রাশিয়া সব সময়ই সম্পূর্ণভাবে অপরাজেয় ছিল এবং থাকবে। রুশদের মানসিকতার কারণেই অন্য কোনো দেশের পক্ষে রাশিয়াকে জয় করা অসম্ভব। গতকাল শুক্রবার দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মতবিনিময়কালে পুতিন পরিবারের ইতিহাসও তুলে ধরেন। তাঁর দাদির সাহসিকতার গল্প বলেন। পুতিন জানান, তাঁর পরিবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গেছে। সে সময় তাঁর দাদি জার্মান নাৎসি বাহিনীর হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। মৃত্যুর মুখেও তিনি তাঁর স্বামীর কথা ভাবছিলেন এবং তাঁর অন্তিম মুহূর্তে স্বামীকে কাঁদতে মানা করেছিলেন।
এই পর্যায়ে পুতিন বলেন, ‘আপনারা কি উপলব্ধি করতে পারেন সাধারণ মানুষের মধ্যে এমন গভীর সম্পর্কের কারণ কী, এটিই মূলত ভালোবাসা।’ এ সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, মৃত্যুর মুখেও তাঁর দাদি তাঁর প্রিয় মানুষটির ব্যাপারে যত্নবান ছিলেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কী বিষয়টিকে একটি উদাহরণ হিসেবে গ্রহণ করতে পারি না? কেজিবির সাবেক এই কর্মকর্তা আরও জানান, তাঁর পরিবারের প্রত্যেকে একে অপরের প্রতি খুবই যত্নশীল এবং শ্রদ্ধাবান। পরিবারের ভেতরে একটি নিজস্ব শক্তিশালী সংস্কৃতি রয়েছে।
রাশিয়ার সব পরিবারই এমন উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘এবং এখানে এসেই আমি উপলব্ধি করতে পারি—কেন আমরা মহান দেশপ্রেমের যুদ্ধে (রাশিয়ায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে প্রায়ই এই নামে অভিহিত করা হয়) জয়ী হয়েছি। এ সময় নাৎসি জার্মান বাহিনীর বিরুদ্ধে জয়ের ইতিহাস তুলে ধরে পুতিন বলেন, ‘যাদের এমন মানসিকতা রয়েছে, তারা কখনোই পরাজিত হতে পারে না। তাই আমরা সম্পূর্ণভাবে অপরাজেয় এবং এখন পর্যন্ত তেমনটাই রয়েছি।’
পুতিনের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন ইউক্রেনে রাশিয়ার দাবি করা ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চলমান এবং সেখানে দেশটি ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড দখল করে নিলেও যুদ্ধ এখন রাশিয়ার নিজস্ব ভূমিতে চলে এসেছে। প্রায়ই ইউক্রেনীয় ড্রোন আক্রমণের শিকার হচ্ছে মস্কো, ক্রিমিয়াসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকা।
তবে মাসখানেক ধরে শুরু হওয়া পাল্টা আক্রমণে ইউক্রেনীয় বাহিনী অগ্রগতির দাবি করলেও রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে। তারা বলেছে, জুন থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে ইউক্রেন অন্তত ৪৩ হাজার সেনা এবং অন্তত ৫ হাজার ভারী সমরাস্ত্র হারিয়েছে।
রাশিয়া সব সময়ই সম্পূর্ণভাবে অপরাজেয় ছিল এবং থাকবে। রুশদের মানসিকতার কারণেই অন্য কোনো দেশের পক্ষে রাশিয়াকে জয় করা অসম্ভব। গতকাল শুক্রবার দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মতবিনিময়কালে পুতিন পরিবারের ইতিহাসও তুলে ধরেন। তাঁর দাদির সাহসিকতার গল্প বলেন। পুতিন জানান, তাঁর পরিবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গেছে। সে সময় তাঁর দাদি জার্মান নাৎসি বাহিনীর হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। মৃত্যুর মুখেও তিনি তাঁর স্বামীর কথা ভাবছিলেন এবং তাঁর অন্তিম মুহূর্তে স্বামীকে কাঁদতে মানা করেছিলেন।
এই পর্যায়ে পুতিন বলেন, ‘আপনারা কি উপলব্ধি করতে পারেন সাধারণ মানুষের মধ্যে এমন গভীর সম্পর্কের কারণ কী, এটিই মূলত ভালোবাসা।’ এ সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, মৃত্যুর মুখেও তাঁর দাদি তাঁর প্রিয় মানুষটির ব্যাপারে যত্নবান ছিলেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কী বিষয়টিকে একটি উদাহরণ হিসেবে গ্রহণ করতে পারি না? কেজিবির সাবেক এই কর্মকর্তা আরও জানান, তাঁর পরিবারের প্রত্যেকে একে অপরের প্রতি খুবই যত্নশীল এবং শ্রদ্ধাবান। পরিবারের ভেতরে একটি নিজস্ব শক্তিশালী সংস্কৃতি রয়েছে।
রাশিয়ার সব পরিবারই এমন উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘এবং এখানে এসেই আমি উপলব্ধি করতে পারি—কেন আমরা মহান দেশপ্রেমের যুদ্ধে (রাশিয়ায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে প্রায়ই এই নামে অভিহিত করা হয়) জয়ী হয়েছি। এ সময় নাৎসি জার্মান বাহিনীর বিরুদ্ধে জয়ের ইতিহাস তুলে ধরে পুতিন বলেন, ‘যাদের এমন মানসিকতা রয়েছে, তারা কখনোই পরাজিত হতে পারে না। তাই আমরা সম্পূর্ণভাবে অপরাজেয় এবং এখন পর্যন্ত তেমনটাই রয়েছি।’
পুতিনের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন ইউক্রেনে রাশিয়ার দাবি করা ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চলমান এবং সেখানে দেশটি ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড দখল করে নিলেও যুদ্ধ এখন রাশিয়ার নিজস্ব ভূমিতে চলে এসেছে। প্রায়ই ইউক্রেনীয় ড্রোন আক্রমণের শিকার হচ্ছে মস্কো, ক্রিমিয়াসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকা।
তবে মাসখানেক ধরে শুরু হওয়া পাল্টা আক্রমণে ইউক্রেনীয় বাহিনী অগ্রগতির দাবি করলেও রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে। তারা বলেছে, জুন থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে ইউক্রেন অন্তত ৪৩ হাজার সেনা এবং অন্তত ৫ হাজার ভারী সমরাস্ত্র হারিয়েছে।
ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মের সর্বোচ্চ নেতা পোপ ফ্রান্সিস আজ সোমবার সকালে মারা গেছেন। ভ্যাটিকান এই খবর নিশ্চিত করেছে। শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের চিকিৎসার পর কয়েক দিন আগে তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। পোপ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের ১২ বছর পর তাঁর মৃত্যু হলো।
১ ঘণ্টা আগেমূলত তিনি ইতালির নাগরিক। তবে তাঁর জন্মের আগেই ফ্যাসিবাদের নিপীড়ন থেকে বাঁচতে আর্জেন্টিনায় পালিয়ে আসেন তাঁর বাবা-মা। পরে সেখানে থাকতেই জন্ম হয় মারিওর। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে মারিওই ছিলেন সবার বড়। তরুণ বয়সে নিজের ও পরিবারের দায়িত্ব ঘাড়ে এসে পড়ায় তিনি ঝাড়ুদার-নাইটক্লাবে নিরাপত্তাকর্মীর...
২ ঘণ্টা আগেক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন। ৮৮ বছর বয়সে ভ্যাটিকানের কাসা সান্তা মার্তায় নিজ বাসভবনে আজ সোমবার মারা যান তিনি। ভ্যাটিকানের বিবৃতির বরাত দিয়ে এই মৃত্যু সংবাদ জানিয়েছে বিবিসি।
৪ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার কারাগারে আটক রাজনৈতিক বন্দীদের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত ২৫২ ভেনেজুয়েলান বন্দীকে প্রত্যর্পণের প্রস্তাব দিয়েছে এল সালভাদর। গতকাল রোববার সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এ প্রস্তাব দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট নায়িব বুকেলে।
৪ ঘণ্টা আগে