আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, পুলিশ জানিয়েছে—মহারাষ্ট্রের পরবনিতে চলন্ত স্লিপার কোচের ভেতরে ১৯ বছরের এক তরুণী সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু পরে, ওই তরুণীর স্বামী শিশুটিকে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলেন বলে দাবি করেছেন ওই তরুণী এবং বাসের আরেক ব্যক্তি। ফেলে দেওয়ার পরপরই শিশুটি মারা যায়।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পাটরি-সেলু সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এক প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী লক্ষ করেন, বাস থেকে কাপড়ে মোড়া কিছু একটা ফেলা হয়েছে। সন্দেহ হলে তিনি পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর নাম ঋত্বিকা ধোরে। তাঁর সঙ্গে থাকা ও স্বামী পরিচয় দেওয়া ব্যক্তির নাম আলতাফ শেখ। তাঁরা পুনে থেকে পরবনির উদ্দেশে সান্ত প্রয়াগ ট্রাভেলসের স্লিপার কোচে ভ্রমণ করছিলেন। পথে গর্ভবতী ঋত্বিকার প্রসব বেদনা শুরু হয় এবং তিনি একটি পুত্রসন্তান প্রসব করেন। এরপর নবজাতকটিকে একটি কাপড়ে জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলা হয়।
বাসচালক জানান, বাসটি স্লিপার কোচ এবং ওপরে-নিচের বার্থগুলো আলাদা। তাই ভেতরে কী হয়েছে তিনি জানেন না, কিন্তু তিনি জানালা দিয়ে কিছু একটা পড়তে দেখেন। জিজ্ঞেস করলে আলতাফ শেখ বলেন, তাঁর স্ত্রী বাসযাত্রার ধকল সহ্য করতে না পেরে বমি করেছেন।
এদিকে রাস্তায় থাকা এক ব্যক্তি বাস থেকে ছোড়া বস্তুটি পরীক্ষা করে দেখেন, সেটি একটি শিশু। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশে ফোন করে জানান। তৎক্ষণাৎ টহলরত স্থানীয় পুলিশ বাসটি থামিয়ে তদন্ত শুরু করে এবং ঋত্বিকা ও আলতাফকে আটক করে। তাঁরা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানান, শিশুটিকে লালন-পালনের সক্ষমতা না থাকায় তাঁরা তাকে ফেলে দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, ঋত্বিকা ও আলতাফ দুজনই পরবনির বাসিন্দা, তবে গত দেড় বছর ধরে পুনেতে থাকছিলেন। তাঁরা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী দাবি করলেও এর কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। আটকের পর ঋত্বিকাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার পর পাটরি থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির বিএনএস ধারার ৯৪ (৩), ৯৪ (৫) ধারায় (গোপনে নবজাতককে ফেলে দেওয়ার মাধ্যমে জন্ম গোপন করা) মামলা করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করা হয়েছে এবং তদন্ত চলমান বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও খবর পড়ুন:

ভারতের মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, পুলিশ জানিয়েছে—মহারাষ্ট্রের পরবনিতে চলন্ত স্লিপার কোচের ভেতরে ১৯ বছরের এক তরুণী সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু পরে, ওই তরুণীর স্বামী শিশুটিকে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলেন বলে দাবি করেছেন ওই তরুণী এবং বাসের আরেক ব্যক্তি। ফেলে দেওয়ার পরপরই শিশুটি মারা যায়।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পাটরি-সেলু সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এক প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী লক্ষ করেন, বাস থেকে কাপড়ে মোড়া কিছু একটা ফেলা হয়েছে। সন্দেহ হলে তিনি পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর নাম ঋত্বিকা ধোরে। তাঁর সঙ্গে থাকা ও স্বামী পরিচয় দেওয়া ব্যক্তির নাম আলতাফ শেখ। তাঁরা পুনে থেকে পরবনির উদ্দেশে সান্ত প্রয়াগ ট্রাভেলসের স্লিপার কোচে ভ্রমণ করছিলেন। পথে গর্ভবতী ঋত্বিকার প্রসব বেদনা শুরু হয় এবং তিনি একটি পুত্রসন্তান প্রসব করেন। এরপর নবজাতকটিকে একটি কাপড়ে জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলা হয়।
বাসচালক জানান, বাসটি স্লিপার কোচ এবং ওপরে-নিচের বার্থগুলো আলাদা। তাই ভেতরে কী হয়েছে তিনি জানেন না, কিন্তু তিনি জানালা দিয়ে কিছু একটা পড়তে দেখেন। জিজ্ঞেস করলে আলতাফ শেখ বলেন, তাঁর স্ত্রী বাসযাত্রার ধকল সহ্য করতে না পেরে বমি করেছেন।
এদিকে রাস্তায় থাকা এক ব্যক্তি বাস থেকে ছোড়া বস্তুটি পরীক্ষা করে দেখেন, সেটি একটি শিশু। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশে ফোন করে জানান। তৎক্ষণাৎ টহলরত স্থানীয় পুলিশ বাসটি থামিয়ে তদন্ত শুরু করে এবং ঋত্বিকা ও আলতাফকে আটক করে। তাঁরা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানান, শিশুটিকে লালন-পালনের সক্ষমতা না থাকায় তাঁরা তাকে ফেলে দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, ঋত্বিকা ও আলতাফ দুজনই পরবনির বাসিন্দা, তবে গত দেড় বছর ধরে পুনেতে থাকছিলেন। তাঁরা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী দাবি করলেও এর কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। আটকের পর ঋত্বিকাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার পর পাটরি থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির বিএনএস ধারার ৯৪ (৩), ৯৪ (৫) ধারায় (গোপনে নবজাতককে ফেলে দেওয়ার মাধ্যমে জন্ম গোপন করা) মামলা করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করা হয়েছে এবং তদন্ত চলমান বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও খবর পড়ুন:
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, পুলিশ জানিয়েছে—মহারাষ্ট্রের পরবনিতে চলন্ত স্লিপার কোচের ভেতরে ১৯ বছরের এক তরুণী সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু পরে, ওই তরুণীর স্বামী শিশুটিকে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলেন বলে দাবি করেছেন ওই তরুণী এবং বাসের আরেক ব্যক্তি। ফেলে দেওয়ার পরপরই শিশুটি মারা যায়।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পাটরি-সেলু সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এক প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী লক্ষ করেন, বাস থেকে কাপড়ে মোড়া কিছু একটা ফেলা হয়েছে। সন্দেহ হলে তিনি পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর নাম ঋত্বিকা ধোরে। তাঁর সঙ্গে থাকা ও স্বামী পরিচয় দেওয়া ব্যক্তির নাম আলতাফ শেখ। তাঁরা পুনে থেকে পরবনির উদ্দেশে সান্ত প্রয়াগ ট্রাভেলসের স্লিপার কোচে ভ্রমণ করছিলেন। পথে গর্ভবতী ঋত্বিকার প্রসব বেদনা শুরু হয় এবং তিনি একটি পুত্রসন্তান প্রসব করেন। এরপর নবজাতকটিকে একটি কাপড়ে জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলা হয়।
বাসচালক জানান, বাসটি স্লিপার কোচ এবং ওপরে-নিচের বার্থগুলো আলাদা। তাই ভেতরে কী হয়েছে তিনি জানেন না, কিন্তু তিনি জানালা দিয়ে কিছু একটা পড়তে দেখেন। জিজ্ঞেস করলে আলতাফ শেখ বলেন, তাঁর স্ত্রী বাসযাত্রার ধকল সহ্য করতে না পেরে বমি করেছেন।
এদিকে রাস্তায় থাকা এক ব্যক্তি বাস থেকে ছোড়া বস্তুটি পরীক্ষা করে দেখেন, সেটি একটি শিশু। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশে ফোন করে জানান। তৎক্ষণাৎ টহলরত স্থানীয় পুলিশ বাসটি থামিয়ে তদন্ত শুরু করে এবং ঋত্বিকা ও আলতাফকে আটক করে। তাঁরা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানান, শিশুটিকে লালন-পালনের সক্ষমতা না থাকায় তাঁরা তাকে ফেলে দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, ঋত্বিকা ও আলতাফ দুজনই পরবনির বাসিন্দা, তবে গত দেড় বছর ধরে পুনেতে থাকছিলেন। তাঁরা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী দাবি করলেও এর কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। আটকের পর ঋত্বিকাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার পর পাটরি থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির বিএনএস ধারার ৯৪ (৩), ৯৪ (৫) ধারায় (গোপনে নবজাতককে ফেলে দেওয়ার মাধ্যমে জন্ম গোপন করা) মামলা করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করা হয়েছে এবং তদন্ত চলমান বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও খবর পড়ুন:

ভারতের মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, পুলিশ জানিয়েছে—মহারাষ্ট্রের পরবনিতে চলন্ত স্লিপার কোচের ভেতরে ১৯ বছরের এক তরুণী সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু পরে, ওই তরুণীর স্বামী শিশুটিকে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলেন বলে দাবি করেছেন ওই তরুণী এবং বাসের আরেক ব্যক্তি। ফেলে দেওয়ার পরপরই শিশুটি মারা যায়।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পাটরি-সেলু সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এক প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী লক্ষ করেন, বাস থেকে কাপড়ে মোড়া কিছু একটা ফেলা হয়েছে। সন্দেহ হলে তিনি পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারীর নাম ঋত্বিকা ধোরে। তাঁর সঙ্গে থাকা ও স্বামী পরিচয় দেওয়া ব্যক্তির নাম আলতাফ শেখ। তাঁরা পুনে থেকে পরবনির উদ্দেশে সান্ত প্রয়াগ ট্রাভেলসের স্লিপার কোচে ভ্রমণ করছিলেন। পথে গর্ভবতী ঋত্বিকার প্রসব বেদনা শুরু হয় এবং তিনি একটি পুত্রসন্তান প্রসব করেন। এরপর নবজাতকটিকে একটি কাপড়ে জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে ছুড়ে ফেলা হয়।
বাসচালক জানান, বাসটি স্লিপার কোচ এবং ওপরে-নিচের বার্থগুলো আলাদা। তাই ভেতরে কী হয়েছে তিনি জানেন না, কিন্তু তিনি জানালা দিয়ে কিছু একটা পড়তে দেখেন। জিজ্ঞেস করলে আলতাফ শেখ বলেন, তাঁর স্ত্রী বাসযাত্রার ধকল সহ্য করতে না পেরে বমি করেছেন।
এদিকে রাস্তায় থাকা এক ব্যক্তি বাস থেকে ছোড়া বস্তুটি পরীক্ষা করে দেখেন, সেটি একটি শিশু। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশে ফোন করে জানান। তৎক্ষণাৎ টহলরত স্থানীয় পুলিশ বাসটি থামিয়ে তদন্ত শুরু করে এবং ঋত্বিকা ও আলতাফকে আটক করে। তাঁরা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানান, শিশুটিকে লালন-পালনের সক্ষমতা না থাকায় তাঁরা তাকে ফেলে দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, ঋত্বিকা ও আলতাফ দুজনই পরবনির বাসিন্দা, তবে গত দেড় বছর ধরে পুনেতে থাকছিলেন। তাঁরা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী দাবি করলেও এর কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। আটকের পর ঋত্বিকাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার পর পাটরি থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির বিএনএস ধারার ৯৪ (৩), ৯৪ (৫) ধারায় (গোপনে নবজাতককে ফেলে দেওয়ার মাধ্যমে জন্ম গোপন করা) মামলা করা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করা হয়েছে এবং তদন্ত চলমান বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও খবর পড়ুন:

স্ত্রী চলে যাওয়ার পর রাহুল একাই দুই মেয়েকে নিয়ে রওনা দেন। পথে বুলধানা জেলার আঞ্চারওয়াড়ি এলাকার একটি জঙ্গলে গাড়ি থামিয়ে দুই শিশুকে সেখানে নিয়ে যান। পরে নির্মমভাবে তাদের গলা কেটে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
বৃহৎ এই জাহাজ ৯০টি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। এর মোতায়েনকে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সামরিক উপস্থিতিতে এক বিশাল শক্তি বৃদ্ধি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো মাদক পাচারবিরোধী যুদ্ধ জোরদার করা।
২ ঘণ্টা আগে
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৪ ঘণ্টা আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহারাষ্ট্রে ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়েছেন এক ব্যক্তি। স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর ক্ষুব্ধ হয়ে দুই বছরের যমজ কন্যাসন্তানের গলা কেটে হত্যা করেছেন মহারাষ্ট্রের ওয়াসিম জেলার এক বাসিন্দা। পরে নিজেই থানায় গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন ওই ব্যক্তি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, অভিযুক্তের নাম রাহুল চাভান। স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভ্রমণে বের হয়েছিলেন চাভান। পথে স্ত্রীর সঙ্গে তুমুল বাগ্বিতণ্ডা হয় তাঁর। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্ত্রী রাগ করে বাবার বাড়িতে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
স্ত্রী চলে যাওয়ার পর রাহুল একাই দুই মেয়েকে নিয়ে রওনা দেন। পথে বুলধানা জেলার আঞ্চারওয়াড়ি এলাকার একটি জঙ্গলে গাড়ি থামিয়ে দুই শিশুকে সেখানে নিয়ে যান। পরে নির্মমভাবে তাদের গলা কেটে হত্যা করেন।
ঘটনার পর রাহুল সরাসরি ওয়াসিম থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এবং দুই মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিশুদের মরদেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, হত্যার পর রাহুল প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে মরদেহে আগুন ধরানোর চেষ্টা করেছিলেন। আংশিকভাবে দগ্ধ অবস্থায় দুই শিশুর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
তবে বুলধানা জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দগ্ধ হওয়ার বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। বিষয়টি ফরেনসিক পরীক্ষা ও ময়নাতদন্তের পর স্পষ্ট হবে।
ওয়াসিম জেলার ডিএসপি মনীষা কদম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলের নমুনা সংগ্রহ করে তদন্ত শুরু করেছে।

মহারাষ্ট্রে ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়েছেন এক ব্যক্তি। স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর ক্ষুব্ধ হয়ে দুই বছরের যমজ কন্যাসন্তানের গলা কেটে হত্যা করেছেন মহারাষ্ট্রের ওয়াসিম জেলার এক বাসিন্দা। পরে নিজেই থানায় গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন ওই ব্যক্তি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, অভিযুক্তের নাম রাহুল চাভান। স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভ্রমণে বের হয়েছিলেন চাভান। পথে স্ত্রীর সঙ্গে তুমুল বাগ্বিতণ্ডা হয় তাঁর। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্ত্রী রাগ করে বাবার বাড়িতে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
স্ত্রী চলে যাওয়ার পর রাহুল একাই দুই মেয়েকে নিয়ে রওনা দেন। পথে বুলধানা জেলার আঞ্চারওয়াড়ি এলাকার একটি জঙ্গলে গাড়ি থামিয়ে দুই শিশুকে সেখানে নিয়ে যান। পরে নির্মমভাবে তাদের গলা কেটে হত্যা করেন।
ঘটনার পর রাহুল সরাসরি ওয়াসিম থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এবং দুই মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিশুদের মরদেহ উদ্ধার করে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, হত্যার পর রাহুল প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে মরদেহে আগুন ধরানোর চেষ্টা করেছিলেন। আংশিকভাবে দগ্ধ অবস্থায় দুই শিশুর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
তবে বুলধানা জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দগ্ধ হওয়ার বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নয়। বিষয়টি ফরেনসিক পরীক্ষা ও ময়নাতদন্তের পর স্পষ্ট হবে।
ওয়াসিম জেলার ডিএসপি মনীষা কদম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলের নমুনা সংগ্রহ করে তদন্ত শুরু করেছে।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
বৃহৎ এই জাহাজ ৯০টি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। এর মোতায়েনকে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সামরিক উপস্থিতিতে এক বিশাল শক্তি বৃদ্ধি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো মাদক পাচারবিরোধী যুদ্ধ জোরদার করা।
২ ঘণ্টা আগে
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৪ ঘণ্টা আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো অভিযোগ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ‘নতুন করে একটি যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করছে’। সম্প্রতি ক্যারিবীয় সাগরে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে উন্নত রণতরি ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড মোতায়েন করেছে। পেন্টাগনের এ পদক্ষেপের পরই এমন মন্তব্য করেন মাদুরো।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ এই জাহাজ ৯০টি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। এর মোতায়েনকে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সামরিক উপস্থিতিতে এক বিশাল শক্তি বৃদ্ধি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো মাদক পাচারবিরোধী যুদ্ধ জোরদার করা। গত কয়েক দিনে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় অঞ্চলে অন্তত ১০টি বিমান হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে।
তবে মাদুরো বলেছেন, এটি আসলে ‘এক চিরস্থায়ী যুদ্ধের প্রস্তুতি’। ভেনেজুয়েলাকে লক্ষ্য করে সামরিক উপস্থিতি বাড়ানো হচ্ছে, যা তাঁর সরকার উৎখাতের উদ্দেশ্যে করা হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরে মাদুরোকে ‘একটি আন্তর্জাতিক মাদক পাচারকারী চক্রের নেতা’ বলে অভিযুক্ত করে আসছেন। তবে মাদুরো বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশই ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে মাদুরোকে ভেনেজুয়েলার বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকেরা নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন। কিছু গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বিরোধী প্রার্থীরা ব্যাপক ব্যবধানে জয়ী হওয়ার পরেও জালিয়াতির মাধ্যমে মাদুরো জয়লাভ করেন।
পেন্টাগন জানিয়েছে, ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন কমান্ড অঞ্চলে মোতায়েন করা হচ্ছে। এর আওতায় মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চল পড়ে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র শন পারনেল বলেন, অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েনের লক্ষ্য হলো ‘মাদক পাচার প্রতিরোধ ও আন্তদেশীয় অপরাধী সংগঠনগুলোকে ধ্বংস করা।’
তবে মাদুরোর ভাষায়, ‘ওরা বলেছিল, আর কোনো যুদ্ধে যাবে না, অথচ এখন মাদক পাচার রোধের নামে নিজেরাই যুদ্ধ শুরু করছে।’
গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেন, ‘সমুদ্রে আমরা মাদক আসা বন্ধ করতে পেরেছি, এবার স্থলপথেও তা বন্ধ করব। খুব শিগগির তা দেখতে পাবেন।’ তিনি ইঙ্গিত দেন, ভেনেজুয়েলার অভ্যন্তরে স্থল অভিযান শুরু করার কথাও ভাবা হচ্ছে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর উপস্থিতিও অঞ্চলটিতে জোরদার করা হয়েছে।
বিবিসি ভেরিফাই জানিয়েছে, পুয়ের্তো রিকোতে বেশ কয়েকটি মার্কিন সামরিক বিমান মোতায়েন রয়েছে। এদিকে সিএনএন জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন ভেনেজুয়েলায় কোকেন উৎপাদন কেন্দ্র ও পাচার রুটে হামলার পরিকল্পনা বিবেচনা করছে। তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ জানান, ক্যারিবীয় সাগরে সাম্প্রতিক এক অভিযানে ‘ছয়জন মাদকসন্ত্রাসী’ নিহত হয়েছে। তাদের নৌকাটি ভেনেজুয়েলাভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন ট্রেন দে আরাগুয়ার বলে দাবি করেন তিনি।
এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের এসব অভিযানে অন্তত ৪৩ জন নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে অনেকে এই অভিযানের বৈধতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
গত ১০ সেপ্টেম্বর ২৫ জন ডেমোক্র্যাট সিনেটর হোয়াইট হাউসে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন, কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র একটি নৌযানে হামলা চালায়। অথচ এই নৌযানের যাত্রী বা পণ্য—কোনোটাই যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি ছিল না। এর কোনো প্রমাণও নেই। রিপাবলিকান সিনেটর র্যান্ড পলও বলেন, এ ধরনের সামরিক হামলার জন্য কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন।
ট্রাম্প অবশ্য দাবি করেছেন, তাঁর এ ধরনের হামলা চালানোর আইনি ক্ষমতা রয়েছে। তবে তিনি বলেন, ‘যদি স্থল অভিযান চালানো হয়, তখন হয়তো কংগ্রেসের সঙ্গে কথা বলব।’
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপে কর্মরত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সাবেক আইনজীবী ব্রায়ান ফিনুকেন বিবিসিকে বলেন, ‘এটি একধরনের সাংবিধানিক সংকট। মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী, সামরিক শক্তি ব্যবহারের ওপর প্রধান নিয়ন্ত্রণ কংগ্রেসের হাতে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে হোয়াইট হাউস সেই ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে, আর কংগ্রেসও কোনো প্রতিরোধ করছে না।’
তবে অনেকের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই সামরিক পদক্ষেপ সরাসরি আক্রমণ নয়, বরং মাদুরো প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর ওপর ভয় ও চাপ সৃষ্টি করার কৌশল।
চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটা মূলত ‘রেজিম চেঞ্জ’-এর বার্তা। ওরা সরাসরি আক্রমণ না করলেও এই শক্তি প্রদর্শন ভেনেজুয়েলার সেনাদের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার কৌশল।

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো অভিযোগ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ‘নতুন করে একটি যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করছে’। সম্প্রতি ক্যারিবীয় সাগরে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে উন্নত রণতরি ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড মোতায়েন করেছে। পেন্টাগনের এ পদক্ষেপের পরই এমন মন্তব্য করেন মাদুরো।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ এই জাহাজ ৯০টি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। এর মোতায়েনকে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সামরিক উপস্থিতিতে এক বিশাল শক্তি বৃদ্ধি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো মাদক পাচারবিরোধী যুদ্ধ জোরদার করা। গত কয়েক দিনে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় অঞ্চলে অন্তত ১০টি বিমান হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে।
তবে মাদুরো বলেছেন, এটি আসলে ‘এক চিরস্থায়ী যুদ্ধের প্রস্তুতি’। ভেনেজুয়েলাকে লক্ষ্য করে সামরিক উপস্থিতি বাড়ানো হচ্ছে, যা তাঁর সরকার উৎখাতের উদ্দেশ্যে করা হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরে মাদুরোকে ‘একটি আন্তর্জাতিক মাদক পাচারকারী চক্রের নেতা’ বলে অভিযুক্ত করে আসছেন। তবে মাদুরো বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশই ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে মাদুরোকে ভেনেজুয়েলার বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকেরা নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন। কিছু গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বিরোধী প্রার্থীরা ব্যাপক ব্যবধানে জয়ী হওয়ার পরেও জালিয়াতির মাধ্যমে মাদুরো জয়লাভ করেন।
পেন্টাগন জানিয়েছে, ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন কমান্ড অঞ্চলে মোতায়েন করা হচ্ছে। এর আওতায় মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চল পড়ে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র শন পারনেল বলেন, অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েনের লক্ষ্য হলো ‘মাদক পাচার প্রতিরোধ ও আন্তদেশীয় অপরাধী সংগঠনগুলোকে ধ্বংস করা।’
তবে মাদুরোর ভাষায়, ‘ওরা বলেছিল, আর কোনো যুদ্ধে যাবে না, অথচ এখন মাদক পাচার রোধের নামে নিজেরাই যুদ্ধ শুরু করছে।’
গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেন, ‘সমুদ্রে আমরা মাদক আসা বন্ধ করতে পেরেছি, এবার স্থলপথেও তা বন্ধ করব। খুব শিগগির তা দেখতে পাবেন।’ তিনি ইঙ্গিত দেন, ভেনেজুয়েলার অভ্যন্তরে স্থল অভিযান শুরু করার কথাও ভাবা হচ্ছে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর উপস্থিতিও অঞ্চলটিতে জোরদার করা হয়েছে।
বিবিসি ভেরিফাই জানিয়েছে, পুয়ের্তো রিকোতে বেশ কয়েকটি মার্কিন সামরিক বিমান মোতায়েন রয়েছে। এদিকে সিএনএন জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন ভেনেজুয়েলায় কোকেন উৎপাদন কেন্দ্র ও পাচার রুটে হামলার পরিকল্পনা বিবেচনা করছে। তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ জানান, ক্যারিবীয় সাগরে সাম্প্রতিক এক অভিযানে ‘ছয়জন মাদকসন্ত্রাসী’ নিহত হয়েছে। তাদের নৌকাটি ভেনেজুয়েলাভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন ট্রেন দে আরাগুয়ার বলে দাবি করেন তিনি।
এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের এসব অভিযানে অন্তত ৪৩ জন নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে অনেকে এই অভিযানের বৈধতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
গত ১০ সেপ্টেম্বর ২৫ জন ডেমোক্র্যাট সিনেটর হোয়াইট হাউসে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন, কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র একটি নৌযানে হামলা চালায়। অথচ এই নৌযানের যাত্রী বা পণ্য—কোনোটাই যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি ছিল না। এর কোনো প্রমাণও নেই। রিপাবলিকান সিনেটর র্যান্ড পলও বলেন, এ ধরনের সামরিক হামলার জন্য কংগ্রেসের অনুমোদন প্রয়োজন।
ট্রাম্প অবশ্য দাবি করেছেন, তাঁর এ ধরনের হামলা চালানোর আইনি ক্ষমতা রয়েছে। তবে তিনি বলেন, ‘যদি স্থল অভিযান চালানো হয়, তখন হয়তো কংগ্রেসের সঙ্গে কথা বলব।’
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপে কর্মরত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সাবেক আইনজীবী ব্রায়ান ফিনুকেন বিবিসিকে বলেন, ‘এটি একধরনের সাংবিধানিক সংকট। মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী, সামরিক শক্তি ব্যবহারের ওপর প্রধান নিয়ন্ত্রণ কংগ্রেসের হাতে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে হোয়াইট হাউস সেই ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে, আর কংগ্রেসও কোনো প্রতিরোধ করছে না।’
তবে অনেকের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই সামরিক পদক্ষেপ সরাসরি আক্রমণ নয়, বরং মাদুরো প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর ওপর ভয় ও চাপ সৃষ্টি করার কৌশল।
চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটা মূলত ‘রেজিম চেঞ্জ’-এর বার্তা। ওরা সরাসরি আক্রমণ না করলেও এই শক্তি প্রদর্শন ভেনেজুয়েলার সেনাদের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার কৌশল।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
স্ত্রী চলে যাওয়ার পর রাহুল একাই দুই মেয়েকে নিয়ে রওনা দেন। পথে বুলধানা জেলার আঞ্চারওয়াড়ি এলাকার একটি জঙ্গলে গাড়ি থামিয়ে দুই শিশুকে সেখানে নিয়ে যান। পরে নির্মমভাবে তাদের গলা কেটে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৪ ঘণ্টা আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর আত্মীয়কে (পুরুষ) ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে যৌন হয়রানি করেন।
ঘটনাটি ঘটে গত জুনে। অভিযোগের পরপরই এলিপেকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আদালতে ভুক্তভোগীর আইনজীবী জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং ঘটনার পর থেকে বারবার সে ঘটনার দৃশ্য তাঁর মনে পড়তে থাকে। তবে আদালতের নথিতে, ভুক্তভোগীর বয়সসহ ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউজিন ফুয়া জানান, গত ১৮ জুন ভুক্তভোগী তাঁর দাদুকে দেখতে নর্থ ব্রিজ রোডের র্যাফেলস হাসপাতালে যান। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তিনি রোগীদের জন্য নির্ধারিত টয়লেটে প্রবেশ করলে এলিপে সেখানে উঁকি দেন। এরপর নিজেকে ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে তিনি হাতে সাবান নিয়ে ভুক্তভোগীকে যৌন হয়রানি করেন।
এ সময় ভুক্তভোগী এতটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়েন যে, ঘটনার আকস্মিকতায় তিনি প্রথমে নড়াচড়া করতে পারেননি। পরে তিনি দাদুর শয্যার পাশে ফিরে যান।
ঘটনার তিন দিন পর, গত ২১ জুন এ বিষয়ে অভিযোগ করা হয়। দুদিন পর এলিপেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার শুনানির পর এলিপেকে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের আদেশ দেন আদালত।

সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর আত্মীয়কে (পুরুষ) ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে যৌন হয়রানি করেন।
ঘটনাটি ঘটে গত জুনে। অভিযোগের পরপরই এলিপেকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আদালতে ভুক্তভোগীর আইনজীবী জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন এবং ঘটনার পর থেকে বারবার সে ঘটনার দৃশ্য তাঁর মনে পড়তে থাকে। তবে আদালতের নথিতে, ভুক্তভোগীর বয়সসহ ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইউজিন ফুয়া জানান, গত ১৮ জুন ভুক্তভোগী তাঁর দাদুকে দেখতে নর্থ ব্রিজ রোডের র্যাফেলস হাসপাতালে যান। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তিনি রোগীদের জন্য নির্ধারিত টয়লেটে প্রবেশ করলে এলিপে সেখানে উঁকি দেন। এরপর নিজেকে ‘ডিসইনফেক্ট’ বা জীবাণুমুক্ত করার কথা বলে তিনি হাতে সাবান নিয়ে ভুক্তভোগীকে যৌন হয়রানি করেন।
এ সময় ভুক্তভোগী এতটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়েন যে, ঘটনার আকস্মিকতায় তিনি প্রথমে নড়াচড়া করতে পারেননি। পরে তিনি দাদুর শয্যার পাশে ফিরে যান।
ঘটনার তিন দিন পর, গত ২১ জুন এ বিষয়ে অভিযোগ করা হয়। দুদিন পর এলিপেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার শুনানির পর এলিপেকে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের আদেশ দেন আদালত।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
স্ত্রী চলে যাওয়ার পর রাহুল একাই দুই মেয়েকে নিয়ে রওনা দেন। পথে বুলধানা জেলার আঞ্চারওয়াড়ি এলাকার একটি জঙ্গলে গাড়ি থামিয়ে দুই শিশুকে সেখানে নিয়ে যান। পরে নির্মমভাবে তাদের গলা কেটে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
বৃহৎ এই জাহাজ ৯০টি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। এর মোতায়েনকে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সামরিক উপস্থিতিতে এক বিশাল শক্তি বৃদ্ধি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো মাদক পাচারবিরোধী যুদ্ধ জোরদার করা।
২ ঘণ্টা আগে
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের কুরনুল শহরে একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে নতুন তথ্য। গতকাল শুক্রবার ভোরের দিকে বাসটিতে যখন বিস্ফোরণ হয়, সেসময় সেটির ভেতরে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোনের একটি চালান।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, বাসে থাকা ২৩৪টি স্মার্টফোনের মূল্য ৪৬ লাখ রুপি। হায়দরাবাদের মাঙ্গানাথ নামের এক ব্যবসায়ী সেগুলো বেঙ্গালুরু শহরে একটি ই-কমার্স কোম্পানির কাছে পাঠাচ্ছিলেন। সেখান থেকে ফোনগুলো গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করা হতো।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ফোনগুলোতে আগুন লাগার সময় তাঁরা ব্যাটারি বিস্ফোরণের শব্দ পেয়েছিলেন।
অন্ধ্রপ্রদেশ ফায়ার সার্ভিস বিভাগের মহাপরিচালক পি ভেঙ্কটরামন জানান, শুধু স্মার্টফোনের ব্যাটারিই নয়, বাসের শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) ব্যবস্থায় ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক ব্যাটারিগুলোও বিস্ফোরিত হয়েছিল।
ভেঙ্কটরামন বলেন, তাপ এতটাই তীব্র ছিল যে বাসের মেঝেতে থাকা অ্যালুমিনিয়ামের পাতও গলে যায়।
ভেঙ্কটরামন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, জ্বালানি তেল চুঁইয়ে পড়ার কারণে শুরুতে বাসের সামনের অংশে আগুন লাগে। দুর্ঘটনার সময় একটি মোটরসাইকেল বাসের নিচে আটকে যায় এবং সেটির পেট্রল ছিটকে পড়ে তাপ বা স্ফুলিঙ্গের সংস্পর্শে এসে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই আগুন পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে।

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের কুরনুল শহরে একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে নতুন তথ্য। গতকাল শুক্রবার ভোরের দিকে বাসটিতে যখন বিস্ফোরণ হয়, সেসময় সেটির ভেতরে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোনের একটি চালান।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই ফোনগুলোর ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কারণে বাসে লাগা আগুনের তীব্রতা বহু গুণ বেড়ে যায়; যা কেড়ে নেয় ২০ জনের প্রাণ।
এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, বাসে থাকা ২৩৪টি স্মার্টফোনের মূল্য ৪৬ লাখ রুপি। হায়দরাবাদের মাঙ্গানাথ নামের এক ব্যবসায়ী সেগুলো বেঙ্গালুরু শহরে একটি ই-কমার্স কোম্পানির কাছে পাঠাচ্ছিলেন। সেখান থেকে ফোনগুলো গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করা হতো।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ফোনগুলোতে আগুন লাগার সময় তাঁরা ব্যাটারি বিস্ফোরণের শব্দ পেয়েছিলেন।
অন্ধ্রপ্রদেশ ফায়ার সার্ভিস বিভাগের মহাপরিচালক পি ভেঙ্কটরামন জানান, শুধু স্মার্টফোনের ব্যাটারিই নয়, বাসের শীতাতপনিয়ন্ত্রণ (এসি) ব্যবস্থায় ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক ব্যাটারিগুলোও বিস্ফোরিত হয়েছিল।
ভেঙ্কটরামন বলেন, তাপ এতটাই তীব্র ছিল যে বাসের মেঝেতে থাকা অ্যালুমিনিয়ামের পাতও গলে যায়।
ভেঙ্কটরামন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, জ্বালানি তেল চুঁইয়ে পড়ার কারণে শুরুতে বাসের সামনের অংশে আগুন লাগে। দুর্ঘটনার সময় একটি মোটরসাইকেল বাসের নিচে আটকে যায় এবং সেটির পেট্রল ছিটকে পড়ে তাপ বা স্ফুলিঙ্গের সংস্পর্শে এসে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই আগুন পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে চলন্ত বাসে সন্তান প্রসব করেন ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী। এরপর, নবজাতক সেই শিশুকে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হয় বাস থেকে। সেখানেই শিশুটি মারা যায়। তবে ওই তরুণী ও বাসে থাকা এক ব্যক্তির দাবি, শিশুটির বাবা তাকে বাইরে ফেলে দিয়েছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
স্ত্রী চলে যাওয়ার পর রাহুল একাই দুই মেয়েকে নিয়ে রওনা দেন। পথে বুলধানা জেলার আঞ্চারওয়াড়ি এলাকার একটি জঙ্গলে গাড়ি থামিয়ে দুই শিশুকে সেখানে নিয়ে যান। পরে নির্মমভাবে তাদের গলা কেটে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
বৃহৎ এই জাহাজ ৯০টি যুদ্ধবিমান বহনে সক্ষম। এর মোতায়েনকে যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক সামরিক উপস্থিতিতে এক বিশাল শক্তি বৃদ্ধি হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো মাদক পাচারবিরোধী যুদ্ধ জোরদার করা।
২ ঘণ্টা আগে
সিঙ্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে কর্মরত একজন ভারতীয় নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ১ বছর ২ মাসের কারাদণ্ড ও দুই ঘা বেত্রাঘাতের সাজা দিয়েছেন দেশটির আদালত। সিঙ্গাপুরের গণমাধ্যম দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৪ বছর বয়সী এলিপে শিবা নাগু নামের ওই নার্স র্যাফেলস হাসপাতালে একজন রোগীর...
৪ ঘণ্টা আগে