অনলাইন ডেস্ক
একজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এর পরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিলস ধামাকা নামে স্টার্টআপের প্রতিষ্ঠাতা বিনীত কে এক্স পোস্টে জানান, তিনি পাসপোর্ট অফিসের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় একজন নিরাপত্তা প্রহরী এসে পোশাকের কারণে এক যুবককে ভেতরে যেতে বাধা দেন। বিনীত জানান, ছেলেটি হাফপ্যান্ট (থ্রি কোয়ার্টার) ও চপ্পল পরে ছিল। নিরাপত্তা প্রহরী যখন ছেলেটিকে জানান যে, হাফপ্যান্ট পরে ভেতরে যাওয়া যাবে না, তখন সে এই নিয়মের যুক্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলে। সে বলে, ‘আমরা তো এ পোশাকেই আমাদের অফিসে যাই। তাহলে সরকারি অফিসে কেন অনুমতি নেই?’
দুই মিনিট ধরে বাগ্বিতণ্ডার পর ছেলেটির বাবা ভেতরে গিয়ে পাসপোর্ট অফিসারের কাছে একবারের জন্য অনুমতি চান। তিনি জানান, পাসপোর্ট অফিসে তাঁরা অনেক দূর থেকে এসেছেন। এরপর ছেলেটিকে ভেতরে যেতে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে, নিরাপত্তা প্রহরী স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতার সঙ্গে তর্ক শুরু করেন। নিরাপত্তা প্রহরী বিনীতকে বলেন, ‘কিছু লোক আমাদের কাজ ও অফিসকে মূল্য দেয় না। রাতে ঘুমানোর পোশাক পরে অফিসে আসে! ভেতরে নারী ও বয়স্ক লোকজন আছেন, তাঁরা অস্বস্তি বোধ করলে কী হবে! পুরো প্রজন্মটাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আর তাদের বাবা-মায়েরা কিছুই বলেন না!’
পোস্টের শেষে, বিনীত তাঁর ফলোয়ারদের মতামত জানতে চান। কেউ কেউ নিরাপত্তা প্রহরীর সঙ্গে একমত না হলেও অন্যরা মনে করেন যে, ছেলেটির উচিত ছিল নিয়ম মেনে চলা। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এটা তাদের অফিস, আমাদের নয়। শেষ পর্যন্ত আমরা গ্রাহক, যারা ফি দিয়ে তাদের পরিষেবা নিচ্ছি! যদি সেবাপ্রার্থীদের জন্য তাদের নির্দিষ্ট পোশাকবিধি থাকে, তবে তা তাদের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা উচিত!’
অন্য একজন প্রশ্ন করেন, ‘যদি সেই ছেলে তার সম্পত্তির গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য কমিশনারের সঙ্গে দেখা করতে রেজিস্ট্রেশন অফিস/মিউনিসিপ্যাল অফিসে যেত, তবে কি সে এমন পোশাক পরত?’
তৃতীয় একজন ব্যবহারকারী বলেন, ‘পাসপোর্ট অফিসের নিয়মগুলো তাদের উল্লেখ করা উচিত। এ ছাড়া ভারতীয়/সরকারি অফিসগুলোতে ফরমাল পোশাক আশা করা হয়। সবকিছু তো আর লিখিতভাবে উল্লেখ করার দরকার হয় না।’
একজন বলেছেন, ‘হাফপ্যান্টে কি এমন আপত্তিকর আছে! আমাদের পুরো ভারতীয় পুলিশ বাহিনী ৭০ দশক পর্যন্ত হাফপ্যান্ট পরত।’ অন্য একজন বলেন, ‘যদি পাসপোর্ট অফিসে পোশাকের বিষয়ে স্পষ্ট কোনো নিয়ম থাকে, তবে তাকে অবশ্যই নিষেধ করা উচিত। অন্যথায়, সে কোনো নিয়ম ভাঙেনি এবং সে তার ইচ্ছামতো পোশাকে ভেতরে যেতে পারে।’
একজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এর পরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিলস ধামাকা নামে স্টার্টআপের প্রতিষ্ঠাতা বিনীত কে এক্স পোস্টে জানান, তিনি পাসপোর্ট অফিসের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় একজন নিরাপত্তা প্রহরী এসে পোশাকের কারণে এক যুবককে ভেতরে যেতে বাধা দেন। বিনীত জানান, ছেলেটি হাফপ্যান্ট (থ্রি কোয়ার্টার) ও চপ্পল পরে ছিল। নিরাপত্তা প্রহরী যখন ছেলেটিকে জানান যে, হাফপ্যান্ট পরে ভেতরে যাওয়া যাবে না, তখন সে এই নিয়মের যুক্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলে। সে বলে, ‘আমরা তো এ পোশাকেই আমাদের অফিসে যাই। তাহলে সরকারি অফিসে কেন অনুমতি নেই?’
দুই মিনিট ধরে বাগ্বিতণ্ডার পর ছেলেটির বাবা ভেতরে গিয়ে পাসপোর্ট অফিসারের কাছে একবারের জন্য অনুমতি চান। তিনি জানান, পাসপোর্ট অফিসে তাঁরা অনেক দূর থেকে এসেছেন। এরপর ছেলেটিকে ভেতরে যেতে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে, নিরাপত্তা প্রহরী স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতার সঙ্গে তর্ক শুরু করেন। নিরাপত্তা প্রহরী বিনীতকে বলেন, ‘কিছু লোক আমাদের কাজ ও অফিসকে মূল্য দেয় না। রাতে ঘুমানোর পোশাক পরে অফিসে আসে! ভেতরে নারী ও বয়স্ক লোকজন আছেন, তাঁরা অস্বস্তি বোধ করলে কী হবে! পুরো প্রজন্মটাই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, আর তাদের বাবা-মায়েরা কিছুই বলেন না!’
পোস্টের শেষে, বিনীত তাঁর ফলোয়ারদের মতামত জানতে চান। কেউ কেউ নিরাপত্তা প্রহরীর সঙ্গে একমত না হলেও অন্যরা মনে করেন যে, ছেলেটির উচিত ছিল নিয়ম মেনে চলা। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এটা তাদের অফিস, আমাদের নয়। শেষ পর্যন্ত আমরা গ্রাহক, যারা ফি দিয়ে তাদের পরিষেবা নিচ্ছি! যদি সেবাপ্রার্থীদের জন্য তাদের নির্দিষ্ট পোশাকবিধি থাকে, তবে তা তাদের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা উচিত!’
অন্য একজন প্রশ্ন করেন, ‘যদি সেই ছেলে তার সম্পত্তির গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য কমিশনারের সঙ্গে দেখা করতে রেজিস্ট্রেশন অফিস/মিউনিসিপ্যাল অফিসে যেত, তবে কি সে এমন পোশাক পরত?’
তৃতীয় একজন ব্যবহারকারী বলেন, ‘পাসপোর্ট অফিসের নিয়মগুলো তাদের উল্লেখ করা উচিত। এ ছাড়া ভারতীয়/সরকারি অফিসগুলোতে ফরমাল পোশাক আশা করা হয়। সবকিছু তো আর লিখিতভাবে উল্লেখ করার দরকার হয় না।’
একজন বলেছেন, ‘হাফপ্যান্টে কি এমন আপত্তিকর আছে! আমাদের পুরো ভারতীয় পুলিশ বাহিনী ৭০ দশক পর্যন্ত হাফপ্যান্ট পরত।’ অন্য একজন বলেন, ‘যদি পাসপোর্ট অফিসে পোশাকের বিষয়ে স্পষ্ট কোনো নিয়ম থাকে, তবে তাকে অবশ্যই নিষেধ করা উচিত। অন্যথায়, সে কোনো নিয়ম ভাঙেনি এবং সে তার ইচ্ছামতো পোশাকে ভেতরে যেতে পারে।’
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
১ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
১ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে