নিজের রক্ত দিয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বাস্তবায়ন ঠেকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল সোমবার রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে নাগরিকদের আধার কার্ড নিষ্ক্রিয় করে দেওয়ার অভিযোগের বিষয়টি আমলে নিয়ে এ কথা বলেছেন মমতা। তিনি বলেছেন, বিজেপি সরকার ইচ্ছাকৃতভাবেই এই বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন বাস্তবায়নের চেষ্টা চালাচ্ছে।
গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, পশ্চিমবঙ্গে কয়েক দশকের পুরোনো উত্তরাধিকারের নথিপত্রের ভিত্তিতে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করার মাধ্যমে রাজ্যে একটি আটক কেন্দ্র বা ডিটেনশন সেন্টার খোলার লক্ষ্যে কেন্দ্র সরকারকে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি বা এনআরসি বাস্তবায়নের অনুমতি দেবেন না তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মমতা বিজেপির নেতৃত্বে কেন্দ্র সরকারকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা আসামের মতো এখানেও এনআরসি আনার চেষ্টা করছে...আমি আমার রক্ত দেব, কিন্তু এনআরসি চালু হতে দেব না। আমরা তাদের বাংলায় আটক কেন্দ্র তৈরি করতে দেব না।’
এর আগে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া, উত্তর ২৪ পরগনা ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খবর পাওয়া যায় সেখানকার অনেক নাগরিকের আধার কার্ড স্থগিত করা হয়েছে। অনেক নাগরিক অভিযোগ করেন, কেন্দ্র সরকারের ইউনিক আইডেনটিফিকেশন অথোরিটি অব ইন্ডিয়ার (ইউআইডিএআই) পক্ষ থেকে তাঁরা একটি বার্তা পেয়েছেন। সেখানে বলা হয়েছে, আপনার আধার নম্বর নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়েছে এবং এর কারণ হলো—এই দেশে থাকার জন্য যেসব শর্ত পূরণ প্রয়োজন তা পূর্ণ করা হয়নি।
এর আগে, গত মাস খানেক সময় ধরেই বিজেপি সরকারের মন্ত্রীরা বলে আসছেন তাঁরা অতি দ্রুত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বাস্তবায়ন করবেন। এমনকি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক লাইন আগে বেড়ে ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁর সরকার এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনের আগেই এই আইন বাস্তবায়ন শুরু করবে।
নিজের রক্ত দিয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বাস্তবায়ন ঠেকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল সোমবার রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে নাগরিকদের আধার কার্ড নিষ্ক্রিয় করে দেওয়ার অভিযোগের বিষয়টি আমলে নিয়ে এ কথা বলেছেন মমতা। তিনি বলেছেন, বিজেপি সরকার ইচ্ছাকৃতভাবেই এই বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন বাস্তবায়নের চেষ্টা চালাচ্ছে।
গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, পশ্চিমবঙ্গে কয়েক দশকের পুরোনো উত্তরাধিকারের নথিপত্রের ভিত্তিতে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করার মাধ্যমে রাজ্যে একটি আটক কেন্দ্র বা ডিটেনশন সেন্টার খোলার লক্ষ্যে কেন্দ্র সরকারকে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি বা এনআরসি বাস্তবায়নের অনুমতি দেবেন না তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মমতা বিজেপির নেতৃত্বে কেন্দ্র সরকারকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা আসামের মতো এখানেও এনআরসি আনার চেষ্টা করছে...আমি আমার রক্ত দেব, কিন্তু এনআরসি চালু হতে দেব না। আমরা তাদের বাংলায় আটক কেন্দ্র তৈরি করতে দেব না।’
এর আগে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া, উত্তর ২৪ পরগনা ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খবর পাওয়া যায় সেখানকার অনেক নাগরিকের আধার কার্ড স্থগিত করা হয়েছে। অনেক নাগরিক অভিযোগ করেন, কেন্দ্র সরকারের ইউনিক আইডেনটিফিকেশন অথোরিটি অব ইন্ডিয়ার (ইউআইডিএআই) পক্ষ থেকে তাঁরা একটি বার্তা পেয়েছেন। সেখানে বলা হয়েছে, আপনার আধার নম্বর নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়েছে এবং এর কারণ হলো—এই দেশে থাকার জন্য যেসব শর্ত পূরণ প্রয়োজন তা পূর্ণ করা হয়নি।
এর আগে, গত মাস খানেক সময় ধরেই বিজেপি সরকারের মন্ত্রীরা বলে আসছেন তাঁরা অতি দ্রুত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বাস্তবায়ন করবেন। এমনকি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক লাইন আগে বেড়ে ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁর সরকার এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনের আগেই এই আইন বাস্তবায়ন শুরু করবে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৫ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে