অনলাইন ডেস্ক
অবশেষে নানা জল্পনার মধ্যেই ভারতের মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নিলেন। এ মন্ত্রিসভায় সদস্য হিসেবে রয়েছেন ৪৩ জন। এখনো সুনির্দিষ্টভাবে তাঁদের দপ্তর ঘোষণা না হলেও তালিকাটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে একেবারে নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিচ্ছেন ৩৬ জন। সব মিলিয়ে দেশটির মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা ৭৭–এ দাঁড়াল।
ভারতের মন্ত্রিসভায় বড় রদবদল নিয়ে সারা দিনই আলোচনা চলছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজানোর কথা বলেছিলেন। দপ্তর বদল থেকে শুরু করে মন্ত্রিসভায় নতুন সদস্য যোগ যুক্ত হওয়ার বিষয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়। এর মধ্যেই স্বাস্থ্য ও শিক্ষামন্ত্রী নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগ মাথায় নিয়েই পদত্যাগ করেছেন। পরে এর সঙ্গে যোগ দেন আরও ১০ মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রী। তাঁদের সবার পদত্যাগপত্র ভারতের প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দ গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য স্টেটসম্যান।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়াসহ নানা কারণেই মন্ত্রিসভা রদবদলের ঘোষণা দিয়েছিল মোদি সরকার। সেই ঘোষণা মেনে আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মন্ত্রিসভার নতুন সদস্যরা শপথ নেন। এর মধ্যে সবাই অবশ্য নতুন নন। কেউ কেউ পদোন্নতি পেয়ে প্রতিমন্ত্রী থেকে মন্ত্রী হয়েছেন। একেবারে নতুন সদস্য হিসেবে মন্ত্রিসভায় ৩৬ জন যোগ দিচ্ছেন বলে জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যম।
নতুন সদস্যদের নিয়ে ভারতের নতুন মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা দাঁড়াল ৭৭–এ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া নতুন–পুরোনো সদস্যদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এতে রয়েছেন– নারায়ণ রানে, সর্বানন্দ সোনোয়াল, ডা. বীরেন্দ্র কুমার, জ্যোতিরাদিত্য এম সিন্ধিয়া, রামচন্দ্র প্রসাদ সিং, অশ্বিনী বৈষ্ণব, পশুপতি পরশ, কিরেন রিজিজু, রাজ কুমার সিংহ, হরদীপ সিং পুরি, মানসুখ মান্দাভিয়া, ভূপেন্দ্র যাদব, প্রশোত্তম রুপালা, জি কিশান রেড্ডি, অনুরাগ সিং ঠাকুর, পঙ্কজ চৌধুরী, অনুপ্রিয়া সিং প্যাটেল, সত্য পাল সিং বাঘেল, রাজীব চন্দ্রশেখর,শোভা করনদলাজে, ভানু প্রতাপ সিং ভার্মা, দর্শনা বিক্রম জর্দোশ, মীনাক্ষী লেখি, অন্নপূর্ণা দেবী, এ নারায়ণস্বামী, কৌশল কিশোর, অজয় ভট্ট, বিএল ভার্মা, অজয় কুমার, চৌহান দেবসিংহ, ভাগওয়ানথ খুবা, কপিল মোরেশ্বর পাতিল, প্রতীম ভৌমিক, ড. সুভাষ সরকার, ড. ভাগবত কিষাণরাও কারাদ, ড. রাজকুমার রঞ্জন সিং, ড. ভারতী প্রবীণ পাওয়ার, বিশ্বেশ্বর টুডু, শান্তনু ঠাকুর, ড. মুঞ্জাপাড়া মহেন্দ্রভাই, জন বারলা, ড. এল মুরুগান ও নিশিথ প্রামাণিক।
অবশেষে নানা জল্পনার মধ্যেই ভারতের মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নিলেন। এ মন্ত্রিসভায় সদস্য হিসেবে রয়েছেন ৪৩ জন। এখনো সুনির্দিষ্টভাবে তাঁদের দপ্তর ঘোষণা না হলেও তালিকাটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে একেবারে নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিচ্ছেন ৩৬ জন। সব মিলিয়ে দেশটির মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা ৭৭–এ দাঁড়াল।
ভারতের মন্ত্রিসভায় বড় রদবদল নিয়ে সারা দিনই আলোচনা চলছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজানোর কথা বলেছিলেন। দপ্তর বদল থেকে শুরু করে মন্ত্রিসভায় নতুন সদস্য যোগ যুক্ত হওয়ার বিষয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়। এর মধ্যেই স্বাস্থ্য ও শিক্ষামন্ত্রী নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগ মাথায় নিয়েই পদত্যাগ করেছেন। পরে এর সঙ্গে যোগ দেন আরও ১০ মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রী। তাঁদের সবার পদত্যাগপত্র ভারতের প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দ গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য স্টেটসম্যান।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ হওয়াসহ নানা কারণেই মন্ত্রিসভা রদবদলের ঘোষণা দিয়েছিল মোদি সরকার। সেই ঘোষণা মেনে আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মন্ত্রিসভার নতুন সদস্যরা শপথ নেন। এর মধ্যে সবাই অবশ্য নতুন নন। কেউ কেউ পদোন্নতি পেয়ে প্রতিমন্ত্রী থেকে মন্ত্রী হয়েছেন। একেবারে নতুন সদস্য হিসেবে মন্ত্রিসভায় ৩৬ জন যোগ দিচ্ছেন বলে জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যম।
নতুন সদস্যদের নিয়ে ভারতের নতুন মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা দাঁড়াল ৭৭–এ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া নতুন–পুরোনো সদস্যদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এতে রয়েছেন– নারায়ণ রানে, সর্বানন্দ সোনোয়াল, ডা. বীরেন্দ্র কুমার, জ্যোতিরাদিত্য এম সিন্ধিয়া, রামচন্দ্র প্রসাদ সিং, অশ্বিনী বৈষ্ণব, পশুপতি পরশ, কিরেন রিজিজু, রাজ কুমার সিংহ, হরদীপ সিং পুরি, মানসুখ মান্দাভিয়া, ভূপেন্দ্র যাদব, প্রশোত্তম রুপালা, জি কিশান রেড্ডি, অনুরাগ সিং ঠাকুর, পঙ্কজ চৌধুরী, অনুপ্রিয়া সিং প্যাটেল, সত্য পাল সিং বাঘেল, রাজীব চন্দ্রশেখর,শোভা করনদলাজে, ভানু প্রতাপ সিং ভার্মা, দর্শনা বিক্রম জর্দোশ, মীনাক্ষী লেখি, অন্নপূর্ণা দেবী, এ নারায়ণস্বামী, কৌশল কিশোর, অজয় ভট্ট, বিএল ভার্মা, অজয় কুমার, চৌহান দেবসিংহ, ভাগওয়ানথ খুবা, কপিল মোরেশ্বর পাতিল, প্রতীম ভৌমিক, ড. সুভাষ সরকার, ড. ভাগবত কিষাণরাও কারাদ, ড. রাজকুমার রঞ্জন সিং, ড. ভারতী প্রবীণ পাওয়ার, বিশ্বেশ্বর টুডু, শান্তনু ঠাকুর, ড. মুঞ্জাপাড়া মহেন্দ্রভাই, জন বারলা, ড. এল মুরুগান ও নিশিথ প্রামাণিক।
পরেশ বড়ুয়া দীর্ঘদিন ধরে রুইলিতে অবস্থান করছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশে বেশ কিছু দিন ছিলেন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বাংলাদেশ ছাড়েন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরলে ভারতে প্রত্যর্পণ করতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান।
২২ মিনিট আগেকিছুদিন পরপরই পুলিশের তল্লাশিতে আতঙ্কিত অবস্থা পার করছে দিল্লির নিম্নবিত্তদের এলাকাগুলোর মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, ‘কয়েক দিন পরপর পুলিশ আসে, একই নথি পরীক্ষা করে।’ বস্তিতে বসবাসকারী অধিকাংশ নারী গৃহপরিচারিকা হিসেবে বিভিন্ন বাসাবাড়িতে কাজ করেন আর পুরুষেরা আবর্জনা সংগ্রহের কাজ করেন।
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান প্রায় ৮ গুণ কমিয়ে দিয়েছে ভারত। বর্তমানে শুধু মেডিকেল ট্যুরিস্টদের ভিসা দিচ্ছে দেশটি। এতে দুই দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে সম্পর্কেও প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন ভারতীয় কূটনীতিকেরা।
১ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ইউক্রেন এবং কমনওয়েলথ প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে