ভারতের জম্মু-কাশ্মীরে দীর্ঘ ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে স্থানীয় ন্যাশনাল কনফারেন্স ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিজেপি। তবে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নতুন করে রাজনীতিতে ফেরা জামায়াতে ইসলামী একটি আসনও পায়নি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের এবারের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামির ফেরার বিষয়টি বেশ আলোচিত ছিল। কারণ, দলটি দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল। এ ছাড়া, দলটি আগে বিভিন্ন সময় নির্বাচন বয়কটের ডাকও দিয়েছে।
এই অবস্থায় এবারের নির্বাচনে এই বিষয়টি দেখার ছিল যে, ভারতের মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলটিতে জামায়াতে ইসলামি কেমন ফলাফল করে। বিশেষ করে, তারা যেসব আসনে প্রার্থী দিয়েছিল সেখানে তাদের ফলাফল কী হয় তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহ ছিল। এই আগ্রহ আরও বৃদ্ধি পায়, ইঞ্জিনিয়ার রশীদের আওয়ামী ইত্তেহাদ পার্টি জামায়াতের সঙ্গে জোট বাধায়। এর আগে, মনোনয়ন দাখিলের সময় জামায়াত সমর্থিত ১০ জন প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। পরে অবশ্য তাদের অনেকেই পিছুটান দেন।
জামায়াত ও আওয়ামী ইত্তেহাদ পার্টি মোট ভোটের ৪ শতাংশ পেলেও দল দুটি কোনো আসনেই জয়লাভ করতে পারেনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে, অন্যদিকে, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ৯০ আসনের মধ্যে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেসের জোট পেয়েছে ৪৯টি। এর মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পেয়েছে ৪২টি, কংগ্রেস পেয়েছে ৬টি, কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কস) পেয়েছে একটি আসন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি পেয়েছে ২৯টি আসন। বাকি আসনগুলো অন্যান্য দল পেয়েছে।
এদিকে, ন্যাশনাল কনফারেন্স সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও ভোটের সংখ্যায় বিজেপি এগিয়ে। দলটি মোট ভোট পেয়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ। বিপরীতে ন্যাশনাল কনফারেন্স পেয়েছে প্রায় সাড়ে ২৩ শতাংশ। ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটসঙ্গী কংগ্রেস পেয়েছে প্রায় ১২ শতাংশ ভোট।
ভারতের জম্মু-কাশ্মীরে দীর্ঘ ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে স্থানীয় ন্যাশনাল কনফারেন্স ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিজেপি। তবে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নতুন করে রাজনীতিতে ফেরা জামায়াতে ইসলামী একটি আসনও পায়নি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের এবারের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামির ফেরার বিষয়টি বেশ আলোচিত ছিল। কারণ, দলটি দীর্ঘ সময় নিষিদ্ধ ছিল। এ ছাড়া, দলটি আগে বিভিন্ন সময় নির্বাচন বয়কটের ডাকও দিয়েছে।
এই অবস্থায় এবারের নির্বাচনে এই বিষয়টি দেখার ছিল যে, ভারতের মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলটিতে জামায়াতে ইসলামি কেমন ফলাফল করে। বিশেষ করে, তারা যেসব আসনে প্রার্থী দিয়েছিল সেখানে তাদের ফলাফল কী হয় তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহ ছিল। এই আগ্রহ আরও বৃদ্ধি পায়, ইঞ্জিনিয়ার রশীদের আওয়ামী ইত্তেহাদ পার্টি জামায়াতের সঙ্গে জোট বাধায়। এর আগে, মনোনয়ন দাখিলের সময় জামায়াত সমর্থিত ১০ জন প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। পরে অবশ্য তাদের অনেকেই পিছুটান দেন।
জামায়াত ও আওয়ামী ইত্তেহাদ পার্টি মোট ভোটের ৪ শতাংশ পেলেও দল দুটি কোনো আসনেই জয়লাভ করতে পারেনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে, অন্যদিকে, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে ৯০ আসনের মধ্যে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেসের জোট পেয়েছে ৪৯টি। এর মধ্যে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পেয়েছে ৪২টি, কংগ্রেস পেয়েছে ৬টি, কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কস) পেয়েছে একটি আসন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি পেয়েছে ২৯টি আসন। বাকি আসনগুলো অন্যান্য দল পেয়েছে।
এদিকে, ন্যাশনাল কনফারেন্স সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও ভোটের সংখ্যায় বিজেপি এগিয়ে। দলটি মোট ভোট পেয়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ। বিপরীতে ন্যাশনাল কনফারেন্স পেয়েছে প্রায় সাড়ে ২৩ শতাংশ। ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটসঙ্গী কংগ্রেস পেয়েছে প্রায় ১২ শতাংশ ভোট।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৩ ঘণ্টা আগে