উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রশ্ন তুলেছেন, বিশাল জনসংখ্যার দেশ হওয়ার পরও ভারত কেন তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে। গতকাল শনিবার ‘প্রধানমন্ত্রী মিত্র’ প্রকল্পের অধীনে একটি টেক্সটাইল পার্ক প্রতিষ্ঠার জন্য অনুষ্ঠিত এক বিনিয়োগ বৈঠকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এই প্রশ্ন তোলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। আদিত্যনাথ বলেন, ‘যদি ১৬ কোটি জনসংখ্যার বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানিতে সাফল্য অর্জন করতে পারে, তবে ১৪০ কোটি মানুষের ভারত কেন একই সাফল্য পেতে পারবে না?’
এ সময় তিনি ভারতের জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত টেক্সটাইল ব্র্যান্ড তৈরির বিশাল সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘তৈরি পোশাক খাতে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। বিশ্ববাজারের চাহিদা বুঝে আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারি।’ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের বিশাল কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সুযোগ প্রদান করা দরকার।
আদিত্যনাথ আরও বলেন, ‘এখানে একটি বিশাল জনসংখ্যা রয়েছে, যারা কাজের অপেক্ষায় আছে। কিন্তু তাদের সঠিক পথ দেখানোর জন্য কাউকে এগিয়ে আসতে হবে।’ যোগী আদিত্যনাথ উত্তর প্রদেশের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এটি দেশের অন্যতম প্রধান ভোক্তা বাজার। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ভোক্তা বাজার উত্তর প্রদেশেই রয়েছে এবং সেটি এখানেই তৈরি হচ্ছে।’
এই মুখ্যমন্ত্রী আরও ব্যাখ্যা করেন, শুধু উত্তর প্রদেশের জনগণই নয়, বরং প্রতিবেশী দেশ ও রাজ্যের মানুষও এই রাজ্যের বাজারের ওপর নির্ভরশীল। এর মধ্যে আছে—নেপাল, ভুটান, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং উত্তরাখণ্ডের মতো অঞ্চল। তিনি প্রধানমন্ত্রী মিত্র প্রকল্পে সম্পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন, যেখানে সেলাই, রং করা, প্রিন্টিং, প্যাকেজিং এবং ডিজাইনের মতো কার্যক্রম থাকবে, যা বাজারের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশেরও বেশি অবদান রাখে। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে এই খাতে কিছু চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের সার্বিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে রপ্তানি হয়েছে ১৯ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার। বিশেষ করে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড ও ডেনমার্কে রপ্তানি। তবে, জার্মানি ও ইতালিতে রপ্তানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে তৈরি পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ইইউ ৮ হাজার ৫৩৫ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে, যেখানে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে অবস্থান করছে।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রশ্ন তুলেছেন, বিশাল জনসংখ্যার দেশ হওয়ার পরও ভারত কেন তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে। গতকাল শনিবার ‘প্রধানমন্ত্রী মিত্র’ প্রকল্পের অধীনে একটি টেক্সটাইল পার্ক প্রতিষ্ঠার জন্য অনুষ্ঠিত এক বিনিয়োগ বৈঠকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এই প্রশ্ন তোলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। আদিত্যনাথ বলেন, ‘যদি ১৬ কোটি জনসংখ্যার বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানিতে সাফল্য অর্জন করতে পারে, তবে ১৪০ কোটি মানুষের ভারত কেন একই সাফল্য পেতে পারবে না?’
এ সময় তিনি ভারতের জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত টেক্সটাইল ব্র্যান্ড তৈরির বিশাল সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘তৈরি পোশাক খাতে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। বিশ্ববাজারের চাহিদা বুঝে আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারি।’ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের বিশাল কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সুযোগ প্রদান করা দরকার।
আদিত্যনাথ আরও বলেন, ‘এখানে একটি বিশাল জনসংখ্যা রয়েছে, যারা কাজের অপেক্ষায় আছে। কিন্তু তাদের সঠিক পথ দেখানোর জন্য কাউকে এগিয়ে আসতে হবে।’ যোগী আদিত্যনাথ উত্তর প্রদেশের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এটি দেশের অন্যতম প্রধান ভোক্তা বাজার। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ভোক্তা বাজার উত্তর প্রদেশেই রয়েছে এবং সেটি এখানেই তৈরি হচ্ছে।’
এই মুখ্যমন্ত্রী আরও ব্যাখ্যা করেন, শুধু উত্তর প্রদেশের জনগণই নয়, বরং প্রতিবেশী দেশ ও রাজ্যের মানুষও এই রাজ্যের বাজারের ওপর নির্ভরশীল। এর মধ্যে আছে—নেপাল, ভুটান, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং উত্তরাখণ্ডের মতো অঞ্চল। তিনি প্রধানমন্ত্রী মিত্র প্রকল্পে সম্পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন, যেখানে সেলাই, রং করা, প্রিন্টিং, প্যাকেজিং এবং ডিজাইনের মতো কার্যক্রম থাকবে, যা বাজারের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশেরও বেশি অবদান রাখে। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে এই খাতে কিছু চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের সার্বিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে রপ্তানি হয়েছে ১৯ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার। বিশেষ করে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড ও ডেনমার্কে রপ্তানি। তবে, জার্মানি ও ইতালিতে রপ্তানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে তৈরি পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ইইউ ৮ হাজার ৫৩৫ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে, যেখানে বাংলাদেশ দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে অবস্থান করছে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসার শীর্ষ এক কর্তার কন্যা ও নাতিকে অপহরণ চেষ্টার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন পথচারীরা। মঙ্গলবার সকালে প্যারিসের ১১তম জেলার ব্যস্ত এক সড়কে চারজন অস্ত্রধারী এই অপহরণচেষ্টা চালিয়েছিল।
১০ ঘণ্টা আগেকাতার এয়ারওয়েজের জন্য যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ১৬০টি বিমান কেনার একটি বড় ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কাতার। আজ বুধবার এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। বর্তমানে ট্রাম্প উপসাগরীয় আরব দেশগুলোতে...
১১ ঘণ্টা আগেআহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
১২ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
১২ ঘণ্টা আগে