অবৈধ অভিবাসী প্রসঙ্গে বাংলাদেশকে কটাক্ষ করে করা মন্তব্যের জেরে ঘরে-বাইরে তোপের মুখে পড়েছেন ব্রিটিশ বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রধান কিয়ের স্টার্মার। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশি একটি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, এমনটা করা মোটেও তাঁর উদ্দেশ্য ছিল না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী দৈনিক ‘ডেইলি সান’ আয়োজিত বিতর্ক অনুষ্ঠানে পাঠকদের এক প্রশ্নের জবাবে লেবার পার্টির নেতা কিয়ের স্টার্মার বলেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মতো দেশগুলো থেকে যদি কেউ আসে, তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে না। কারণ, বর্তমান সরকারের তেমন কোনো প্রক্রিয়া নেই। ক্ষমতায় এলে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। তাঁর এই বক্তব্যই মূলত বিতর্কের আগুন উসকে দেয়।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, কিয়ের স্টার্মারের বক্তব্যের যে খণ্ডিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, সেটি এডিটেড বা সম্পাদিত। সেই বক্তব্যে লেবার পার্টির এই নেতা বাংলাদেশি অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানোর কথা বলেন।
তবে বাংলাদেশি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লেবার পার্টির এই নেতা বলেন, ‘আমার কারণে সৃষ্ট কোনো বিপর্যয় সম্পর্কে আমি খুবই উদ্বিগ্ন। এমনটা করা অবশ্যই আমার উদ্দেশ্য ছিল না। আমি কাউকে বিরক্ত করতে চাইনি বা কাউকে আঘাত করতে চাইনি। তবে আমি সত্যিই উদ্বিগ্ন যে আমি এটি করেছি।’ এ সময় তিনি বলেন, লেবার পার্টি ও ব্রিটিশ বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত দৃঢ়।
ব্রিটিশ এই নেতা আরও বলেন, ‘এটি ঐতিহাসিকভাবেই শক্তিশালী এবং এখানকার বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের সঙ্গে আমার নিজের সম্পর্কও খুবই দৃঢ়। বিশেষ করে আমার নির্বাচনি এলাকায়, যেখানে আমরা অংশীদার হিসেবে কাজ করি এবং আমার সেখানে আমার অনেক বন্ধু আছেন, যাঁদের সঙ্গে আমি কাজ করি।’
সানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারের ব্যাখ্যায় কিয়ের স্টার্মার বলেন, ‘আমি কেবল ইঙ্গিত করছিলাম যে, আমি মনে করি, আমাদের দুই দেশের একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে। বিশেষ করে আমরা লেবার পার্টি যদি সরকার গঠন করতে সক্ষম হই।’
ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করার আশাবাদ ব্যক্ত করে কিয়ের স্টার্মার বলেন, ‘আমি আশা করি, আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারব। যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ আগামী বছরগুলোতে একসঙ্গে কাজ করলে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের জন্য উপকৃত হবে।’ এ সময় তিনি ব্রিটিশ অর্থনীতি ও সংস্কৃতি বিশাল অবদান রাখায় বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
অবৈধ অভিবাসী প্রসঙ্গে বাংলাদেশকে কটাক্ষ করে করা মন্তব্যের জেরে ঘরে-বাইরে তোপের মুখে পড়েছেন ব্রিটিশ বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রধান কিয়ের স্টার্মার। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশি একটি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, এমনটা করা মোটেও তাঁর উদ্দেশ্য ছিল না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী দৈনিক ‘ডেইলি সান’ আয়োজিত বিতর্ক অনুষ্ঠানে পাঠকদের এক প্রশ্নের জবাবে লেবার পার্টির নেতা কিয়ের স্টার্মার বলেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশের মতো দেশগুলো থেকে যদি কেউ আসে, তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে না। কারণ, বর্তমান সরকারের তেমন কোনো প্রক্রিয়া নেই। ক্ষমতায় এলে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। তাঁর এই বক্তব্যই মূলত বিতর্কের আগুন উসকে দেয়।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, কিয়ের স্টার্মারের বক্তব্যের যে খণ্ডিত ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, সেটি এডিটেড বা সম্পাদিত। সেই বক্তব্যে লেবার পার্টির এই নেতা বাংলাদেশি অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানোর কথা বলেন।
তবে বাংলাদেশি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লেবার পার্টির এই নেতা বলেন, ‘আমার কারণে সৃষ্ট কোনো বিপর্যয় সম্পর্কে আমি খুবই উদ্বিগ্ন। এমনটা করা অবশ্যই আমার উদ্দেশ্য ছিল না। আমি কাউকে বিরক্ত করতে চাইনি বা কাউকে আঘাত করতে চাইনি। তবে আমি সত্যিই উদ্বিগ্ন যে আমি এটি করেছি।’ এ সময় তিনি বলেন, লেবার পার্টি ও ব্রিটিশ বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত দৃঢ়।
ব্রিটিশ এই নেতা আরও বলেন, ‘এটি ঐতিহাসিকভাবেই শক্তিশালী এবং এখানকার বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের সঙ্গে আমার নিজের সম্পর্কও খুবই দৃঢ়। বিশেষ করে আমার নির্বাচনি এলাকায়, যেখানে আমরা অংশীদার হিসেবে কাজ করি এবং আমার সেখানে আমার অনেক বন্ধু আছেন, যাঁদের সঙ্গে আমি কাজ করি।’
সানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারের ব্যাখ্যায় কিয়ের স্টার্মার বলেন, ‘আমি কেবল ইঙ্গিত করছিলাম যে, আমি মনে করি, আমাদের দুই দেশের একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে। বিশেষ করে আমরা লেবার পার্টি যদি সরকার গঠন করতে সক্ষম হই।’
ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করার আশাবাদ ব্যক্ত করে কিয়ের স্টার্মার বলেন, ‘আমি আশা করি, আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারব। যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ আগামী বছরগুলোতে একসঙ্গে কাজ করলে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের জন্য উপকৃত হবে।’ এ সময় তিনি ব্রিটিশ অর্থনীতি ও সংস্কৃতি বিশাল অবদান রাখায় বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১২ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে