তরুণ চক্রবর্তী
কলকাতা: নিজের রাজ্যে বিজেপির জয়রথ রুখে দেওয়ার পর এবার ভারত জয়ের লক্ষ্যে সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে শুরু করে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে নিজেকে তুলে ধরতে এরই মধ্যে তিনি ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দলকে সংঘবদ্ধ করতেই নিজের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ পদে অভিষেক ঘটিয়েছেন। নেতৃত্বের প্রথম সারিতে নিয়ে এসেছেন তরুণ তারকাদের। রাজ্যে রাজ্যে নিজের ভাবমূর্তি বিকশিত করতে কাজে লাগানো হচ্ছে প্রবীণদের। সেই সঙ্গে দলবদলুদের ঘরে ফেরানোর রাস্তাও সযত্নে খোলা রেখে চাপ বাড়িয়ে দিয়েছেন বিজেপি শিবিরের। বিজেপিও তাই মমতাকে বিপাকে ফেলতে এখনো মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
খোদ নরেন্দ্র মোদি বা অমিত শাহ সর্বশক্তি নিয়োগ করেও মমতাকে হারাতে পারেননি। পশ্চিমবঙ্গে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর তৃণমূলের আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। সেই আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়েই এখন সর্বভারতীয় রাজনীতিতে নিজেকে তুলে ধরতে চান মমতা। এরই মধ্যে দিল্লিতে কৃষক আন্দোলনের নেতা রাকেশ টিকায়েত মমতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছেন। ভোটের আগে থেকেই উত্তর প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব, বিহারের রাষ্ট্রীয় জনতা দল নেতা তেজস্বী যাদব, কাশ্মীরের নেতা ফারুক আবদুল্লাহ, মহারাষ্ট্রে শারদ পাওয়ার, উদ্ভব ঠাকরে মমতার সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন। বিজেপির সর্বভারতীয় নেতা তথা সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী যশোবন্ত সিং এরই মধ্যে গ্রহণ করেছেন তৃণমূলের সদস্য পদও। মমতার পরিচ্ছন্ন ইমেজকে কাজে লাগিয়ে বিজেপিকে পরাস্ত করার রসদ খুঁজছেন ভারতের বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের নেতৃত্ব। মমতাও পরিস্থিতির সুবিধা নিতে এখন আর সিপিএম বা কংগ্রেসকে সর্বভারতীয় রাজনীতিতে আর অস্পৃশ্য বলে মনে করছেন না। তাই ভারতের কোভিড-নীতির প্রতিবাদে সনিয়া গান্ধীসহ সর্বভারতীয় নেতাদের সঙ্গে এক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। সেই বিবৃতিতে সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বা সিপিআইয়ের ডি রাজা থাকলেও আপত্তি করেননি মমতা। বরং দলীয় বৈঠকে তিনি নিজেই জানিয়েছেন, ২১ জুলাইয়ে দলের বিজয় সমাবেশে বিজেপি বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হবে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে বিজেপি বিরোধী একমাত্র শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে তৃণমূল। বাম ও কংগ্রেসের শক্তি এখন তলানিতে ঠেকেছে। এই অবস্থায় বিজেপিই একমাত্র প্রতিপক্ষ তৃণমূলের। পশ্চিমবঙ্গে তাই বিজেপিকেই ভাঙার লক্ষ্য নিয়েছেন মমতা। ভোটের ফল বের হতেই ভাঙন শুরু হয়েছে বিজেপিতে। বহু দলবদলু নেতাই তৃণমূলে ফিরতে চাইছেন। বিষয়টি ঝুলিয়ে রেখে বাড়তি চাপের কৌশল নিয়েছেন মমতা।
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা ও রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, কেউ ফিরতে চাইলে ভালো কথা। তবে এটা মন্দির নয়। ঘণ্টা বাজিয়ে চলে যাবে, সেটা হবে না।
বিজেপি অবশ্য সহজে হার মানতে নারাজ। তাই মমতা জেতার পর থেকেই শুরু হয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের তৎপরতা। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর আদাজল খেয়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করে চলেছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাজকর্মেও প্রতিনিয়ত নাক গলাচ্ছে কেন্দ্র। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যেও অহি-নকুল সম্পর্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই সরকারের।
