অনলাইন ডেস্ক
ভারতের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনফ্লুয়েন্সার ১০ বছর বয়সী অভিনব অরোরাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। এমনটাই দাবি করেছে অভিনব অরোরার পরিবার। গতকাল সোমবার তারা এই দাবি করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অভিনব অরোরার মা জ্যোতি অরোরা ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, ‘অভিনব কোনো অপরাধ করেনি, শুধু ভক্তিই প্রচার করেছে, তবু তাকে এত হুমকি সহ্য করতে হচ্ছে। সামাজিক উৎকর্ষ সাধনের জন্য সামাজিক মাধ্যমে প্রচেষ্টা করছে সে। অভিনব এমন কিছু করেনি যার কারণে আমরা হুমকি পাব...সে তো ভক্তি ছাড়া কিছু করেনি।’
জ্যোতি অরোরা বলেন, ‘আজ (সোমবার) আমরা লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং থেকে ফোন ও মেসেজ পেয়েছি। যেখানে বলা হয়েছে, অভিনবকে হত্যা করা হবে। গত রাতেও একটি ফোন কল এসেছিল কিন্তু আমরা তা ধরতে পারিনি। আজ আবার একই নম্বর থেকে মেসেজ এসেছে, যেখানে বলা হয়েছে যে, তারা অভিনবকে মেরে ফেলবে।’
দিল্লির বাসিন্দা অভিনব অভিনব অরোরা আধ্যাত্মিক বিষয়বস্তু নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কনটেন্ট শেয়ার করে থাকেন। তার দাবি, তার এই আধ্যাত্মিক যাত্রা মাত্র তিন বছর বয়সে শুরু হয়েছে। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, অভিনবকে স্বামী রামভদ্রাচার্য ভর্ৎসনা করছেন। এই ভিডিওটি নিয়ে সমালোচনার জবাবে অভিনবের মা বলেছেন, ‘বয়োজ্যেষ্ঠদের ভর্ৎসনাও আশীর্বাদের সমান।’
জ্যোতি অরোরা বলেন, ‘এটিকে যতটা বড় করে দেখানো হচ্ছে তেমন কোনো বড় ব্যাপার ছিল না...এই ভিডিওটি ২০২৩ সালের। ঘটনাটি ঘটেছিল বৃন্দাবনে। অভিনব তখন এতটাই ভক্তিতে তন্ময় ছিল যে, সে মঞ্চে নিশ্চুপ থাকতে ভুলে যায় এবং সুর করে নাম জপ শুরু করে। পরে রামভদ্রাচার্য জি তাকে আশীর্বাদও দেন...বয়োজ্যেষ্ঠদের ভর্ৎসনাও আশীর্বাদের সমান।’
অভিনব নিজেও এই ঘটনাকে হালকাভাবেই গ্রহণ করতে চেয়েছেন এবং বলেছেন, সবাই কেবল ভর্ৎসনার দিকেই মনোযোগ দিচ্ছেন, অথচ পরে তাকে দেওয়া আশীর্বাদের দিকটি সবাই উপেক্ষা করছেন। অভিনব বলেন, ‘সবাই ভর্ৎসনার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে এবং পরে তিনি যে আমাকে যে আশীর্বাদ দিয়েছিলেন সেটা কেউ দেখতে পাচ্ছে না। তিনি আমাকে তাঁর ঘরে ডেকে আশীর্বাদ দিয়েছিলেন, যার ভিডিও আজও ইন্টারনেটে আছে। ভিডিওটি প্রতাপগড়ের নয়, এটি ২০২৩ সালের।’
প্রাণনাশের হুমকির বিষয়ে অভিনব অরোরা বক্তব্য, ‘আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। বাড়ির বাইরে বিশৃঙ্খলা চলছে...হত্যার হুমকি রয়েছে...আমরা কত দিন এটি সহ্য করব।’
ভারতের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনফ্লুয়েন্সার ১০ বছর বয়সী অভিনব অরোরাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। এমনটাই দাবি করেছে অভিনব অরোরার পরিবার। গতকাল সোমবার তারা এই দাবি করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অভিনব অরোরার মা জ্যোতি অরোরা ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, ‘অভিনব কোনো অপরাধ করেনি, শুধু ভক্তিই প্রচার করেছে, তবু তাকে এত হুমকি সহ্য করতে হচ্ছে। সামাজিক উৎকর্ষ সাধনের জন্য সামাজিক মাধ্যমে প্রচেষ্টা করছে সে। অভিনব এমন কিছু করেনি যার কারণে আমরা হুমকি পাব...সে তো ভক্তি ছাড়া কিছু করেনি।’
জ্যোতি অরোরা বলেন, ‘আজ (সোমবার) আমরা লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং থেকে ফোন ও মেসেজ পেয়েছি। যেখানে বলা হয়েছে, অভিনবকে হত্যা করা হবে। গত রাতেও একটি ফোন কল এসেছিল কিন্তু আমরা তা ধরতে পারিনি। আজ আবার একই নম্বর থেকে মেসেজ এসেছে, যেখানে বলা হয়েছে যে, তারা অভিনবকে মেরে ফেলবে।’
দিল্লির বাসিন্দা অভিনব অভিনব অরোরা আধ্যাত্মিক বিষয়বস্তু নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কনটেন্ট শেয়ার করে থাকেন। তার দাবি, তার এই আধ্যাত্মিক যাত্রা মাত্র তিন বছর বয়সে শুরু হয়েছে। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, অভিনবকে স্বামী রামভদ্রাচার্য ভর্ৎসনা করছেন। এই ভিডিওটি নিয়ে সমালোচনার জবাবে অভিনবের মা বলেছেন, ‘বয়োজ্যেষ্ঠদের ভর্ৎসনাও আশীর্বাদের সমান।’
জ্যোতি অরোরা বলেন, ‘এটিকে যতটা বড় করে দেখানো হচ্ছে তেমন কোনো বড় ব্যাপার ছিল না...এই ভিডিওটি ২০২৩ সালের। ঘটনাটি ঘটেছিল বৃন্দাবনে। অভিনব তখন এতটাই ভক্তিতে তন্ময় ছিল যে, সে মঞ্চে নিশ্চুপ থাকতে ভুলে যায় এবং সুর করে নাম জপ শুরু করে। পরে রামভদ্রাচার্য জি তাকে আশীর্বাদও দেন...বয়োজ্যেষ্ঠদের ভর্ৎসনাও আশীর্বাদের সমান।’
অভিনব নিজেও এই ঘটনাকে হালকাভাবেই গ্রহণ করতে চেয়েছেন এবং বলেছেন, সবাই কেবল ভর্ৎসনার দিকেই মনোযোগ দিচ্ছেন, অথচ পরে তাকে দেওয়া আশীর্বাদের দিকটি সবাই উপেক্ষা করছেন। অভিনব বলেন, ‘সবাই ভর্ৎসনার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে এবং পরে তিনি যে আমাকে যে আশীর্বাদ দিয়েছিলেন সেটা কেউ দেখতে পাচ্ছে না। তিনি আমাকে তাঁর ঘরে ডেকে আশীর্বাদ দিয়েছিলেন, যার ভিডিও আজও ইন্টারনেটে আছে। ভিডিওটি প্রতাপগড়ের নয়, এটি ২০২৩ সালের।’
প্রাণনাশের হুমকির বিষয়ে অভিনব অরোরা বক্তব্য, ‘আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। বাড়ির বাইরে বিশৃঙ্খলা চলছে...হত্যার হুমকি রয়েছে...আমরা কত দিন এটি সহ্য করব।’
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
২ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে