হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর বুথফেরত জরিপ বলেছিল কংগ্রেসই জিতবে। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টো। রাজ্যটিতে জিতেছে বিজেপি, আর বিরোধী দলেই থাকতে হচ্ছে কংগ্রেসকে। এদিকে, নির্বাচনে জয়ের পর হরিয়ানা বিজেপি কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বরাবর দিল্লিতে অবস্থিত কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জিলাপি পাঠিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, হরিয়ানা বিজেপির তরফ থেকে রাহুল গান্ধী বরাবর এই জিলাপি পাঠানো কোনো বন্ধুত্বের নিদর্শন নয় বরং রাজনৈতিক চির প্রতিদ্বন্দ্বিতা একধরনের অপমানই। মূলত রাহুল গান্ধীর বক্তব্যের সূত্র ধরেই এমনটা করা হয়েছে।
হরিয়ানা বিজেপি রাহুল গান্ধী বরবার জিলাপি পাঠানোর বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে। প্ল্যাটফর্মটিতে শেয়ার করা এক পোস্টে দলটি বলেছে, ‘ভারতীয় জনতা পার্টির (হরিয়ানায়) সব কর্মীর পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধীর বাড়িতে জিলাপি পাঠানো হয়েছে।’ সেই পোস্টে একটি অনলাইন খাদ্য সরবরাহ অ্যাপের স্ক্রিনশটও শেয়ার করা হয়। সেই স্ক্রিনশটে ঠিকানা লেখা ছিল, ‘২৪, আকবর রোড, দিল্লি, কংগ্রেস কার্যালয়।’
স্ক্রিনশটে দেওয়া তথ্যানুসারে, রাহুল গান্ধী বরাবর এক কেজি জিলাপি পাঠানো হয়েছে। দিল্লির কনট প্লেসে অবস্থিত ‘বিকানেরওয়ালা’ নামের একটি দোকান থেকে এই জিলাপি অনলাইন কেনা হয়। ভারতীয় রূপিতে এই জিলাপির দাম ছিল ৫৫০ রুপি। তবে সব মিলিয়ে প্রায় ৬০০ রুপি খরচ করতে হয়েছে বিজেপিকে।
এর আগে, হরিয়ানার গোহানা এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় জিলাপি নিয়ে মন্তব্য করেন। এখান থেকে জিলাপি তৈরি করে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠানো হয়। এমনকি দেশের বাইরেও রপ্তানি করা হয়। সে সময় তিনি বলেছিলেন, বিজেপি সরকার প্রবর্তিত জিএসটি বা গুডস অ্যান্ড সার্ভিসের ট্যাক্সের কারণে জিলাপি উৎপাদকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কিন্তু তাঁর এই মন্তব্যের কারণে বিজেপির অনেকেই বেশ গোসসা হয়েছিলেন।
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর বুথফেরত জরিপ বলেছিল কংগ্রেসই জিতবে। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টো। রাজ্যটিতে জিতেছে বিজেপি, আর বিরোধী দলেই থাকতে হচ্ছে কংগ্রেসকে। এদিকে, নির্বাচনে জয়ের পর হরিয়ানা বিজেপি কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বরাবর দিল্লিতে অবস্থিত কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জিলাপি পাঠিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, হরিয়ানা বিজেপির তরফ থেকে রাহুল গান্ধী বরাবর এই জিলাপি পাঠানো কোনো বন্ধুত্বের নিদর্শন নয় বরং রাজনৈতিক চির প্রতিদ্বন্দ্বিতা একধরনের অপমানই। মূলত রাহুল গান্ধীর বক্তব্যের সূত্র ধরেই এমনটা করা হয়েছে।
হরিয়ানা বিজেপি রাহুল গান্ধী বরবার জিলাপি পাঠানোর বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে। প্ল্যাটফর্মটিতে শেয়ার করা এক পোস্টে দলটি বলেছে, ‘ভারতীয় জনতা পার্টির (হরিয়ানায়) সব কর্মীর পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধীর বাড়িতে জিলাপি পাঠানো হয়েছে।’ সেই পোস্টে একটি অনলাইন খাদ্য সরবরাহ অ্যাপের স্ক্রিনশটও শেয়ার করা হয়। সেই স্ক্রিনশটে ঠিকানা লেখা ছিল, ‘২৪, আকবর রোড, দিল্লি, কংগ্রেস কার্যালয়।’
স্ক্রিনশটে দেওয়া তথ্যানুসারে, রাহুল গান্ধী বরাবর এক কেজি জিলাপি পাঠানো হয়েছে। দিল্লির কনট প্লেসে অবস্থিত ‘বিকানেরওয়ালা’ নামের একটি দোকান থেকে এই জিলাপি অনলাইন কেনা হয়। ভারতীয় রূপিতে এই জিলাপির দাম ছিল ৫৫০ রুপি। তবে সব মিলিয়ে প্রায় ৬০০ রুপি খরচ করতে হয়েছে বিজেপিকে।
এর আগে, হরিয়ানার গোহানা এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় জিলাপি নিয়ে মন্তব্য করেন। এখান থেকে জিলাপি তৈরি করে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠানো হয়। এমনকি দেশের বাইরেও রপ্তানি করা হয়। সে সময় তিনি বলেছিলেন, বিজেপি সরকার প্রবর্তিত জিএসটি বা গুডস অ্যান্ড সার্ভিসের ট্যাক্সের কারণে জিলাপি উৎপাদকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কিন্তু তাঁর এই মন্তব্যের কারণে বিজেপির অনেকেই বেশ গোসসা হয়েছিলেন।
ডব্লিউএফপি জানিয়েছে, গাজায় প্রবেশের পর তাদের ২৫টি ত্রাণের গাড়ি ঘিরে ফেলে ‘ক্ষুধার্ত গাজাবাসী’। এরপরেই সেখানে গুলি ছোড়া হয়। ডব্লিউএফপির বিবৃতিতে বলা হয়, সহায়তা চাওয়া বেসামরিকদের ওপর হামলা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।
৭ ঘণ্টা আগেনেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ৭৫ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী গত রাতে অসুস্থতা বোধ করেন। পরীক্ষায় দেখা গেছে, তিনি অন্ত্রের প্রদাহ এবং পানিশূন্যতায় ভুগছেন। এর জন্য তাঁকে শিরায় ফ্লুইড দেওয়া হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেপানির গাড়ি আসার শব্দ শুনলে প্রতিদিন ৪২ বছর বয়সী রাহিলা বালতি আর কনটেইনার নিয়ে ছুটে যান রাস্তায়। কারণ, দেরি করলে কিছুই জুটবে না। তিনি বলেন, ‘পানি পাওয়ার কোনো জায়গা নেই। এটা এখন আমাদের জীবন-মরণের প্রশ্ন।’
৭ ঘণ্টা আগেভারতের শীর্ষস্থানীয় ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ কয়েন-ডিসিএক্স একটি বড়সড় সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৪৪ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৫৩৩ কোটি টাকার বেশি।
৮ ঘণ্টা আগে