অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বেড়াহীন অংশে পিলার পোঁতা শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সহযোগিতায় এ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে জলপাইগুড়ির নাওতারি দেবত্তুর, বড়শশী, কাজলদিঘি ও চিলাহাটি গ্রামগুলো ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে থাকলেও সেগুলো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মানচিত্রের অংশ ছিল। পরে ২০১৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করার সময় প্রয়োজনীয় সংশোধন শেষে গ্রামগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আইনি জটিলতার কারণে এই গ্রামগুলো সংলগ্ন সীমান্তে ১৬ কিলোমিটার এলাকায় বেড়া দিতে পারেনি ভারত। এমনকি এখানে কোনো সীমান্ত পিলারও ছিল না। যাই হোক, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এসব এলাকার বাসিন্দারা অবিলম্বে সীমান্ত চিহ্নিত করে বেড়া দেওয়ার ও বিএসএফের টহল শুরুর দাবি জানান।
গ্রামবাসীরা জলপাইগুড়ি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে জানান, এসব কাজের জন্য জমি দিতে তাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে, নতুন সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়, সীমান্ত এলাকায় থাকা বাড়িঘর, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, স্কুল ও ধর্মীয় স্থাপনা। গ্রামবাসী জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, যেন এমনভাবে বেড়া দেওয়া হয়, যাতে এসব স্থাপনা বেড়ার ভেতরেই পড়ে। বিগত তিন বছর ধরে প্রশাসন এই জটিলতা দূর করতে কাজ করেছে।
নতুন সমাধান হিসেবে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের যেসব এলাকা বেড়ার বাইরে পড়ে যাবে সেখানে যাওয়ার জন্য বেড়ায় বিভিন্ন পকেট গেট থাকবে। লোকজন সেখানে গিয়ে সারা দিন কাজ করে সন্ধ্যার আগেই ফিরে আসবে।
সীমান্ত পিলার স্থাপন, বেড়া দেওয়া ও অন্যান্য সমস্যা সমাধানের বিষয়ে জলপাইগুড়ি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শামা পারভীন বলেন, বাড়িঘর, ধর্মীয় স্থাপনা এবং অন্যান্য অবকাঠামো যাতে বেড়ার বাইরে না পড়ে তা নিশ্চিত করার জন্য তারা বিএসএফ এবং অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ভূমি জরিপ ও সীমানা পিলার স্থাপনের কাজ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। যথাসময়ে, এই অস্থায়ী পিলার উঠিয়ে সীমান্ত চিহ্নিত করার জন্য ত্রিভুজাকার আকৃতির স্থায়ী পিলার প্রতিস্থাপন করা হবে।’
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বেড়াহীন অংশে পিলার পোঁতা শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সহযোগিতায় এ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে জলপাইগুড়ির নাওতারি দেবত্তুর, বড়শশী, কাজলদিঘি ও চিলাহাটি গ্রামগুলো ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে থাকলেও সেগুলো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মানচিত্রের অংশ ছিল। পরে ২০১৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করার সময় প্রয়োজনীয় সংশোধন শেষে গ্রামগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আইনি জটিলতার কারণে এই গ্রামগুলো সংলগ্ন সীমান্তে ১৬ কিলোমিটার এলাকায় বেড়া দিতে পারেনি ভারত। এমনকি এখানে কোনো সীমান্ত পিলারও ছিল না। যাই হোক, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এসব এলাকার বাসিন্দারা অবিলম্বে সীমান্ত চিহ্নিত করে বেড়া দেওয়ার ও বিএসএফের টহল শুরুর দাবি জানান।
গ্রামবাসীরা জলপাইগুড়ি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে জানান, এসব কাজের জন্য জমি দিতে তাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে, নতুন সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়, সীমান্ত এলাকায় থাকা বাড়িঘর, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, স্কুল ও ধর্মীয় স্থাপনা। গ্রামবাসী জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান, যেন এমনভাবে বেড়া দেওয়া হয়, যাতে এসব স্থাপনা বেড়ার ভেতরেই পড়ে। বিগত তিন বছর ধরে প্রশাসন এই জটিলতা দূর করতে কাজ করেছে।
নতুন সমাধান হিসেবে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের যেসব এলাকা বেড়ার বাইরে পড়ে যাবে সেখানে যাওয়ার জন্য বেড়ায় বিভিন্ন পকেট গেট থাকবে। লোকজন সেখানে গিয়ে সারা দিন কাজ করে সন্ধ্যার আগেই ফিরে আসবে।
সীমান্ত পিলার স্থাপন, বেড়া দেওয়া ও অন্যান্য সমস্যা সমাধানের বিষয়ে জলপাইগুড়ি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শামা পারভীন বলেন, বাড়িঘর, ধর্মীয় স্থাপনা এবং অন্যান্য অবকাঠামো যাতে বেড়ার বাইরে না পড়ে তা নিশ্চিত করার জন্য তারা বিএসএফ এবং অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ভূমি জরিপ ও সীমানা পিলার স্থাপনের কাজ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। যথাসময়ে, এই অস্থায়ী পিলার উঠিয়ে সীমান্ত চিহ্নিত করার জন্য ত্রিভুজাকার আকৃতির স্থায়ী পিলার প্রতিস্থাপন করা হবে।’
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৪ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৫ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে