একটি বেসরকারি হাসপাতালে কিডনিজনিত রোগের চিকিৎসা নিতে এসে অবিনাশ শেখর ও পবিত্র ভানীর পরিচয় হয়। দুজনই এখন বেঁচে আছেন কিডনি প্রতিস্থাপন করে। কিডনি প্রতিস্থাপনের পর একই প্রতিষ্ঠানে কাজের সুবাদে তাঁরা ঘনিষ্ঠ হন। এরপর তাঁরা সিদ্ধান্ত নিলেন একসঙ্গে জীবন কাটানোর। গত সোমবার ভালোবাসা দিবসে তাঁরা বিয়ে করেছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের বেঙ্গালুরুতে। অবিনাশ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন। আর তাঁর স্ত্রী পবিত্র ভানী এমবিএ শেষ করেছেন।
অবিনাশের দুবার কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। প্রথমবার তাঁর মা তাঁকে কিডনি দান করলেও সেবারের অস্ত্রোপচার সফল হয়নি। পরে তাঁর খালা তাঁকে কিডনি দান করলে পুনরায় প্রতিস্থাপন করা হয়। শেষবার কিডনি প্রতিস্থাপন সফল হলে অবিনাশ স্বাভাবিক জীবন ফিরে পান। আর অবিনাশের স্ত্রী পবিত্র ভানী একজন দাতার কাছ থেকে কিডনি প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে নিজের স্বাভাবিক জীবন ফিরে পান।
অবিনাশ শেখর বলেন, ‘এই অনুভূতি প্রকাশ করার মতো ভাষা আমার নেই। যে জীবন ফিরে পেয়েছি, তাঁকে সম্মান জানাই। আমরা এটাকে উপহার হিসেবে মনে করি।’
তবে অবিনাশ বলেন, এখনো অঙ্গদান নিয়ে তেমন সচেতনতা নেই। মানুষ এখনো অঙ্গ দান করতে ভয় পায়। মানুষ আমাদের দেখলে অনুধাবন করতে পারবে যে শরীরের কোনো অঙ্গ নষ্ট হলেও বেঁচে থাকা যায়। এতে মানুষ অঙ্গদানে উৎসাহিত হবে।
অবিনাশের কিডনি প্রতিস্থাপন করেন কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শঙ্করণ সুন্দর। তিনি বলেন, কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে এমন ব্যক্তির সঙ্গে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়নি এমন মানুষের হরহামেশাই বিবাহ হয়। তবে বর-কনে দুজনেরই কিডনি প্রতিস্থাপন করা এমন নজির খুব কম। কিডনি প্রতিস্থাপন করে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়া দুজনকে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে দেখে আমরা খুবই আনন্দিত।
ডা. শঙ্করণ সুন্দর বলেন, ‘আমার ৩০ বছরের চিকিৎসক জীবনে এটা দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে নেপালের এক দম্পতির দুজনেরই কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।’
অবিনাশের বাবা-মা দুজনই কিডনিদাতা। ৩২ বছর আগে অবিনাশের বাবা এস শেখর তাঁর শ্যালককে কিডনি দান করেছিলেন। এস শেখর দম্পতি কিডনিজনিত রোগে এর আগে তাঁদের প্রথম সন্তানকে হারান। এরপর অবিনাশও একই জটিলতা নিয়ে বেড়ে উঠতে থাকেন। ২০১৩ সালে অবিনাশের মা সুমতি তাঁকে প্রথম কিডনি দান করেন। কিন্তু সেবার কিডনি প্রতিস্থাপন ব্যর্থ হয়। এরপর ২০১৫ সালে তাঁর খালা তাঁকে কিডনি দান করলে পুনরায় প্রতিস্থাপনের পর তিনি পুরোপুরি সুস্থ হন। এরপর থেকেই তিনি সুস্থ আছেন।
একটি বেসরকারি হাসপাতালে কিডনিজনিত রোগের চিকিৎসা নিতে এসে অবিনাশ শেখর ও পবিত্র ভানীর পরিচয় হয়। দুজনই এখন বেঁচে আছেন কিডনি প্রতিস্থাপন করে। কিডনি প্রতিস্থাপনের পর একই প্রতিষ্ঠানে কাজের সুবাদে তাঁরা ঘনিষ্ঠ হন। এরপর তাঁরা সিদ্ধান্ত নিলেন একসঙ্গে জীবন কাটানোর। গত সোমবার ভালোবাসা দিবসে তাঁরা বিয়ে করেছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের বেঙ্গালুরুতে। অবিনাশ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষ করেছেন। আর তাঁর স্ত্রী পবিত্র ভানী এমবিএ শেষ করেছেন।
অবিনাশের দুবার কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। প্রথমবার তাঁর মা তাঁকে কিডনি দান করলেও সেবারের অস্ত্রোপচার সফল হয়নি। পরে তাঁর খালা তাঁকে কিডনি দান করলে পুনরায় প্রতিস্থাপন করা হয়। শেষবার কিডনি প্রতিস্থাপন সফল হলে অবিনাশ স্বাভাবিক জীবন ফিরে পান। আর অবিনাশের স্ত্রী পবিত্র ভানী একজন দাতার কাছ থেকে কিডনি প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে নিজের স্বাভাবিক জীবন ফিরে পান।
অবিনাশ শেখর বলেন, ‘এই অনুভূতি প্রকাশ করার মতো ভাষা আমার নেই। যে জীবন ফিরে পেয়েছি, তাঁকে সম্মান জানাই। আমরা এটাকে উপহার হিসেবে মনে করি।’
তবে অবিনাশ বলেন, এখনো অঙ্গদান নিয়ে তেমন সচেতনতা নেই। মানুষ এখনো অঙ্গ দান করতে ভয় পায়। মানুষ আমাদের দেখলে অনুধাবন করতে পারবে যে শরীরের কোনো অঙ্গ নষ্ট হলেও বেঁচে থাকা যায়। এতে মানুষ অঙ্গদানে উৎসাহিত হবে।
অবিনাশের কিডনি প্রতিস্থাপন করেন কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শঙ্করণ সুন্দর। তিনি বলেন, কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে এমন ব্যক্তির সঙ্গে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়নি এমন মানুষের হরহামেশাই বিবাহ হয়। তবে বর-কনে দুজনেরই কিডনি প্রতিস্থাপন করা এমন নজির খুব কম। কিডনি প্রতিস্থাপন করে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়া দুজনকে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে দেখে আমরা খুবই আনন্দিত।
ডা. শঙ্করণ সুন্দর বলেন, ‘আমার ৩০ বছরের চিকিৎসক জীবনে এটা দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে নেপালের এক দম্পতির দুজনেরই কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।’
অবিনাশের বাবা-মা দুজনই কিডনিদাতা। ৩২ বছর আগে অবিনাশের বাবা এস শেখর তাঁর শ্যালককে কিডনি দান করেছিলেন। এস শেখর দম্পতি কিডনিজনিত রোগে এর আগে তাঁদের প্রথম সন্তানকে হারান। এরপর অবিনাশও একই জটিলতা নিয়ে বেড়ে উঠতে থাকেন। ২০১৩ সালে অবিনাশের মা সুমতি তাঁকে প্রথম কিডনি দান করেন। কিন্তু সেবার কিডনি প্রতিস্থাপন ব্যর্থ হয়। এরপর ২০১৫ সালে তাঁর খালা তাঁকে কিডনি দান করলে পুনরায় প্রতিস্থাপনের পর তিনি পুরোপুরি সুস্থ হন। এরপর থেকেই তিনি সুস্থ আছেন।
গতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
২ মিনিট আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের আমন্ত্রণে দুই দিনের সফরে দেশটিতে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২২-২৩ এপ্রিল এই সফর অনুষ্ঠিত হবে বলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির তৃতীয় মেয়াদে এটিই প্রথম সৌদি আরব সফর।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি হামলায় যখন গাজায় প্রতিদিন পাখির মতো মানুষ মরছে, তখন এমন দাবি করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, শনিবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফের হামলায় কমপক্ষে ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ। হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি বলে আশঙ্কা কর
২ ঘণ্টা আগে