কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশে এখন থেকে দেশটিতে জন্মানো যেকোনো শিশুর জন্মসনদে উল্লেখ থাকতে হবে মা-বাবার ধর্ম। এত দিন নবজাতকের জন্মসনদে শুধু পরিবারের ধর্মের কথা উল্লেখ থাকত। এখন থেকে তা আর নয়।
নবজাতকের জন্মসনদে এত দিন শুধু ‘পরিবারের ধর্ম’ উল্লেখ করলেই চলত। তবে এখন থেকে মা-বাবা আলাদা আলাদা ধর্মের হলে শিশুর জন্মসনদে ভিন্ন ধর্মের কথা উল্লেখ থাকতে হবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা প্রকাশ্যে আসতেই সমালোচনায় সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁদের অভিযোগ, ঘুরপথে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি বা এনআরসির জন্যই কোমর বাঁধছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সদস্য সাকেত গোখলে এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, ‘এই নয়া ফরমান খুবই ক্ষতিকর। মোদি সরকার গোপনে নাগরিকত্বের সঙ্গে ধর্মের যোগ ঘটাতে চলেছে।’
তাঁর সাফ কথা, সিএএ চালুর পর নরেন্দ্র মোদি সরকার যে এনআরসির পথে হাঁটতে চলেছে, এটা তার আরও একটি ইঙ্গিত। রাজনৈতিক মহল অবশ্য বিষয়টিকে ‘লাভ জেহাদ’ চিহ্নিতকরণের চেষ্টা হিসেবেও দেখছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জন্ম-মৃত্যু উভয় ক্ষেত্রেই জাতীয় স্তরে একটি ডেটাবেইস তৈরি করা হবে। সেই তথ্য কাজে লাগানো হবে সম্পত্তি রেজিস্ট্রেশন, আধার, রেশন কার্ড, ভোটার তালিকা, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ন্যাশনাল পপুলেশন রেজিস্টারসহ (এনপিআর) বিভিন্ন জায়গায়।
সে জন্যই গত বাদল অধিবেশনে সংসদের উভয় কক্ষে রেজিস্ট্রেশন অব বার্থস অ্যান্ড ডেথস (সংশোধিত) বিল-২০২৩ পাস করিয়েছে মোদি সরকার। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জন্মসনদকে একমাত্র নথি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে গত বছরের অক্টোবরেই।
তবে এবার শিশুর জন্মসনদে মা-বাবার ধর্মের উল্লেখ-সংক্রান্ত নিয়মটি প্রকাশ্যে আসায় ক্ষুব্ধ তৃণমূল কংগ্রেস।
তৃণমূলের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য সাকেত গোখলে এক্স হ্যান্ডলে আরও লিখেছেন, সিএএ নিয়ে মোদি সরকারের মিথ্যা আর গোপন থাকছে না। এর নেপথ্যের লক্ষ্য হলো এনআরসি আনা এবং ভারতের নাগরিকত্বকে ধর্মভিত্তিক করে তোলা। সিএএ নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের ক্ষতিকর ও অশুভ উদ্দেশ্য পুরোপুরি প্রকাশ্যে চলে এসেছে বলেই দাবি সাকেত গোখলের।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশে এখন থেকে দেশটিতে জন্মানো যেকোনো শিশুর জন্মসনদে উল্লেখ থাকতে হবে মা-বাবার ধর্ম। এত দিন নবজাতকের জন্মসনদে শুধু পরিবারের ধর্মের কথা উল্লেখ থাকত। এখন থেকে তা আর নয়।
নবজাতকের জন্মসনদে এত দিন শুধু ‘পরিবারের ধর্ম’ উল্লেখ করলেই চলত। তবে এখন থেকে মা-বাবা আলাদা আলাদা ধর্মের হলে শিশুর জন্মসনদে ভিন্ন ধর্মের কথা উল্লেখ থাকতে হবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা প্রকাশ্যে আসতেই সমালোচনায় সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁদের অভিযোগ, ঘুরপথে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি বা এনআরসির জন্যই কোমর বাঁধছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সদস্য সাকেত গোখলে এক্স হ্যান্ডেলে বলেছেন, ‘এই নয়া ফরমান খুবই ক্ষতিকর। মোদি সরকার গোপনে নাগরিকত্বের সঙ্গে ধর্মের যোগ ঘটাতে চলেছে।’
তাঁর সাফ কথা, সিএএ চালুর পর নরেন্দ্র মোদি সরকার যে এনআরসির পথে হাঁটতে চলেছে, এটা তার আরও একটি ইঙ্গিত। রাজনৈতিক মহল অবশ্য বিষয়টিকে ‘লাভ জেহাদ’ চিহ্নিতকরণের চেষ্টা হিসেবেও দেখছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জন্ম-মৃত্যু উভয় ক্ষেত্রেই জাতীয় স্তরে একটি ডেটাবেইস তৈরি করা হবে। সেই তথ্য কাজে লাগানো হবে সম্পত্তি রেজিস্ট্রেশন, আধার, রেশন কার্ড, ভোটার তালিকা, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ন্যাশনাল পপুলেশন রেজিস্টারসহ (এনপিআর) বিভিন্ন জায়গায়।
সে জন্যই গত বাদল অধিবেশনে সংসদের উভয় কক্ষে রেজিস্ট্রেশন অব বার্থস অ্যান্ড ডেথস (সংশোধিত) বিল-২০২৩ পাস করিয়েছে মোদি সরকার। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জন্মসনদকে একমাত্র নথি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে গত বছরের অক্টোবরেই।
তবে এবার শিশুর জন্মসনদে মা-বাবার ধর্মের উল্লেখ-সংক্রান্ত নিয়মটি প্রকাশ্যে আসায় ক্ষুব্ধ তৃণমূল কংগ্রেস।
তৃণমূলের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য সাকেত গোখলে এক্স হ্যান্ডলে আরও লিখেছেন, সিএএ নিয়ে মোদি সরকারের মিথ্যা আর গোপন থাকছে না। এর নেপথ্যের লক্ষ্য হলো এনআরসি আনা এবং ভারতের নাগরিকত্বকে ধর্মভিত্তিক করে তোলা। সিএএ নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের ক্ষতিকর ও অশুভ উদ্দেশ্য পুরোপুরি প্রকাশ্যে চলে এসেছে বলেই দাবি সাকেত গোখলের।
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৭ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৭ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে