ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও সব গোলমাল করে দিল। সম্প্রতি ভারতের উত্তর প্রদেশে সাড়ে পাঁচশোরও বেশি যুগলের একটি গণবিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই বিয়ের ভাইরাল হয়ে যাওয়া ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকা নববধূরা কোনো বরের গলায় মালা না পরিয়ে নিজের গলায় তা পরে নিচ্ছেন। ব্যতিক্রম এই ঘটনার জের ধরে বেরিয়ে এসেছে বড় ধরনের একটি প্রতারণার ঘটনা।
শনিবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশে গণবিয়ে নিয়ে প্রতারণার ঘটনায় ইতিমধ্যেই দুজন সরকারি কর্মকর্তা সহ অন্তত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত ২৫ জানুয়ারি উত্তর প্রদেশের বালিয়া জেলায় এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কর্মকর্তারা সেদিন ৫৬৮ যুগলের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে দাবি করলেও পরে ভিডিওর সূত্রে তদন্তে বেরিয়ে এসেছে যে, ওই গণবিয়েতে অসংখ্য নারী ও পুরুষ নকল বর ও কনে সেজে ছিলেন। আদতে তাঁদের বিয়েই হয়নি।
এ বিষয়ে এনডিটিভিকে স্থানীয় বিমল কুমার পাঠক জানান, বর ও কনের সাজে বিয়েতে অভিনয় করার জন্য বেশ কিছু নারী ও পুরুষকে সেদিন সর্বনিম্ন ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ২ হাজার ভারতীয় মুদ্রায় ভাড়া করা হয়েছিল।
বিয়েতে বর সেজে অভিনয় করা রাজ কুমার নামে ১৯ বছরের এক যুবক বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমি সেখানে গিয়েছিলাম বিয়ে দেখার জন্য। কিন্তু তারা আমাকে সেখানে বসিয়ে দেয়। এ জন্য তারা টাকা দেওয়ার কথাও বলেছিল। এভাবে আরও অনেকেই সেদিন বসেছিল।’
স্থানীয় বিজেপি এমএলএ কেতকী সিং ছিলেন সেই বিয়ে প্রধান অতিথি। বিয়ের প্রতারণায় সরকারি কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অনুষ্ঠানের মাত্র দুই দিন আগে তারা আমাকে জানিয়েছিল। বিষয়টি আমার কাছে তখনই সন্দেহজনক মনে হয়েছিল। কিন্তু এখন বিষয়টি তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।’
ভারতের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এ ধরনের গণবিয়ের ক্ষেত্রে প্রতিটি বিয়ের জন্য ৫১ হাজার ভারতীয় রুপি প্রদান করে সরকার। এর মধ্যে ৩৫ হাজার রুপি দেওয়া হয় পাত্রীকে। বিয়ের বিভিন্ন কেনাকাটায় খরচ করা হয় ১০ হাজার রুপি। আর বাকি ৬ হাজার খরচ করা হয় অনুষ্ঠান বাবদ।
নকল পাত্র-পাত্রী দেখিয়ে সরকারি বিপুল অর্থ আত্মসাতের পরিকল্পনা করেছিল চক্রটি। তবে সরকারি অর্থ ছাড়ের আগেই বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে। বিয়ে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর এ নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।
ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও সব গোলমাল করে দিল। সম্প্রতি ভারতের উত্তর প্রদেশে সাড়ে পাঁচশোরও বেশি যুগলের একটি গণবিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই বিয়ের ভাইরাল হয়ে যাওয়া ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকা নববধূরা কোনো বরের গলায় মালা না পরিয়ে নিজের গলায় তা পরে নিচ্ছেন। ব্যতিক্রম এই ঘটনার জের ধরে বেরিয়ে এসেছে বড় ধরনের একটি প্রতারণার ঘটনা।
শনিবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর প্রদেশে গণবিয়ে নিয়ে প্রতারণার ঘটনায় ইতিমধ্যেই দুজন সরকারি কর্মকর্তা সহ অন্তত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত ২৫ জানুয়ারি উত্তর প্রদেশের বালিয়া জেলায় এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কর্মকর্তারা সেদিন ৫৬৮ যুগলের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে দাবি করলেও পরে ভিডিওর সূত্রে তদন্তে বেরিয়ে এসেছে যে, ওই গণবিয়েতে অসংখ্য নারী ও পুরুষ নকল বর ও কনে সেজে ছিলেন। আদতে তাঁদের বিয়েই হয়নি।
এ বিষয়ে এনডিটিভিকে স্থানীয় বিমল কুমার পাঠক জানান, বর ও কনের সাজে বিয়েতে অভিনয় করার জন্য বেশ কিছু নারী ও পুরুষকে সেদিন সর্বনিম্ন ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ২ হাজার ভারতীয় মুদ্রায় ভাড়া করা হয়েছিল।
বিয়েতে বর সেজে অভিনয় করা রাজ কুমার নামে ১৯ বছরের এক যুবক বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমি সেখানে গিয়েছিলাম বিয়ে দেখার জন্য। কিন্তু তারা আমাকে সেখানে বসিয়ে দেয়। এ জন্য তারা টাকা দেওয়ার কথাও বলেছিল। এভাবে আরও অনেকেই সেদিন বসেছিল।’
স্থানীয় বিজেপি এমএলএ কেতকী সিং ছিলেন সেই বিয়ে প্রধান অতিথি। বিয়ের প্রতারণায় সরকারি কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অনুষ্ঠানের মাত্র দুই দিন আগে তারা আমাকে জানিয়েছিল। বিষয়টি আমার কাছে তখনই সন্দেহজনক মনে হয়েছিল। কিন্তু এখন বিষয়টি তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।’
ভারতের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এ ধরনের গণবিয়ের ক্ষেত্রে প্রতিটি বিয়ের জন্য ৫১ হাজার ভারতীয় রুপি প্রদান করে সরকার। এর মধ্যে ৩৫ হাজার রুপি দেওয়া হয় পাত্রীকে। বিয়ের বিভিন্ন কেনাকাটায় খরচ করা হয় ১০ হাজার রুপি। আর বাকি ৬ হাজার খরচ করা হয় অনুষ্ঠান বাবদ।
নকল পাত্র-পাত্রী দেখিয়ে সরকারি বিপুল অর্থ আত্মসাতের পরিকল্পনা করেছিল চক্রটি। তবে সরকারি অর্থ ছাড়ের আগেই বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেছে। বিয়ে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর এ নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।
আইফেল টাওয়ারের চেয়ে উঁচু একটি রেলসেতু তৈরি করেছে ভারত। জম্মু ও কাশ্মীরের চেনাব নদীর ওপর নির্মিত এই রেলসেতুর উচ্চতা ভূমি থেকে ৩৫৯ মিটার (আইফেল টাওয়ার ৩৩০ মিটার)। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৩ কিলোমিটার। আর এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি রুপি। আজ শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীর সফরে গিয়ে
১৮ মিনিট আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে জাতিসংঘের হয়ে কাজ করা বেশ কয়েকজন আফগান নারী কর্মী ভয়াবহ হয়রানি ও প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়েছেন। অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি তাঁদের পিছু নিয়েছে, বাড়ি পর্যন্ত অনুসরণ করেছে এবং অফিসে না যাওয়ার হুমকি দিয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেবিদেশে ভিক্ষাবৃত্তিসহ অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় প্রায় ৮ হাজার নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল করছে পাকিস্তান। এদের মধ্যে ৫ হাজার ৬০০-এর বেশি নাগরিক ২০১৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সংঘবদ্ধ ভিক্ষুক চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সৌদি আরব, ওমান ও কাতার থেকে বহিষ্কৃত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে রুবিও বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) এখন আর নিরপেক্ষ নয়, বরং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে। তারা ভুলভাবে দাবি করছে যে, তাদের এমন সীমাহীন ক্ষমতা আছে, যার মাধ্যমে তারা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেশগুলোর নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইচ্ছেমতো তদন্ত ও বিচার চালাতে পারে। এই বিপজ্জনক দাবি ও ক্ষ
৩ ঘণ্টা আগে