কলকাতা প্রতিনিধি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে সৃষ্ট কূটনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও মজবুত করছে নয়াদিল্লি। সম্প্রতি ট্রাম্প ভারত থেকে আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করেছেন। তিনি প্রকাশ্যেই বলেছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ বাণিজ্যিক সম্পর্ক শুল্ক বাড়ানোর অন্যতম কারণ।
ট্রাম্প শুধু শুল্ক আরোপেই থেমে থাকেননি—ভারত ও রাশিয়াকে একই সঙ্গে ‘অর্থনৈতিকভাবে মৃত’ বলে আক্রমণ করেছেন। কিন্তু নয়াদিল্লি তার প্রতিক্রিয়ায় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, জাতীয় স্বার্থ ও কৌশলগত বন্ধুত্বে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এই পটভূমিতে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের মস্কো সফরের অল্প দিনের মধ্যেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর আগামী ২১ আগস্ট রুশ রাজধানীতে যাচ্ছেন। রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক সমন্বয় ও কৌশলগত সহযোগিতার দিকগুলো নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ৭ আগস্ট ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। রুশ সংবাদ সংস্থার বরাতে জানা গেছে, আগস্টের শেষের দিকে পুতিনের ভারত সফরের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও তারিখ এখনো স্থির হয়নি। এর মধ্যেই মোদী-পুতিনের ফোনালাপে দুই নেতা একে অপরকে ‘বন্ধু’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং কৌশলগত অংশীদারি বৃদ্ধির অঙ্গীকার করেছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়ালও জানিয়েছেন, বর্তমান ভারত আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালী এবং কোনো চাপের কাছে মাথা নোয়াবে না। এই অবস্থায় মার্কিন শুল্ক চাপ, রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা এবং সম্ভাব্য পুতিন সফর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভারতের কূটনৈতিক অবস্থানকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তুলছে।
আন্তর্জাতিক কূটনীতি পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, দোভাল ও জয়শঙ্করের পরপর রাশিয়া সফর শুধু নিয়মিত যোগাযোগ নয়, বরং এক স্পষ্ট সংকেত—ভারত একক কোনো শিবিরে আবদ্ধ নয়, বরং বহুমুখী কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মার্কিন চাপ উপেক্ষা করে রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখা ভারতকে এশিয়ার ভূরাজনীতিতে একটি স্বতন্ত্র শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। আগস্টের শেষ নাগাদ পুতিনের ভারত সফর এবং শিগগিরই মোদীর যুক্তরাষ্ট্র সফরের সম্ভাবনা আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনকে আরও ব্যস্ত করে তুলবে। এই বহুমুখী পদক্ষেপ ভারতের বার্তা পরিষ্কার করে দিচ্ছে—ওয়াশিংটন হোক বা মস্কো, নয়াদিল্লি নিজের স্বার্থ ও নীতির ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে সৃষ্ট কূটনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও মজবুত করছে নয়াদিল্লি। সম্প্রতি ট্রাম্প ভারত থেকে আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করেছেন। তিনি প্রকাশ্যেই বলেছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ বাণিজ্যিক সম্পর্ক শুল্ক বাড়ানোর অন্যতম কারণ।
ট্রাম্প শুধু শুল্ক আরোপেই থেমে থাকেননি—ভারত ও রাশিয়াকে একই সঙ্গে ‘অর্থনৈতিকভাবে মৃত’ বলে আক্রমণ করেছেন। কিন্তু নয়াদিল্লি তার প্রতিক্রিয়ায় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, জাতীয় স্বার্থ ও কৌশলগত বন্ধুত্বে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এই পটভূমিতে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের মস্কো সফরের অল্প দিনের মধ্যেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর আগামী ২১ আগস্ট রুশ রাজধানীতে যাচ্ছেন। রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক সমন্বয় ও কৌশলগত সহযোগিতার দিকগুলো নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে গত ৭ আগস্ট ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। রুশ সংবাদ সংস্থার বরাতে জানা গেছে, আগস্টের শেষের দিকে পুতিনের ভারত সফরের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও তারিখ এখনো স্থির হয়নি। এর মধ্যেই মোদী-পুতিনের ফোনালাপে দুই নেতা একে অপরকে ‘বন্ধু’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং কৌশলগত অংশীদারি বৃদ্ধির অঙ্গীকার করেছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়ালও জানিয়েছেন, বর্তমান ভারত আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালী এবং কোনো চাপের কাছে মাথা নোয়াবে না। এই অবস্থায় মার্কিন শুল্ক চাপ, রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা এবং সম্ভাব্য পুতিন সফর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভারতের কূটনৈতিক অবস্থানকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তুলছে।
আন্তর্জাতিক কূটনীতি পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, দোভাল ও জয়শঙ্করের পরপর রাশিয়া সফর শুধু নিয়মিত যোগাযোগ নয়, বরং এক স্পষ্ট সংকেত—ভারত একক কোনো শিবিরে আবদ্ধ নয়, বরং বহুমুখী কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মার্কিন চাপ উপেক্ষা করে রাশিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখা ভারতকে এশিয়ার ভূরাজনীতিতে একটি স্বতন্ত্র শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। আগস্টের শেষ নাগাদ পুতিনের ভারত সফর এবং শিগগিরই মোদীর যুক্তরাষ্ট্র সফরের সম্ভাবনা আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনকে আরও ব্যস্ত করে তুলবে। এই বহুমুখী পদক্ষেপ ভারতের বার্তা পরিষ্কার করে দিচ্ছে—ওয়াশিংটন হোক বা মস্কো, নয়াদিল্লি নিজের স্বার্থ ও নীতির ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেবে।
গাজার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইহুদি বিদ্বেষী স্লোগান দেওয়া এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। স্যামুয়েল উইলিয়ামস নামের ওই ছাত্র দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়ছেন।
২ ঘণ্টা আগেগাজার বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা বন্ধ করে হামাসকে অবিলম্বে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য কমান্ড (সেন্টকম)। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সেন্টকমের প্রধান কমান্ডার ব্র্যাড কুপার বলেন, হামাস যেন দেরি না করে গাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো ও সহিংসতা বন্ধ করে।
২ ঘণ্টা আগেআসাদের সরকার ২০১২ সালের দিকে কুতাইফা এলাকায় মরদেহ দাফন শুরু করে। সেখানে সেনা, বন্দী ও কারাগারে নিহত ব্যক্তিদের লাশ ফেলা হতো। ২০১৪ সালে এক মানবাধিকারকর্মী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ছবি প্রকাশের মাধ্যমে ওই গণকবরের অস্তিত্ব প্রকাশ করেন। রয়টার্সের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, পরে ওই স্থান পুরোপুরি খালি করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সেনা (আইডিএফ) গাজা থেকে সরে যাওয়ার পর সেখানে আবারও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মরিয়া হয়ে উঠেছে হামাস। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা গাজার বিভিন্ন ‘গোত্র’ বা পারিবারিক সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর কঠোর অভিযান চালাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে