বিখ্যাত ভাষাবিদ ও মানবাধিকারকর্মী নোম চমস্কির মৃত্যুর খবরকে গুজব বলে জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী ভ্যালেরিয়া ওয়াসারম্যান চমস্কি। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এই প্রখ্যাত ভাষাবিদ মারা গেছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে ই-মেইলে ভ্যালেরিয়া ওয়াসারম্যান চমস্কি জানিয়েছেন, ‘না, এটি মিথ্যা। তিনি (চমস্কি) ভালো আছেন।’
৯৫ বছর বয়সী ভাষাবিদ নোম চমস্কি ২০২৩ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রে একটি বড় ধরনের স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। অবস্থা কিছুটা ভালো হলে তাঁকে একটি অ্যাম্বুলেন্স জেটে (উড়োজাহাজ) করে ব্রাজিলে নেওয়া হয়। স্ত্রী ভ্যালেরিয়া চমস্কির জন্মভূমি ব্রাজিল। দেশটির সাও পাওলোর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি।
সাও পাওলোর বেনিফিসেন্সিয়া পর্তুগুয়েসা হাসপাতাল এক বিবৃতিতে বলেছে, চমস্কিকে বাড়িতে নিয়ে চিকিৎসার জন্য গতকাল তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গতকাল এক্সে (সাবেক টুইটার) চাউর হয়, চমস্কি মারা গেছেন। সংবাদমাধ্যম জ্যাকবিন এবং দ্য নিউ স্টেটসম্যান চমস্কির মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে। যদিও সমাজতান্ত্রিক সংবাদমাধ্যম জ্যাকবিন পরে খবরের শিরোনাম ‘উই রিমেম্বার নোম চমস্কি’ থেকে ‘লেটস সেলিব্রেট নোম চমস্কি’ করেছে।
অপর দিকে দ্য নিউ স্টেটসম্যান চমস্কির মৃত্যু নিয়ে সাবেক গ্রিক অর্থমন্ত্রী ইয়ানিস ভারোফাকিসের প্রবন্ধটি নামিয়ে নিয়েছে। ব্রাজিলিয়ান নিউজ সাইট দিয়ারিও ডো সেন্ট্রো দো মুন্ডোও চমস্কির মৃত্যুর খবর মুছে ফেলেছে এবং একটি সংশোধনী প্রকাশ করেছে।
প্রতিবাদ ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে দেখা হয় নোম চমস্কিকে। মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির সমালোচনার জন্য তিনি সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পরিচিত। তিনি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে কয়েক দশক ধরে পড়িয়েছেন।
২০১৭ সালে তিনি টাসকুনের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক ও আচরণগত বিজ্ঞান কলেজে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বর্তমানে ভাষাবিজ্ঞানের ‘লরিয়েট প্রফেসর’ হিসেবে তালিকাভুক্ত।
বিশ্বে তাঁর বই ও প্রবন্ধের অনেক পাঠক রয়েছেন। ১৯৫৭ সালে চমস্কির ‘সিনট্যাকটিক স্ট্রাকচার্স’ নামের বিখ্যাত বই বের হয়। বইটি ভাষাবিজ্ঞান অধ্যয়নকে বদলে দিয়েছে।
বিখ্যাত ভাষাবিদ ও মানবাধিকারকর্মী নোম চমস্কির মৃত্যুর খবরকে গুজব বলে জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী ভ্যালেরিয়া ওয়াসারম্যান চমস্কি। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এই প্রখ্যাত ভাষাবিদ মারা গেছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে ই-মেইলে ভ্যালেরিয়া ওয়াসারম্যান চমস্কি জানিয়েছেন, ‘না, এটি মিথ্যা। তিনি (চমস্কি) ভালো আছেন।’
৯৫ বছর বয়সী ভাষাবিদ নোম চমস্কি ২০২৩ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রে একটি বড় ধরনের স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। অবস্থা কিছুটা ভালো হলে তাঁকে একটি অ্যাম্বুলেন্স জেটে (উড়োজাহাজ) করে ব্রাজিলে নেওয়া হয়। স্ত্রী ভ্যালেরিয়া চমস্কির জন্মভূমি ব্রাজিল। দেশটির সাও পাওলোর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি।
সাও পাওলোর বেনিফিসেন্সিয়া পর্তুগুয়েসা হাসপাতাল এক বিবৃতিতে বলেছে, চমস্কিকে বাড়িতে নিয়ে চিকিৎসার জন্য গতকাল তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গতকাল এক্সে (সাবেক টুইটার) চাউর হয়, চমস্কি মারা গেছেন। সংবাদমাধ্যম জ্যাকবিন এবং দ্য নিউ স্টেটসম্যান চমস্কির মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে। যদিও সমাজতান্ত্রিক সংবাদমাধ্যম জ্যাকবিন পরে খবরের শিরোনাম ‘উই রিমেম্বার নোম চমস্কি’ থেকে ‘লেটস সেলিব্রেট নোম চমস্কি’ করেছে।
অপর দিকে দ্য নিউ স্টেটসম্যান চমস্কির মৃত্যু নিয়ে সাবেক গ্রিক অর্থমন্ত্রী ইয়ানিস ভারোফাকিসের প্রবন্ধটি নামিয়ে নিয়েছে। ব্রাজিলিয়ান নিউজ সাইট দিয়ারিও ডো সেন্ট্রো দো মুন্ডোও চমস্কির মৃত্যুর খবর মুছে ফেলেছে এবং একটি সংশোধনী প্রকাশ করেছে।
প্রতিবাদ ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে দেখা হয় নোম চমস্কিকে। মার্কিন পররাষ্ট্র নীতির সমালোচনার জন্য তিনি সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পরিচিত। তিনি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে কয়েক দশক ধরে পড়িয়েছেন।
২০১৭ সালে তিনি টাসকুনের অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক ও আচরণগত বিজ্ঞান কলেজে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বর্তমানে ভাষাবিজ্ঞানের ‘লরিয়েট প্রফেসর’ হিসেবে তালিকাভুক্ত।
বিশ্বে তাঁর বই ও প্রবন্ধের অনেক পাঠক রয়েছেন। ১৯৫৭ সালে চমস্কির ‘সিনট্যাকটিক স্ট্রাকচার্স’ নামের বিখ্যাত বই বের হয়। বইটি ভাষাবিজ্ঞান অধ্যয়নকে বদলে দিয়েছে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৪ ঘণ্টা আগে