গাজায় ইসরায়েলের চলমান অভিযানে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন জাতিসংঘের এক বিশেষ দূত। তিনি অভিযোগে করেছেন, এসব প্রতিষ্ঠান গাজার ‘গণহত্যা থেকে মুনাফা অর্জন করছে’।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার জেরে যেসব ঘটনা ঘটেছে, তাতে সর্বশেষ সংযোজন হলো, ইরানে ইসরায়েলি হামলা। এই ঘটনাগুলো ধারাবাহিকভাবে তেহরানকে দুর্বল করেছে এবং কৌশলগত দিক থেকে ইসরায়েলকে শক্তিশালী করেছে। এসব ঘটনা ছাড়া গত শুক্রবার ইরানের ওপর ইসরায়েলের নতুন আক্রমণ সম্ভব হতো বলে মনে হয় না।
‘তারা এটিকে সেবাকেন্দ্র বা সংশোধনাগার বললেও এটা একপ্রকার জেলখানা। সেখানে মেয়েরা নাম ধরে নয়, নম্বর ধরে পরিচিত। যেমন নম্বর ৩৫, সামনে এসো। কেউ যদি নিজের পারিবারিক নাম বলে, তাহলে তাকে চাবুক মারা হয়। নামাজ না পড়লেও চাবুক মারা হয়। আর যদি কোনো নারীর সঙ্গে একা দেখা যায়, তাহলে বলা হয় সে সমকামী। তারপর শুরু হয়
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় চলছে ব্যাপক লুটপাট ও চুরি। অভাবের তাড়নায় খাবার জোগাড় করতে মরিয়া ফিলিস্তিনিরা। আর এর সুযোগ নিচ্ছে অপরাধী চক্রগুলো। ভেঙে পড়েছে আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি। সাহায্যকর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সশস্ত্র লোকজন হামলা চালাচ্ছে মানবিক সহায়তার গুদামগুলোতে।