কলকাতা প্রতিনিধি
কাগজে-কলমে তিনিই কংগ্রেসের নির্বাচিত সভাপতি। ৮০ বছর বয়সে ভারতের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দলের সর্বময় হর্তাকর্তা। দলের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ও দায়িত্ব তাঁর কাঁধেই। ফলে দলকে খাদের কিনারা থেকে সাফল্যের মহাসড়কে ফিরিয়ে আনার দায়ও তাঁরই। তবে ক্ষমতার স্বাদ কতটুকু পাবেন তিনি, তা নিয়ে নিজেও নিশ্চিত নন।
দলের সভাপতি নির্বাচিত হয়েই ছুটে যেতে চেয়েছিলেন কংগ্রেসের বিদায়ী সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাসভবনে। তবে তার আগেই নবনির্বাচিত সভাপতিকে সম্মান জানিয়ে সোনিয়াই আসেন মল্লিকার্জুনের বাসভবনে। রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদরাসহ সবাই বলছেন, মল্লিকার্জুনই তাঁদের নেতা। তাঁর নির্দেশেই চলবে দল। এমনকি তাঁরা কোন দায়িত্ব পালন করবেন তা-ও ঠিক করবেন নতুন সভাপতি।
তবে আসল ক্ষমতা যে গান্ধী পরিবারের হাতেই থাকছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত কংগ্রেস পরিবার। তাঁরাও সেটাই চান। এমনটাই ধারণা বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষেরও। পরাজয়ের পর শশী থারুরের প্রতিক্রিয়া, ‘আমি হতাশ নই। হার প্রত্যাশিতই ছিল। প্রতিষ্ঠান প্রথম থেকেই ছিল তাঁর (মল্লিকার্জুন) পক্ষে।’
আগামী ২৬ অক্টোবর কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব নিচ্ছেন মল্লিকার্জুন। কালীপূজা বা দিওয়ালির পর নতুন সভাপতিকে বরণ করতে বড় ধরনের আয়োজন করতে যাচ্ছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। এরই মধ্যে দলের সর্বোচ্চ কমিটি এআইসিসির সব স্তরের নেতা, জনপ্রতিনিধি, রাজ্য সভাপতিদের সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। গান্ধী পরিবারের তিন সদস্যও থাকছেন সেই অনুষ্ঠানে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাহুল গান্ধীরা প্রথম থেকেই জনসাধারণকে বোঝানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন যে, তাঁদের হাতে দলের নিয়ন্ত্রণ নেই। অর্থাৎ মল্লিকার্জুনই কংগ্রেসে এখন থেকে অবিসংবাদিত নেতা। তাই নতুন সভাপতির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। সামনেই হিমাচল প্রদেশে নির্বাচন। তারপর গুজরাট। সামনের বছর কংগ্রেসশাসিত দুই রাজ্য রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে বিধানসভা নির্বাচন। ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচন ছাড়াও ১৫টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ বহন করতে হবে ৮০ বছরের মল্লিকার্জুনকে।
পর্যবেক্ষকদের মতে, ব্যর্থ হলেই দায় খাড়গের। তবে সাফল্যে উঠে আসবে গান্ধী পরিবারেরই নাম। তাঁর জয়ও এসেছে গান্ধী পরিবারের আশীর্বাদে, এমনটাই বিশ্বাস কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের। এরই মধ্যে মল্লিকার্জুন খাড়গে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে বিজেপির তরফ থেকে কটাক্ষ চলছেই। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রের মতে, পরিবারতন্ত্রের বাইরে বের হতে পারে না কংগ্রেস। এখন সত্যিই দলকে পরিবারতন্ত্রের ছায়ামুক্ত করতে পারেন কিনা, তিনি সেটিও বড় চ্যালেঞ্জ মল্লিকার্জুনের কাছে।
কাগজে-কলমে তিনিই কংগ্রেসের নির্বাচিত সভাপতি। ৮০ বছর বয়সে ভারতের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দলের সর্বময় হর্তাকর্তা। দলের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ও দায়িত্ব তাঁর কাঁধেই। ফলে দলকে খাদের কিনারা থেকে সাফল্যের মহাসড়কে ফিরিয়ে আনার দায়ও তাঁরই। তবে ক্ষমতার স্বাদ কতটুকু পাবেন তিনি, তা নিয়ে নিজেও নিশ্চিত নন।
দলের সভাপতি নির্বাচিত হয়েই ছুটে যেতে চেয়েছিলেন কংগ্রেসের বিদায়ী সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাসভবনে। তবে তার আগেই নবনির্বাচিত সভাপতিকে সম্মান জানিয়ে সোনিয়াই আসেন মল্লিকার্জুনের বাসভবনে। রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদরাসহ সবাই বলছেন, মল্লিকার্জুনই তাঁদের নেতা। তাঁর নির্দেশেই চলবে দল। এমনকি তাঁরা কোন দায়িত্ব পালন করবেন তা-ও ঠিক করবেন নতুন সভাপতি।
তবে আসল ক্ষমতা যে গান্ধী পরিবারের হাতেই থাকছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত কংগ্রেস পরিবার। তাঁরাও সেটাই চান। এমনটাই ধারণা বিশ্লেষক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষেরও। পরাজয়ের পর শশী থারুরের প্রতিক্রিয়া, ‘আমি হতাশ নই। হার প্রত্যাশিতই ছিল। প্রতিষ্ঠান প্রথম থেকেই ছিল তাঁর (মল্লিকার্জুন) পক্ষে।’
আগামী ২৬ অক্টোবর কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব নিচ্ছেন মল্লিকার্জুন। কালীপূজা বা দিওয়ালির পর নতুন সভাপতিকে বরণ করতে বড় ধরনের আয়োজন করতে যাচ্ছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। এরই মধ্যে দলের সর্বোচ্চ কমিটি এআইসিসির সব স্তরের নেতা, জনপ্রতিনিধি, রাজ্য সভাপতিদের সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। গান্ধী পরিবারের তিন সদস্যও থাকছেন সেই অনুষ্ঠানে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাহুল গান্ধীরা প্রথম থেকেই জনসাধারণকে বোঝানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন যে, তাঁদের হাতে দলের নিয়ন্ত্রণ নেই। অর্থাৎ মল্লিকার্জুনই কংগ্রেসে এখন থেকে অবিসংবাদিত নেতা। তাই নতুন সভাপতির জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। সামনেই হিমাচল প্রদেশে নির্বাচন। তারপর গুজরাট। সামনের বছর কংগ্রেসশাসিত দুই রাজ্য রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে বিধানসভা নির্বাচন। ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচন ছাড়াও ১৫টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ বহন করতে হবে ৮০ বছরের মল্লিকার্জুনকে।
পর্যবেক্ষকদের মতে, ব্যর্থ হলেই দায় খাড়গের। তবে সাফল্যে উঠে আসবে গান্ধী পরিবারেরই নাম। তাঁর জয়ও এসেছে গান্ধী পরিবারের আশীর্বাদে, এমনটাই বিশ্বাস কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের। এরই মধ্যে মল্লিকার্জুন খাড়গে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে বিজেপির তরফ থেকে কটাক্ষ চলছেই। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রের মতে, পরিবারতন্ত্রের বাইরে বের হতে পারে না কংগ্রেস। এখন সত্যিই দলকে পরিবারতন্ত্রের ছায়ামুক্ত করতে পারেন কিনা, তিনি সেটিও বড় চ্যালেঞ্জ মল্লিকার্জুনের কাছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে