প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, দক্ষিণ ইতালির দাবানলগুলোর বড় অংশই মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটাচ্ছে। ভূমি পরিষ্কার থেকে শুরু করে অনেক সময় ব্যক্তিগত প্রতিশোধ নিতেও তারা এমন কাজ করছে। আরও দেখা গেছে, যেসব অঞ্চলে মাফিয়ার প্রভাব বেশি, সেসব অঞ্চলেই দাবানলের ঘটনা বেশি ঘটছে।
এই বিষয়ে ইউসি বার্কলির গবেষক লরেন পিয়ারসন বলেন, ‘মাফিয়ারা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক লাভের জন্য দাবানলকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।’ সিসিলিতে স্থানীয় জনগণ, প্রসিকিউটর, পুলিশ এবং পরিবেশবাদী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে কথা বলে নিজের দাবি স্বপক্ষে অনেক প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন লরেন।
সোমবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০২১ সালে সিসিলিতে তাপমাত্রা ১২০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। এতে ৮ হাজারেরও বেশি দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে আঞ্চলিক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশন দাবানলের পেছনের সম্ভাব্য অপরাধমূলক কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে।
তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দাবানলকে উসকে দেওয়ার জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ যথেষ্ট সহায়ক হলেও, অপরাধমূলক কার্যকলাপ সবচেয়ে বিপজ্জনক কারণ।
লরেন পিয়ারসন জানান, দাবানল সৃষ্টি করে মাফিয়া আর্থিকভাবে লাভবান হয়। দাবানল নেভানো, পরিষ্কার কার্যক্রম এবং পুনর্নির্মাণের জন্য বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়। মাফিয়ারা এসব কার্যক্রম থেকে মুনাফা অর্জন করে।
এ ছাড়াও দাবানল সৃষ্টি করে ভূমি দখলও করে মাফিয়ারা। পরে সেখানে সৌর প্যানেল বা বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার জন্য বরাদ্দ তহবিল থেকে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে তারা।
এক কৃষক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশনকে জানিয়েছেন, দাবানলে তাঁর জমি পুড়ে যাওয়ার পর সৌর প্যানেল কোম্পানিগুলো তাঁকে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছিল।
অর্থনৈতিক লাভ ছাড়াও দাবানলকে হুমকি এবং ভীতির একটি অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। এটি মাফিয়াদের ভূমি এবং প্রভাবের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার একটি কৌশল।
ইচ্ছাকৃত দাবানল ঠেকানো অত্যন্ত কঠিন। অগ্নিসংযোগের প্রমাণ পাওয়া গেলেও অপরাধী বা তাদের উসকানিদাতাদের চিহ্নিত করা চ্যালেঞ্জিং। ইতালিতে এমন আইন রয়েছে যেখানে পুড়ে যাওয়া ভূমিতে কয়েক বছর পর্যন্ত পশুচারণ বা নির্মাণ নিষিদ্ধ। কিন্তু এসব আইন কার্যকর করা কঠিন।
বিশ্ব উষ্ণায়নের সঙ্গে সঙ্গে দাবানলের সংখ্যা বাড়ছে, যা মাফিয়াদের আরও শক্তিশালী করছে। পিয়ারসন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।’
প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, দক্ষিণ ইতালির দাবানলগুলোর বড় অংশই মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটাচ্ছে। ভূমি পরিষ্কার থেকে শুরু করে অনেক সময় ব্যক্তিগত প্রতিশোধ নিতেও তারা এমন কাজ করছে। আরও দেখা গেছে, যেসব অঞ্চলে মাফিয়ার প্রভাব বেশি, সেসব অঞ্চলেই দাবানলের ঘটনা বেশি ঘটছে।
এই বিষয়ে ইউসি বার্কলির গবেষক লরেন পিয়ারসন বলেন, ‘মাফিয়ারা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক লাভের জন্য দাবানলকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।’ সিসিলিতে স্থানীয় জনগণ, প্রসিকিউটর, পুলিশ এবং পরিবেশবাদী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে কথা বলে নিজের দাবি স্বপক্ষে অনেক প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন লরেন।
সোমবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০২১ সালে সিসিলিতে তাপমাত্রা ১২০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। এতে ৮ হাজারেরও বেশি দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে আঞ্চলিক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশন দাবানলের পেছনের সম্ভাব্য অপরাধমূলক কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে।
তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দাবানলকে উসকে দেওয়ার জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ যথেষ্ট সহায়ক হলেও, অপরাধমূলক কার্যকলাপ সবচেয়ে বিপজ্জনক কারণ।
লরেন পিয়ারসন জানান, দাবানল সৃষ্টি করে মাফিয়া আর্থিকভাবে লাভবান হয়। দাবানল নেভানো, পরিষ্কার কার্যক্রম এবং পুনর্নির্মাণের জন্য বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়। মাফিয়ারা এসব কার্যক্রম থেকে মুনাফা অর্জন করে।
এ ছাড়াও দাবানল সৃষ্টি করে ভূমি দখলও করে মাফিয়ারা। পরে সেখানে সৌর প্যানেল বা বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার জন্য বরাদ্দ তহবিল থেকে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে তারা।
এক কৃষক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশনকে জানিয়েছেন, দাবানলে তাঁর জমি পুড়ে যাওয়ার পর সৌর প্যানেল কোম্পানিগুলো তাঁকে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছিল।
অর্থনৈতিক লাভ ছাড়াও দাবানলকে হুমকি এবং ভীতির একটি অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। এটি মাফিয়াদের ভূমি এবং প্রভাবের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার একটি কৌশল।
ইচ্ছাকৃত দাবানল ঠেকানো অত্যন্ত কঠিন। অগ্নিসংযোগের প্রমাণ পাওয়া গেলেও অপরাধী বা তাদের উসকানিদাতাদের চিহ্নিত করা চ্যালেঞ্জিং। ইতালিতে এমন আইন রয়েছে যেখানে পুড়ে যাওয়া ভূমিতে কয়েক বছর পর্যন্ত পশুচারণ বা নির্মাণ নিষিদ্ধ। কিন্তু এসব আইন কার্যকর করা কঠিন।
বিশ্ব উষ্ণায়নের সঙ্গে সঙ্গে দাবানলের সংখ্যা বাড়ছে, যা মাফিয়াদের আরও শক্তিশালী করছে। পিয়ারসন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৯ ঘণ্টা আগে