অনলাইন ডেস্ক
ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য স্থাপনাগুলোর একটি ফিলিস্তিনের বাত্তির। পুরোনো ঐতিহ্যবাহী জলপাইবাগান আর আঙুরখেতের জন্য পরিচিত এই গ্রাম। এখানে প্রাকৃতিক ঝরনার পানি ব্যবহার করা হয় সেচের কাজে। কয়েক শতাব্দী ধরে এভাবেই জীবন বয়ে চলেছে সেখানে। প্রকৃতির কোলঘেঁষা এই গ্রাম এখন অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপনের নতুন ‘ফ্ল্যাশ পয়েন্টে’ পরিণত হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দাদের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জমি কেড়ে নিয়ে সেখানে নতুন ইহুদি বসতি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েল। কয়েক প্রজন্ম ধরে যে জমি ভোগ করে আসছেন স্থানীয়রা, নতুন ইহুদি বসতির নিরাপত্তার জন্য সেখানে গড়ে উঠেছে ইসরায়েলি ফাঁড়ি। গ্রামের বাসিন্দা ঘাসান ওলিয়ান বলেন, ‘নিজেদের স্বপ্ন গড়তে আমাদের জমি চুরি করছে ওরা।’
ইউনেসকো জানিয়েছে, বাত্তিরকে ঘিরে বসতি স্থাপনকারীদের পরিকল্পনা নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। আন্তর্জাতিক আইনে এ ধরনের বসতি স্থাপনকে অবৈধ হিসেবে দেখা হয়। আক্ষেপের সুরে ঘাসান ওলিয়ান বলছিলেন, ওরা কোনো আইনের তোয়াক্কা করে না।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর থেকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন ইহুদি বসতি স্থাপনের তোড়জোড় বেড়েছে। ইসরায়েলি চরমপন্থীদের মতে, এসব বসতি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্থাপনের যেকোনো প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, নিজেদের ‘লক্ষ্য’ পূরণের জন্য গাজায় যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করতে চাইছে এই চরমপন্থীরা।
বসতি স্থাপনের বিষয়ে পর্যবেক্ষণকারী ইসরায়েলি সংস্থা ‘পিস নাউ’-এর ইয়োনাতান মিজরাহি বলেন, ‘পশ্চিম তীরের চরমপন্থী ইহুদিরা ইতিমধ্যেই উত্তেজনাপূর্ণ ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অবসান ঘটানোর বিষয়টিকেও কঠিন করে তুলছে তারা।’
পিউ রিসার্চ সেন্টারের গত জুনের এক সমীক্ষা বলছে, ৪০ শতাংশ ইসরায়েলির বিশ্বাস, এসব বসতি স্থাপন তাদের দেশকে নিরাপদ করেছে। ২০১৩ সালে এ হার ছিল ২৭ শতাংশ।
জুন মাসের ওই জরিপে অংশ নেওয়া ৩৫ শতাংশ আবার মনে করেন, বসতি স্থাপনের কারণে ইসরায়েলের নিরাপত্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগের জরিপে এ হার ছিল ৪২ শতাংশ।
পিস নাউ-এর ইয়োনাতান মিজরাহি উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, ‘পশ্চিম তীরের ইহুদি চরমপন্থীরা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। একই সঙ্গে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অবসান ঘটানোর বিষয়টিকেও আগের চেয়ে কঠিন করে তুলছে। আমি মনে করি, এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ঘৃণা বাড়ছে।’ গত ১০ মাসে এমন ১ হাজার ২৭০টি হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করেছে জাতিসংঘ। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৫৬।
ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য স্থাপনাগুলোর একটি ফিলিস্তিনের বাত্তির। পুরোনো ঐতিহ্যবাহী জলপাইবাগান আর আঙুরখেতের জন্য পরিচিত এই গ্রাম। এখানে প্রাকৃতিক ঝরনার পানি ব্যবহার করা হয় সেচের কাজে। কয়েক শতাব্দী ধরে এভাবেই জীবন বয়ে চলেছে সেখানে। প্রকৃতির কোলঘেঁষা এই গ্রাম এখন অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপনের নতুন ‘ফ্ল্যাশ পয়েন্টে’ পরিণত হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দাদের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জমি কেড়ে নিয়ে সেখানে নতুন ইহুদি বসতি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েল। কয়েক প্রজন্ম ধরে যে জমি ভোগ করে আসছেন স্থানীয়রা, নতুন ইহুদি বসতির নিরাপত্তার জন্য সেখানে গড়ে উঠেছে ইসরায়েলি ফাঁড়ি। গ্রামের বাসিন্দা ঘাসান ওলিয়ান বলেন, ‘নিজেদের স্বপ্ন গড়তে আমাদের জমি চুরি করছে ওরা।’
ইউনেসকো জানিয়েছে, বাত্তিরকে ঘিরে বসতি স্থাপনকারীদের পরিকল্পনা নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। আন্তর্জাতিক আইনে এ ধরনের বসতি স্থাপনকে অবৈধ হিসেবে দেখা হয়। আক্ষেপের সুরে ঘাসান ওলিয়ান বলছিলেন, ওরা কোনো আইনের তোয়াক্কা করে না।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর থেকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন ইহুদি বসতি স্থাপনের তোড়জোড় বেড়েছে। ইসরায়েলি চরমপন্থীদের মতে, এসব বসতি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্থাপনের যেকোনো প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, নিজেদের ‘লক্ষ্য’ পূরণের জন্য গাজায় যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করতে চাইছে এই চরমপন্থীরা।
বসতি স্থাপনের বিষয়ে পর্যবেক্ষণকারী ইসরায়েলি সংস্থা ‘পিস নাউ’-এর ইয়োনাতান মিজরাহি বলেন, ‘পশ্চিম তীরের চরমপন্থী ইহুদিরা ইতিমধ্যেই উত্তেজনাপূর্ণ ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অবসান ঘটানোর বিষয়টিকেও কঠিন করে তুলছে তারা।’
পিউ রিসার্চ সেন্টারের গত জুনের এক সমীক্ষা বলছে, ৪০ শতাংশ ইসরায়েলির বিশ্বাস, এসব বসতি স্থাপন তাদের দেশকে নিরাপদ করেছে। ২০১৩ সালে এ হার ছিল ২৭ শতাংশ।
জুন মাসের ওই জরিপে অংশ নেওয়া ৩৫ শতাংশ আবার মনে করেন, বসতি স্থাপনের কারণে ইসরায়েলের নিরাপত্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগের জরিপে এ হার ছিল ৪২ শতাংশ।
পিস নাউ-এর ইয়োনাতান মিজরাহি উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, ‘পশ্চিম তীরের ইহুদি চরমপন্থীরা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ করে তুলেছে। একই সঙ্গে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের অবসান ঘটানোর বিষয়টিকেও আগের চেয়ে কঠিন করে তুলছে। আমি মনে করি, এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ঘৃণা বাড়ছে।’ গত ১০ মাসে এমন ১ হাজার ২৭০টি হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করেছে জাতিসংঘ। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৫৬।
গৃহযুদ্ধ কবলিত সুদানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ওমদুরমানের একটি বাজারে দেশটির আধা-সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) হামলায় অন্তত ৫৪ জন নিহত ও ১৫৮ জন আহত হয়েছেন বলে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেলিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ব্রেগার পশ্চিমে আল-আকিলা এলাকা থেকে অন্তত ২০ জনের গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক বলে লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষের ধারণা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের পরিচালক এএইচএম মাসুম বিল্লাহ আজ শনিবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করে
১০ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আজ শনিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে দুজন এবং গাজা সিটিতে অন্য জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক কঠোর পরিশ্রমের জন্য বিখ্যাত। সেই একই নীতি তিনি তাঁর সরকারি দায়িত্বেও প্রয়োগ করছেন। তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন, তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর বেশ কয়েক দিন ওয়াশিংটনে সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগেই (ডিওজিই) ঘুমিয়েছেন। আর এটি জানতে পেরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মাস্ককে হোয়াইট হা
১৪ ঘণ্টা আগে