সৌজন্যের মাথা খেয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই ভোটের ফল প্রকাশের পনেরো দিন যেতে না যেতেই রাজ্যের দুই বর্ষীয়ান মন্ত্রীকে সাত বছরের পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার করে। পাল্টা হিসাবে তৃণমূলও অবশ্য বসে নেই। বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে সমানে মামলা করে চলেছে রাজ্য পুলিশ। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও তার দলবলের বিরুদ্ধে ট্রিপল চুরি থেকে নিয়োগ বাণিজ্যের মামলা এরই মধ্যে রুজু হয়েছে। জাতীয় সংসদের সদস্য অর্জুন সিংকে নিয়েও দুর্নীতির অভিযোগে দড়ি টানাটানি করছে রাজ্যের সিআইডি।
দলীয় স্বার্থে রাষ্ট্রীয় যন্ত্রকে ব্যবহারের অভূতপূর্ব প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে মমতা বনাম মোদির লড়াইয়ে। উভয় পক্ষই বিনা লড়াইয়ে এক ইঞ্চি জমিও ছাড়তে নারাজ। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা ভোটে হ্যাটট্রিক করে মমতা কিছুটা এগিয়ে থাকলেও আত্মতুষ্টিতে ভুগতে নারাজ। তাই দলকে সংঘবদ্ধ করে গোটা দেশে শক্তি বাড়াতে চাইছেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গের বাইরে তৃণমূলের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব না থাকলেও মমতার লড়াকু ইমেজকেই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি, এমনটাই বলছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা। তাই ভারতের অন্যান্য বিজেপি বিরোধী রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গেই কেন্দ্রীয় সরকারের সংঘাতও বেশি হচ্ছে। ভোটের পর বাকি চার রাজ্যে কোনো গোলমাল না হলেও ভোট পরবর্তী হিংসা ও তার প্রচারও মমতার রাজ্যকে নিয়েই বেশি হচ্ছে।
কলকাতা: নিজের রাজ্যে বিজেপির জয়রথ রুখে দেওয়ার পর এবার ভারত জয়ের লক্ষ্যে সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে শুরু করে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সর্বভারতীয় রাজনীতিতে নিজেকে তুলে ধরতে এরই মধ্যে তিনি ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দলকে সংঘবদ্ধ করতেই নিজের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ পদে অভিষেক ঘটিয়েছেন। নেতৃত্বের প্রথম সারিতে নিয়ে এসেছেন তরুণ তারকাদের। রাজ্যে রাজ্যে নিজের ভাবমূর্তি বিকশিত করতে কাজে লাগানো হচ্ছে প্রবীণদের। সেই সঙ্গে দলবদলুদের ঘরে ফেরানোর রাস্তাও সযত্নে খোলা রেখে চাপ বাড়িয়ে দিয়েছেন বিজেপি শিবিরের। বিজেপিও তাই মমতাকে বিপাকে ফেলতে এখনো মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
খোদ নরেন্দ্র মোদি বা অমিত শাহ সর্বশক্তি নিয়োগ করেও মমতাকে হারাতে পারেননি। পশ্চিমবঙ্গে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর তৃণমূলের আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। সেই আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়েই এখন সর্বভারতীয় রাজনীতিতে নিজেকে তুলে ধরতে চান মমতা। এরই মধ্যে দিল্লিতে কৃষক আন্দোলনের নেতা রাকেশ টিকায়েত মমতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছেন। ভোটের আগে থেকেই উত্তর প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব, বিহারের রাষ্ট্রীয় জনতা দল নেতা তেজস্বী যাদব, কাশ্মীরের নেতা ফারুক আবদুল্লাহ, মহারাষ্ট্রে শারদ পাওয়ার, উদ্ভব ঠাকরে মমতার সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন। বিজেপির সর্বভারতীয় নেতা তথা সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী যশোবন্ত সিং এরই মধ্যে গ্রহণ করেছেন তৃণমূলের সদস্য পদও। মমতার পরিচ্ছন্ন ইমেজকে কাজে লাগিয়ে বিজেপিকে পরাস্ত করার রসদ খুঁজছেন ভারতের বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের নেতৃত্ব। মমতাও পরিস্থিতির সুবিধা নিতে এখন আর সিপিএম বা কংগ্রেসকে সর্বভারতীয় রাজনীতিতে আর অস্পৃশ্য বলে মনে করছেন না। তাই ভারতের কোভিড-নীতির প্রতিবাদে সনিয়া গান্ধীসহ সর্বভারতীয় নেতাদের সঙ্গে এক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। সেই বিবৃতিতে সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বা সিপিআইয়ের ডি রাজা থাকলেও আপত্তি করেননি মমতা। বরং দলীয় বৈঠকে তিনি নিজেই জানিয়েছেন, ২১ জুলাইয়ে দলের বিজয় সমাবেশে বিজেপি বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হবে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোটে বিজেপি বিরোধী একমাত্র শক্তি হিসেবে উঠে এসেছে তৃণমূল। বাম ও কংগ্রেসের শক্তি এখন তলানিতে ঠেকেছে। এই অবস্থায় বিজেপিই একমাত্র প্রতিপক্ষ তৃণমূলের। পশ্চিমবঙ্গে তাই বিজেপিকেই ভাঙার লক্ষ্য নিয়েছেন মমতা। ভোটের ফল বের হতেই ভাঙন শুরু হয়েছে বিজেপিতে। বহু দলবদলু নেতাই তৃণমূলে ফিরতে চাইছেন। বিষয়টি ঝুলিয়ে রেখে বাড়তি চাপের কৌশল নিয়েছেন মমতা।
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা ও রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, কেউ ফিরতে চাইলে ভালো কথা। তবে এটা মন্দির নয়। ঘণ্টা বাজিয়ে চলে যাবে, সেটা হবে না।
বিজেপি অবশ্য সহজে হার মানতে নারাজ। তাই মমতা জেতার পর থেকেই শুরু হয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের তৎপরতা। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর আদাজল খেয়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করে চলেছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাজকর্মেও প্রতিনিয়ত নাক গলাচ্ছে কেন্দ্র। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যেও অহি-নকুল সম্পর্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই সরকারের।
সৌজন্যের মাথা খেয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই ভোটের ফল প্রকাশের পনেরো দিন যেতে না যেতেই রাজ্যের দুই বর্ষীয়ান মন্ত্রীকে সাত বছরের পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার করে। পাল্টা হিসাবে তৃণমূলও অবশ্য বসে নেই। বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে সমানে মামলা করে চলেছে রাজ্য পুলিশ। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও তার দলবলের বিরুদ্ধে ট্রিপল চুরি থেকে নিয়োগ বাণিজ্যের মামলা এরই মধ্যে রুজু হয়েছে। জাতীয় সংসদের সদস্য অর্জুন সিংকে নিয়েও দুর্নীতির অভিযোগে দড়ি টানাটানি করছে রাজ্যের সিআইডি।
দলীয় স্বার্থে রাষ্ট্রীয় যন্ত্রকে ব্যবহারের অভূতপূর্ব প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে মমতা বনাম মোদির লড়াইয়ে। উভয় পক্ষই বিনা লড়াইয়ে এক ইঞ্চি জমিও ছাড়তে নারাজ। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা ভোটে হ্যাটট্রিক করে মমতা কিছুটা এগিয়ে থাকলেও আত্মতুষ্টিতে ভুগতে নারাজ। তাই দলকে সংঘবদ্ধ করে গোটা দেশে শক্তি বাড়াতে চাইছেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গের বাইরে তৃণমূলের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব না থাকলেও মমতার লড়াকু ইমেজকেই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি, এমনটাই বলছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা। তাই ভারতের অন্যান্য বিজেপি বিরোধী রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গেই কেন্দ্রীয় সরকারের সংঘাতও বেশি হচ্ছে। ভোটের পর বাকি চার রাজ্যে কোনো গোলমাল না হলেও ভোট পরবর্তী হিংসা ও তার প্রচারও মমতার রাজ্যকে নিয়েই বেশি হচ্ছে।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১৬ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে