
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে একটি যৌন ব্যবসায়ী চক্রের হাত থেকে ৭ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার ডম্বিওয়ালি থানার হেদুথানে গ্রাম থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি ওই চক্রের ৬ সদস্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া যৌন ব্যবসায়ী চক্রের ৬ জনের ৫ জনই বাংলাদেশের নাগরিক। প্রধান অভিযুক্ত ইউনুস শেখ ওরফে রানা। অন্যান্যরা হলেন—সাহিল শেখ, ফেরদৌস সরদার, আয়ুবালি শেখ, বিপ্লব খান। অপর একজন হলেন স্থানীয় যোগেশ কালান। যোগেশকে ওই পাঁচ বাংলাদেশিকে অবৈধভাবে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
থানের মনপাড়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, বাংলাদেশের একটি বেসরকারি সংগঠনের কর্মকর্তা মুক্তা দাস গত ৫ অক্টোবর পুনের বেসরকারি সংগঠন ফ্রিডম ফার্মকে রানা বিষয়ে তথ্য দেয়। মুক্তা দাস ফ্রিডম ফার্মকে জানান, রানা বাংলাদেশের গ্রামের এলাকায় নারীদের চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ভারতে এনে রুমে বন্দী করে ধর্ষণ করত। পরে তাদের যৌন ব্যবসায় করতে বাধ্য করত। পরে ফ্রিডম ফার্মের কর্মকর্তা শিল্পা ওয়াংখেড়ে মনপাড়া পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেন ৬ অক্টোবর।
মনপাড়া পুলিশ স্টেশনের সিনিয়র ইন্সপেক্টর শেখর বাগাদি শিল্পার অভিযোগের ভিত্তিতে একটি টিম গঠন করে হেদুথানে গ্রামে বিট্ঠাল মন্দিরের কাছে গত ৭ অক্টোবর অভিযান চালান। সেখান থেকে এক কিশোরী ও আরও ৬ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া নারীরা পুলিশকে জানিয়েছেন, রানা তাদের চাকরির লোভ দেখিয়ে ভারতে এনে যৌন ব্যবসায় নামকে বাধ্য করেছে।
মনপাড়া পুলিশ স্টেশনের সহকারী ইন্সপেক্টর সুনীল তারলামে বলেন, ‘প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আমি ও আরও দুই কর্মকর্তাসহ সব মিলিয়ে ১০ জন পুলিশ সদস্য চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেপ্তার করতে ডম্বিওয়ালির পালাবা শহরে তল্লাশি অভিযান চালাই। কিন্তু সেখান থেকে কয়েকজন অভিযুক্ত পালিয়ে যায়।’
এই ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে মনপাড়া থানা। শিল্পা ওয়াংখেড়ে বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে একটি যৌন ব্যবসায়ী চক্রের হাত থেকে ৭ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার ডম্বিওয়ালি থানার হেদুথানে গ্রাম থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি ওই চক্রের ৬ সদস্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া যৌন ব্যবসায়ী চক্রের ৬ জনের ৫ জনই বাংলাদেশের নাগরিক। প্রধান অভিযুক্ত ইউনুস শেখ ওরফে রানা। অন্যান্যরা হলেন—সাহিল শেখ, ফেরদৌস সরদার, আয়ুবালি শেখ, বিপ্লব খান। অপর একজন হলেন স্থানীয় যোগেশ কালান। যোগেশকে ওই পাঁচ বাংলাদেশিকে অবৈধভাবে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
থানের মনপাড়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, বাংলাদেশের একটি বেসরকারি সংগঠনের কর্মকর্তা মুক্তা দাস গত ৫ অক্টোবর পুনের বেসরকারি সংগঠন ফ্রিডম ফার্মকে রানা বিষয়ে তথ্য দেয়। মুক্তা দাস ফ্রিডম ফার্মকে জানান, রানা বাংলাদেশের গ্রামের এলাকায় নারীদের চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ভারতে এনে রুমে বন্দী করে ধর্ষণ করত। পরে তাদের যৌন ব্যবসায় করতে বাধ্য করত। পরে ফ্রিডম ফার্মের কর্মকর্তা শিল্পা ওয়াংখেড়ে মনপাড়া পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেন ৬ অক্টোবর।
মনপাড়া পুলিশ স্টেশনের সিনিয়র ইন্সপেক্টর শেখর বাগাদি শিল্পার অভিযোগের ভিত্তিতে একটি টিম গঠন করে হেদুথানে গ্রামে বিট্ঠাল মন্দিরের কাছে গত ৭ অক্টোবর অভিযান চালান। সেখান থেকে এক কিশোরী ও আরও ৬ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া নারীরা পুলিশকে জানিয়েছেন, রানা তাদের চাকরির লোভ দেখিয়ে ভারতে এনে যৌন ব্যবসায় নামকে বাধ্য করেছে।
মনপাড়া পুলিশ স্টেশনের সহকারী ইন্সপেক্টর সুনীল তারলামে বলেন, ‘প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আমি ও আরও দুই কর্মকর্তাসহ সব মিলিয়ে ১০ জন পুলিশ সদস্য চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেপ্তার করতে ডম্বিওয়ালির পালাবা শহরে তল্লাশি অভিযান চালাই। কিন্তু সেখান থেকে কয়েকজন অভিযুক্ত পালিয়ে যায়।’
এই ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে মনপাড়া থানা। শিল্পা ওয়াংখেড়ে বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

