অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশের অভিযোগে ৩৪ ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত ১৪ ও ১৫ জুলাই তাঁদের আটক করা হয়। এ ঘটনার পর ভারত সরকার বাংলাদেশ সরকারের কাছে এই জেলেদের নিরাপদে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে। ভারত সরকারের সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশ করে মাছ ধরার অভিযোগে ৩৪ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ঘটনায় ভারতের পক্ষ থেকে ঢাকার কাছে দ্রুত ও নিরাপদে তাঁদের ফেরত পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ভারত সরকারের একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানিয়েছে, গত ১৪ ও ১৫ জুলাইয়ের মাঝরাতে দুটি ভারতীয় মাছ ধরার ট্রলারসহ এই জেলেদের আটক করা হয়। ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং আটক জেলেদের সঙ্গে কনস্যুলার পর্যায়ে সাক্ষাতের আবেদন জানায়।
সূত্র বলেছে, ‘জেলেদের নিরাপদ ও দ্রুত প্রত্যাবর্তনের জন্য আমরা বিষয়টি নিয়ে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছি, যাতে ট্রলারসহ তাঁদের ফেরত আনা যায়।’ সূত্র আরও জানায়, আটক জেলেরা দুটি ভারতীয় মাছ ধরার ট্রলার—এফবি ঝড় ও এফবি মা মঙ্গল চণ্ডীতে করে মোংলার কাছে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ ধরছিল বলে অভিযোগ।
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের দাবি, এই ভারতীয় নাগরিকেরা আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা লঙ্ঘন করে বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকে পড়ে এবং সেখানে মাছ ধরছিল। ঘটনাটি এমন সময়ে ঘটল, যখন ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমেই উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠছে।
গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলনের মুখে ঢাকা ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কে বড় ধরনের অবনতি দেখা গেছে।
বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশের অভিযোগে ৩৪ ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত ১৪ ও ১৫ জুলাই তাঁদের আটক করা হয়। এ ঘটনার পর ভারত সরকার বাংলাদেশ সরকারের কাছে এই জেলেদের নিরাপদে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে। ভারত সরকারের সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশ করে মাছ ধরার অভিযোগে ৩৪ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ ঘটনায় ভারতের পক্ষ থেকে ঢাকার কাছে দ্রুত ও নিরাপদে তাঁদের ফেরত পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ভারত সরকারের একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানিয়েছে, গত ১৪ ও ১৫ জুলাইয়ের মাঝরাতে দুটি ভারতীয় মাছ ধরার ট্রলারসহ এই জেলেদের আটক করা হয়। ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং আটক জেলেদের সঙ্গে কনস্যুলার পর্যায়ে সাক্ষাতের আবেদন জানায়।
সূত্র বলেছে, ‘জেলেদের নিরাপদ ও দ্রুত প্রত্যাবর্তনের জন্য আমরা বিষয়টি নিয়ে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছি, যাতে ট্রলারসহ তাঁদের ফেরত আনা যায়।’ সূত্র আরও জানায়, আটক জেলেরা দুটি ভারতীয় মাছ ধরার ট্রলার—এফবি ঝড় ও এফবি মা মঙ্গল চণ্ডীতে করে মোংলার কাছে বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ ধরছিল বলে অভিযোগ।
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের দাবি, এই ভারতীয় নাগরিকেরা আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা লঙ্ঘন করে বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকে পড়ে এবং সেখানে মাছ ধরছিল। ঘটনাটি এমন সময়ে ঘটল, যখন ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমেই উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠছে।
গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্দোলনের মুখে ঢাকা ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে দুই দেশের সম্পর্কে বড় ধরনের অবনতি দেখা গেছে।
দুর্গাপুরের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি অভিযোগ করেছেন, ‘তৃণমূল সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিচয় বিপন্ন করেছে।’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী যারা বেআইনি অনুপ্রবেশকারী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২১ মিনিট আগেফরাসি প্রযুক্তিতে তৈরি যুদ্ধবিমানের প্রায় ২৫০টি ইঞ্জিন কিনতে চলেছে ভারত, যার আনুমানিক খরচ ৬১ হাজার কোটি রুটি। এতে ভারতীয় প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও আধুনিকতা, যা দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পে এক নতুন মাত্রা আনবে।
১ ঘণ্টা আগেএডুয়ার্দো বলসোনারো চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। সেখানে থেকে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাধ্যমে নিজ দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দেশে তাঁর বাবার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। ঠিক এই সময়ে
১ ঘণ্টা আগেকেবলমাত্র বেশি উপার্জন করা মানেই ধনী হওয়া নয়। বিভিন্ন দেশে জিনিসের দাম ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে এবং যেখানে জীবনযাত্রার খরচ কম, সেখানে অল্প বেতনেও ভালো থাকা যায়। কাজের সময়ও ভিন্ন হয়—কিছু দেশ কম কর্ম ঘণ্টায়ও বেশি আয় করে, যা অবসর যাপনের জন্য যথেষ্ট সময় এনে দেয়। তাহলে সত্যিকারের ধনী দেশ কোনগুলো?
৩ ঘণ্টা আগে