সংযম দেখানোর পরামর্শ দিয়েছে সৌদি আরব।
জাতীয়তা নির্বিশেষে ইসরায়েলগামী সব জাহাজকেই লক্ষ্যবস্তু করবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। গতকাল শনিবার আন্তর্জাতিক শিপিং কোম্পানিদের ইসরায়েলি বন্দরে বাণিজ্য করা থেকে সতর্ক থাকতে বলেছে তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনে চলমান ভয়াবহ যুদ্ধের মধ্যেই ইরানের মদদপুষ্ট এ গোষ্ঠীটি আঞ্চলিক বিরোধ বাড়ানোর ঝুঁকি তৈরি করছে।
এর আগে লোহিত সাগর ও বাব আল–মান্দাব প্রণালিতে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জাহাজে আক্রমণ ও আটক করেছে হুতিরা। এ প্রণালি দিয়ে বিশ্বের বেশির ভাগ তেল সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়াও হুতিরা ইসরায়েলকে কেন্দ্র করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ও সশস্ত্র ড্রোন হামলা করেছে।
হুতি কর্মকর্তারা বলছেন, তারা ফিলিস্তিনের প্রতি তাদের সমর্থন দেখানোর জন্য এ সব পদক্ষেপ নিয়েছে।
ইসরায়েল বলছে, জাহাজে হামলা ‘ইরানি সন্ত্রাসবাদের কাজ’ ছিল। এর পরিণামে আন্তর্জাতিক সমুদ্র নিরাপত্তার ঝুঁকির মুখে পড়বে।
এক হুতি সামরিক মুখপাত্র বলেছেন, ইসরায়েলের বন্দরগামী সব জাহাজেরই লোহিত সাগর ও আরব সাগর দিয়ে যাতায়াত নিষিদ্ধ।
এক বিবৃতিতে মুখপাত্র বলেন, ‘গাজা যদি প্রয়োজনীয় খাদ্য ও ওষুধ সরবরাহ না পায় তবে জাতীয়তা নির্বিশেষে লোহিত সাগরে ইসরায়েলের বন্দরগামী সব জাহাজকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ্যবস্তু করা হবে।’ এ হুমকি তাৎক্ষণিক কার্যকর করা হবে।
হুতি বিদ্রোহীরা ইরানের মদদপুষ্ট বেশ কয়েকটি প্রতিরোধ বাহিনীর মধ্যে একটি, যারা গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনে হামলা শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলে আক্রমণ চালিয়ে আসছে। উল্লেখ্য গত ৭ অক্টোবর হামাস বাহিনী ইসরায়েলের ওপর নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর থেকেই গাজায় বর্বরোচিত বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল।
সর্বশেষ ঘটনায়, গত সপ্তাহে আন্তর্জাতিক জলসীমায় তিনটি বাণিজ্যিক জাহাজের ওপর হামলা চালানো হয়। গত মাসে হুতিরা ইসরায়েল কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত থাকা এক ব্রিটিশ কার্গো জাহাজ আটক করে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন জাহাজের ওপর হামলার নিন্দা জানায় ও হুতিদের সমর্থনে ইরানের ভূমিকার জন্য দোষারোপ করে। তেহরান বলছে, তার মিত্ররা স্বাধীনভাবেই তাদের সিদ্ধান্ত নেয়।
এ হামলার জবাবে যুক্তরাষ্ট্রকে সংযম দেখানোর পরামর্শ দিয়েছে সৌদি আরব।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আমলাদের দেশটির সরকারি কর্মচারীদের ব্যক্তিগত তথ্যভান্ডারে প্রবেশাধিকার স্থগিত করা হয়েছে। ইলন মাস্কের নেতৃত্বে মার্কিন সরকারি মানবসম্পদ বিভাগ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা তাঁর সহযোগীরা এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছেন বলে জানা গেছে...
১ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে গত রোববার থেকে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ৫ দিনে ৭ শতাধিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় বৃহত্তম শহর গোমাতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, আরও ২ হাজার ৮০০ জন...
৩ ঘণ্টা আগেমহারাষ্ট্র রাজ্যের থানে জেলার ভিবান্ডির একটি অর্কেস্ট্রা বার থেকে নয় নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ বলছে, গত বৃহস্পতিবার অভিযানে গ্রেপ্তার নারীরা বাংলাদেশি। তাঁরা অবৈধভাবে বারে নাচের পেশায় যুক্ত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও লাতিন আমেরিকার দেশ ভেনেজুয়েলার মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলছে। অন্তত সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে মার্কিন দূত রিচার্ড গ্রেনেলের সাক্ষাৎ এবং কারাকাস থেকে ৬ মার্কিন নাগরিককে দেশে ফেরার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি এই ইঙ্গিতই দেয়
৩ ঘণ্টা আগে