অনেকেই পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্
৩ মিনিট আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপের দেশগুলোর সামরিক জোট ‘ন্যাটো’ এর মহাসচিব মার্ক রুটে জার্মানির বার্লিনে দেওয়া এক ভাষণে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে এসেছি এটা বলার জন্য যে, ন্যাটো আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এবং যুদ্ধ শুরুর আগেই সেটি কীভাবে থামানো যায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনেকেই পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্তা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, যদি কোনো আবেদনকারীর উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়—তাহলে ওই আবেদন সরাসরি বাতিল করা হবে।
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে লিখেছে, ‘যদি কনস্যুলার কর্মকর্তারা মনে করেন যে, ওই পর্যটকের ভিসার প্রধান উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্ম দেওয়া, তাহলে আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হবে। এ ধরনের ভ্রমণ অনুমোদিত নয়।’
শুধু পর্যটক ভিসাই নয়, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অনলাইন উপস্থিতি ও সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পরিধি আরও বাড়িয়েছে। এখন থেকে এই কঠোর যাচাই–বাছাইয়ের আওতায় আসছেন এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীরাও।
সম্প্রতি বহু ভারতীয় আবেদনকারী ইমেইল পেয়েছেন যে তাদের ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এমন বিবৃতি দেওয়া হয়।
এক বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট ইতোমধ্যে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ ভিজিটর ভিসার (এফ, এম, জে) ক্ষেত্রে অনলাইন উপস্থিতি যাচাই করে থাকে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রেও।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি সব এইচ-১বি ও এইচ-৪ আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক করেছে। ফলে হাজারো কর্মী ও তাদের পরিবারের সামনে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
দূতাবাস জানায়, প্রতিটি আবেদনই বিস্তারিতভাবে পর্যালোচনা করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রে আমরা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাচাই করি যে, আবেদনকারী যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নন এবং তিনি ভিসার শর্ত অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন।’

অনেকেই পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্তা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, যদি কোনো আবেদনকারীর উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়—তাহলে ওই আবেদন সরাসরি বাতিল করা হবে।
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে লিখেছে, ‘যদি কনস্যুলার কর্মকর্তারা মনে করেন যে, ওই পর্যটকের ভিসার প্রধান উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্ম দেওয়া, তাহলে আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হবে। এ ধরনের ভ্রমণ অনুমোদিত নয়।’
শুধু পর্যটক ভিসাই নয়, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অনলাইন উপস্থিতি ও সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পরিধি আরও বাড়িয়েছে। এখন থেকে এই কঠোর যাচাই–বাছাইয়ের আওতায় আসছেন এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীরাও।
সম্প্রতি বহু ভারতীয় আবেদনকারী ইমেইল পেয়েছেন যে তাদের ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এমন বিবৃতি দেওয়া হয়।
এক বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট ইতোমধ্যে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ ভিজিটর ভিসার (এফ, এম, জে) ক্ষেত্রে অনলাইন উপস্থিতি যাচাই করে থাকে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রেও।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি সব এইচ-১বি ও এইচ-৪ আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক করেছে। ফলে হাজারো কর্মী ও তাদের পরিবারের সামনে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
দূতাবাস জানায়, প্রতিটি আবেদনই বিস্তারিতভাবে পর্যালোচনা করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রে আমরা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাচাই করি যে, আবেদনকারী যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নন এবং তিনি ভিসার শর্ত অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন।’

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে একটি যৌন ব্যবসায়ী চক্রের হাত থেকে ৭ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার ডম্বিওয়ালি থানার হেদুথানে গ্রাম থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি ওই চক্রের ৬ সদস্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে
১৩ অক্টোবর ২০২৩
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপের দেশগুলোর সামরিক জোট ‘ন্যাটো’ এর মহাসচিব মার্ক রুটে জার্মানির বার্লিনে দেওয়া এক ভাষণে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে এসেছি এটা বলার জন্য যে, ন্যাটো আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এবং যুদ্ধ শুরুর আগেই সেটি কীভাবে থামানো যায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
এনডিটিভি ভারত সরকারের দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মোদি ও ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। দুই নেতা ‘দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চলমান প্রচেষ্টার গতি বজায় রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
ফোনালাপে দুই নেতা প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও মতবিনিময় করেন। আলোচনায় উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসেলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি) কাঠামোর বাস্তবায়নের বিষয়টি। এটি দুই দেশের সামরিক অংশীদারত্ব, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার একটি যৌথ উদ্যোগ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মোদি ও ট্রাম্প দুই দেশকে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও পারস্পরিক অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।
ফোনালাপের পর এক্সে একটি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে খুবই উষ্ণ ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছি। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে।’
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এর আগে চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে এই নতুন শুল্ক যোগ হয়। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা বহু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কহার দাঁড়ায় ৫০ শতাংশ।

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
এনডিটিভি ভারত সরকারের দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মোদি ও ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। দুই নেতা ‘দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চলমান প্রচেষ্টার গতি বজায় রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
ফোনালাপে দুই নেতা প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও মতবিনিময় করেন। আলোচনায় উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসেলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি) কাঠামোর বাস্তবায়নের বিষয়টি। এটি দুই দেশের সামরিক অংশীদারত্ব, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার একটি যৌথ উদ্যোগ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মোদি ও ট্রাম্প দুই দেশকে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও পারস্পরিক অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।
ফোনালাপের পর এক্সে একটি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে খুবই উষ্ণ ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছি। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে।’
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এর আগে চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে এই নতুন শুল্ক যোগ হয়। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা বহু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কহার দাঁড়ায় ৫০ শতাংশ।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে একটি যৌন ব্যবসায়ী চক্রের হাত থেকে ৭ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার ডম্বিওয়ালি থানার হেদুথানে গ্রাম থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি ওই চক্রের ৬ সদস্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে
১৩ অক্টোবর ২০২৩
অনেকেই পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্
৩ মিনিট আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপের দেশগুলোর সামরিক জোট ‘ন্যাটো’ এর মহাসচিব মার্ক রুটে জার্মানির বার্লিনে দেওয়া এক ভাষণে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে এসেছি এটা বলার জন্য যে, ন্যাটো আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এবং যুদ্ধ শুরুর আগেই সেটি কীভাবে থামানো যায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেক্সিকো। নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর এই শুল্ক ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
কোন কোন পণ্যে শুল্ক
ম্যাক্সিকান দৈনিক এল ইউনিভার্সালের তথ্য অনুযায়ী, শুল্ক আরোপ করা হয়েছে অনেকগুলো পণ্যের ওপর। এর মধ্যে রয়েছে—অটো পার্টস, ছোট গাড়ি, পোশাক, প্লাস্টিক, স্টিল, গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি, খেলনা, টেক্সটাইল, আসবাব, জুতা, চামড়াজাত পণ্য, কাগজ ও কার্ডবোর্ড, মোটরসাইকেল, অ্যালুমিনিয়াম, কাচ, সাবান, সুগন্ধি ও কসমেটিকস।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার মতো যেসব দেশের সঙ্গে মেক্সিকোর কোনো মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই, তারা এই শুল্কে প্রভাবিত হবে।
মেক্সিকো কেন শুল্ক বাড়াচ্ছে
মেক্সিকো সরকারের দাবি, দেশের স্থানীয় শিল্পকে রক্ষা এবং এশিয়া বিশেষ করে চীন থেকে অতিরিক্ত আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতেই এই পদক্ষেপ। চীনের সঙ্গে মেক্সিকোর বড় ধরনের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে—শুধু ২০২৪ সালেই দেশটি চীন থেকে ১৩০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। সেই রপ্তানির পরিমাণ অনেক কম।
মেক্সিকো বলছে, নতুন শুল্ক আরোপে সরকারের অতিরিক্ত ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার রাজস্ব পাওয়া যাবে। প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউমের প্রশাসন স্থানীয় উৎপাদন বাড়ানো এবং দেশের শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়াকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
মেক্সিকোর ক্ষমতাসীন মোরেনা দলের ডেপুটি রিকার্ডো মনরিয়াল বলেন, ‘ম্যাক্সিকান শিল্পকে সমর্থন দেওয়া মানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি।’ তবে বিশ্লেষকদের অনেকের মত, আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসএমসিএ) চুক্তি মাথায় রেখে ওয়াশিংটনকে খুশি করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতের ওপর প্রভাব কতটা
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর সিদ্ধান্তে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি ধাক্কা খাবে। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের প্রধান গাড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে রয়েছে—মারুতি সুজুকি, হুন্দাই, নিসান ও ভক্সওয়াগন।
গাড়ির আমদানি শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করায় ভারতীয় অটোমোবাইল কোম্পানিগুলো তাদের অন্যতম বড় বাজারে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকা ও সৌদি আরবের পর মেক্সিকো বর্তমানে ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানি বাজার।
ভারতীয় গাড়ি নির্মাতাদের সংগঠনগুলো বলেছে, শুল্ক বৃদ্ধি সরাসরি রপ্তানি হ্রাস করবে। তারা শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে মেক্সিকোর সঙ্গে আলোচনায় বসার অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে চীন বলেছে, তারা সব ধরনের একতরফা শুল্ক বৃদ্ধির বিরোধী। তারা মেক্সিকোকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন’ করার আহ্বান জানিয়েছে।

ভারতসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেক্সিকো। নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর এই শুল্ক ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
কোন কোন পণ্যে শুল্ক
ম্যাক্সিকান দৈনিক এল ইউনিভার্সালের তথ্য অনুযায়ী, শুল্ক আরোপ করা হয়েছে অনেকগুলো পণ্যের ওপর। এর মধ্যে রয়েছে—অটো পার্টস, ছোট গাড়ি, পোশাক, প্লাস্টিক, স্টিল, গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি, খেলনা, টেক্সটাইল, আসবাব, জুতা, চামড়াজাত পণ্য, কাগজ ও কার্ডবোর্ড, মোটরসাইকেল, অ্যালুমিনিয়াম, কাচ, সাবান, সুগন্ধি ও কসমেটিকস।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার মতো যেসব দেশের সঙ্গে মেক্সিকোর কোনো মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই, তারা এই শুল্কে প্রভাবিত হবে।
মেক্সিকো কেন শুল্ক বাড়াচ্ছে
মেক্সিকো সরকারের দাবি, দেশের স্থানীয় শিল্পকে রক্ষা এবং এশিয়া বিশেষ করে চীন থেকে অতিরিক্ত আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতেই এই পদক্ষেপ। চীনের সঙ্গে মেক্সিকোর বড় ধরনের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে—শুধু ২০২৪ সালেই দেশটি চীন থেকে ১৩০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। সেই রপ্তানির পরিমাণ অনেক কম।
মেক্সিকো বলছে, নতুন শুল্ক আরোপে সরকারের অতিরিক্ত ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার রাজস্ব পাওয়া যাবে। প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউমের প্রশাসন স্থানীয় উৎপাদন বাড়ানো এবং দেশের শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়াকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
মেক্সিকোর ক্ষমতাসীন মোরেনা দলের ডেপুটি রিকার্ডো মনরিয়াল বলেন, ‘ম্যাক্সিকান শিল্পকে সমর্থন দেওয়া মানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি।’ তবে বিশ্লেষকদের অনেকের মত, আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসএমসিএ) চুক্তি মাথায় রেখে ওয়াশিংটনকে খুশি করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতের ওপর প্রভাব কতটা
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর সিদ্ধান্তে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি ধাক্কা খাবে। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের প্রধান গাড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে রয়েছে—মারুতি সুজুকি, হুন্দাই, নিসান ও ভক্সওয়াগন।
গাড়ির আমদানি শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করায় ভারতীয় অটোমোবাইল কোম্পানিগুলো তাদের অন্যতম বড় বাজারে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকা ও সৌদি আরবের পর মেক্সিকো বর্তমানে ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানি বাজার।
ভারতীয় গাড়ি নির্মাতাদের সংগঠনগুলো বলেছে, শুল্ক বৃদ্ধি সরাসরি রপ্তানি হ্রাস করবে। তারা শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে মেক্সিকোর সঙ্গে আলোচনায় বসার অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে চীন বলেছে, তারা সব ধরনের একতরফা শুল্ক বৃদ্ধির বিরোধী। তারা মেক্সিকোকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন’ করার আহ্বান জানিয়েছে।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে একটি যৌন ব্যবসায়ী চক্রের হাত থেকে ৭ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার ডম্বিওয়ালি থানার হেদুথানে গ্রাম থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি ওই চক্রের ৬ সদস্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে
১৩ অক্টোবর ২০২৩
অনেকেই পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্
৩ মিনিট আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইউরোপের দেশগুলোর সামরিক জোট ‘ন্যাটো’ এর মহাসচিব মার্ক রুটে জার্মানির বার্লিনে দেওয়া এক ভাষণে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে এসেছি এটা বলার জন্য যে, ন্যাটো আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এবং যুদ্ধ শুরুর আগেই সেটি কীভাবে থামানো যায়।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউরোপের দেশগুলোর সামরিক জোট ‘ন্যাটো’ এর মহাসচিব মার্ক রুটে জার্মানির বার্লিনে দেওয়া এক ভাষণে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে এসেছি এটা বলার জন্য যে, ন্যাটো আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এবং যুদ্ধ শুরুর আগেই সেটি কীভাবে থামানো যায়। আমরাই রাশিয়ার পরবর্তী লক্ষ্য এবং আমরা ইতিমধ্যেই ঝুঁকির মধ্যে আছি—আর সেই জন্যই হুমকিটা স্পষ্ট করে জানা জরুরি।’
রুটে দাবি করেন, এই বছরের শুরুর দিকে নেদারল্যান্ডসের হেগে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ন্যাটোর প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। তিনি বলেন, ‘এটি আত্মতুষ্টির সময় নয়।’ তাঁর মতে, অনেক দেশ এখনো এই হুমকিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে না।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘অনেকেই মনে করছেন সময় আমাদের পক্ষে। তা কিন্তু নয়। এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার সময়। মিত্র দেশগুলোর প্রতিরক্ষা ব্যয় ও সামরিক উৎপাদন দ্রুত বাড়াতে হবে। নিরাপদ থাকতে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রয়োজনীয় সক্ষমতা দিতে হবে।’
রাশিয়া সম্পর্কে রুটে বলেন, দেশটি ন্যাটো ও ইউক্রেনের প্রতি আরও ধৃষ্ট, বেপরোয়া ও নিষ্ঠুর হয়ে উঠেছে। তিনি স্নায়ু যুদ্ধের সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের ‘এভিল এম্পায়ার’ বা ‘শয়তান সাম্রাজ্য’-এর মন্তব্য স্মরণ করে বলেন, ‘আজ প্রেসিডেন্ট পুতিন আবার সাম্রাজ্য গঠনের কাজে নেমেছেন।’
রুটের ভাষ্যমতে—পুতিন ইতিহাসকে বিকৃত দৃষ্টিতে দেখেন এবং মনে করেন পশ্চিমাদের স্বাধীনতা তার ক্ষমতার ওপর হুমকি সৃষ্টি করে। রাশিয়ার আক্রমণাত্মক নীতির জন্য চীনকেও দায়ী করেন তিনি।
রুটে বলেন, চীন এখন রাশিয়ার ‘জীবনরেখা’, যা তাকে আক্রমণাত্মক নীতি চালিয়ে যেতে সহায়তা করছে। পাশাপাশি উত্তর কোরিয়া ও ইরানও মস্কোকে সমর্থন দিচ্ছে।
এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন রুটে। তাঁর মতে, পুতিনকে আলোচনার টেবিলে আনতে সক্ষম একমাত্র ব্যক্তি হলেন ট্রাম্প।
তিনি বলেন, ‘চলুন পুতিনকে পরীক্ষা করি—তিনি সত্যিই শান্তি চান, নাকি হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যেতে চান।’ এ সময় তিনি রাশিয়ার ওপর অব্যাহত চাপ বজায় রাখারও তাগিদ দেন।

ইউরোপের দেশগুলোর সামরিক জোট ‘ন্যাটো’ এর মহাসচিব মার্ক রুটে জার্মানির বার্লিনে দেওয়া এক ভাষণে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এখানে এসেছি এটা বলার জন্য যে, ন্যাটো আজ কোথায় দাঁড়িয়ে আছে এবং যুদ্ধ শুরুর আগেই সেটি কীভাবে থামানো যায়। আমরাই রাশিয়ার পরবর্তী লক্ষ্য এবং আমরা ইতিমধ্যেই ঝুঁকির মধ্যে আছি—আর সেই জন্যই হুমকিটা স্পষ্ট করে জানা জরুরি।’
রুটে দাবি করেন, এই বছরের শুরুর দিকে নেদারল্যান্ডসের হেগে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ন্যাটোর প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। তিনি বলেন, ‘এটি আত্মতুষ্টির সময় নয়।’ তাঁর মতে, অনেক দেশ এখনো এই হুমকিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে না।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘অনেকেই মনে করছেন সময় আমাদের পক্ষে। তা কিন্তু নয়। এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার সময়। মিত্র দেশগুলোর প্রতিরক্ষা ব্যয় ও সামরিক উৎপাদন দ্রুত বাড়াতে হবে। নিরাপদ থাকতে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রয়োজনীয় সক্ষমতা দিতে হবে।’
রাশিয়া সম্পর্কে রুটে বলেন, দেশটি ন্যাটো ও ইউক্রেনের প্রতি আরও ধৃষ্ট, বেপরোয়া ও নিষ্ঠুর হয়ে উঠেছে। তিনি স্নায়ু যুদ্ধের সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের ‘এভিল এম্পায়ার’ বা ‘শয়তান সাম্রাজ্য’-এর মন্তব্য স্মরণ করে বলেন, ‘আজ প্রেসিডেন্ট পুতিন আবার সাম্রাজ্য গঠনের কাজে নেমেছেন।’
রুটের ভাষ্যমতে—পুতিন ইতিহাসকে বিকৃত দৃষ্টিতে দেখেন এবং মনে করেন পশ্চিমাদের স্বাধীনতা তার ক্ষমতার ওপর হুমকি সৃষ্টি করে। রাশিয়ার আক্রমণাত্মক নীতির জন্য চীনকেও দায়ী করেন তিনি।
রুটে বলেন, চীন এখন রাশিয়ার ‘জীবনরেখা’, যা তাকে আক্রমণাত্মক নীতি চালিয়ে যেতে সহায়তা করছে। পাশাপাশি উত্তর কোরিয়া ও ইরানও মস্কোকে সমর্থন দিচ্ছে।
এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন রুটে। তাঁর মতে, পুতিনকে আলোচনার টেবিলে আনতে সক্ষম একমাত্র ব্যক্তি হলেন ট্রাম্প।
তিনি বলেন, ‘চলুন পুতিনকে পরীক্ষা করি—তিনি সত্যিই শান্তি চান, নাকি হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যেতে চান।’ এ সময় তিনি রাশিয়ার ওপর অব্যাহত চাপ বজায় রাখারও তাগিদ দেন।

ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে একটি যৌন ব্যবসায়ী চক্রের হাত থেকে ৭ বাংলাদেশি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার ডম্বিওয়ালি থানার হেদুথানে গ্রাম থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি ওই চক্রের ৬ সদস্যকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে
১৩ অক্টোবর ২০২৩
অনেকেই পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্
৩ মিনিট আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে