রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বছরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আয়ের পরিমাণ তিন গুণের বেশি বেড়েছে। গত শুক্রবার তিনি ঘোষণা করেছেন, ২০২১ সালে তাঁর আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৭ লাখ রিভনিয়া। আর পরের বছর ২০২২ সালে জেলেনস্কির আয় বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ২৪ লাখ রিভনিয়া বা ৩ লাখ ৬ হাজার ডলার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে শুরু হয় রুশ আগ্রাসন। জেলেনস্কি বলেছেন, সে বছর তিনি নিজস্ব সম্পত্তির বাড়তি ভাড়া আদায় এবং বেশ কিছু সরকারি বন্ড বিক্রি করে অতিরিক্ত আয় করেছেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের ওয়েবসাইট বলেছে, জেলেনস্কি ও তাঁর পরিবারের বেশির ভাগ আয় তাঁর বেতন, ব্যাংক সুদ এবং তাঁর সম্পত্তি থেকে পাওয়া ভাড়া থেকে এসেছে। জেলেনস্কি ও তাঁর পরিবার সরকারি বন্ড বিক্রি থেকে সাড়ে ৭৪ লাখ ইউক্রেনীয় রিভনিয়া আয় করেছেন।
আরও বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টের সম্পত্তি বা তাঁর নিজস্ব যানবাহনে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
জেলেনস্কির পরিবার গত বছরের বিবৃতিতে জানিয়েছিল, ২০২১ সালে ৩৭ লাখ রিভনিয়া আয় করেছিলেন জেলেনস্কি। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে তাঁর পারিবারিক আয় ছিল ১ কোটি ৮ লাখ রিভনিয়া।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেন। আর সে জন্য জেলেনস্কির সরকার নানা শর্ত পূরণ করার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি জনগণের কাছে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ও দুর্নীতি হ্রাসের চেষ্টা হিসেবে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি নিজেদের আয়ের হিসাব প্রকাশ করার আহ্বান জানান জেলেনস্কি। তারই অংশ হিসেবে নিজের ও পরিবারের আয়ের হিসাব দিয়েছেন তিনি।
অস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা প্রদানকারী পশ্চিমা মিত্রদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও ইউক্রেনের কাছে দুর্নীতি দূর করার প্রচেষ্টার আশ্বাস চেয়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বছরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আয়ের পরিমাণ তিন গুণের বেশি বেড়েছে। গত শুক্রবার তিনি ঘোষণা করেছেন, ২০২১ সালে তাঁর আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৭ লাখ রিভনিয়া। আর পরের বছর ২০২২ সালে জেলেনস্কির আয় বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ২৪ লাখ রিভনিয়া বা ৩ লাখ ৬ হাজার ডলার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে শুরু হয় রুশ আগ্রাসন। জেলেনস্কি বলেছেন, সে বছর তিনি নিজস্ব সম্পত্তির বাড়তি ভাড়া আদায় এবং বেশ কিছু সরকারি বন্ড বিক্রি করে অতিরিক্ত আয় করেছেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের ওয়েবসাইট বলেছে, জেলেনস্কি ও তাঁর পরিবারের বেশির ভাগ আয় তাঁর বেতন, ব্যাংক সুদ এবং তাঁর সম্পত্তি থেকে পাওয়া ভাড়া থেকে এসেছে। জেলেনস্কি ও তাঁর পরিবার সরকারি বন্ড বিক্রি থেকে সাড়ে ৭৪ লাখ ইউক্রেনীয় রিভনিয়া আয় করেছেন।
আরও বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্টের সম্পত্তি বা তাঁর নিজস্ব যানবাহনে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
জেলেনস্কির পরিবার গত বছরের বিবৃতিতে জানিয়েছিল, ২০২১ সালে ৩৭ লাখ রিভনিয়া আয় করেছিলেন জেলেনস্কি। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে তাঁর পারিবারিক আয় ছিল ১ কোটি ৮ লাখ রিভনিয়া।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেন। আর সে জন্য জেলেনস্কির সরকার নানা শর্ত পূরণ করার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি জনগণের কাছে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ও দুর্নীতি হ্রাসের চেষ্টা হিসেবে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি নিজেদের আয়ের হিসাব প্রকাশ করার আহ্বান জানান জেলেনস্কি। তারই অংশ হিসেবে নিজের ও পরিবারের আয়ের হিসাব দিয়েছেন তিনি।
অস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা প্রদানকারী পশ্চিমা মিত্রদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও ইউক্রেনের কাছে দুর্নীতি দূর করার প্রচেষ্টার আশ্বাস চেয়েছে।
সনি ওলুমাটি জন্মেছেন ইতালির রোমে। সেখানেই বড় হয়েছেন। কিন্তু আজও তাঁকে ইতালিয়ান নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। ৩৯ বছর বয়সী এই নৃত্যশিল্পী ও অধিকারকর্মী পাসপোর্ট অনুযায়ী একজন নাইজেরিয়ান। ইতালিতে তাঁর বসবাসের অধিকার নির্ভর করে বারবার নবায়ন করা রেসিডেন্স পারমিটের ওপর।
২০ মিনিট আগেভারতের সঙ্গে চলমান উত্তেজনা থামাতে বৈশ্বিক শক্তিগুলোর ‘হস্তক্ষেপ’ চেয়েছে পাকিস্তান। রোববার (৮ জুন) পাকিস্তানের একটি উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক দল লন্ডনে পৌঁছেছে। সেখানে ভারতের সঙ্গে চলমান ইস্যুতে, বিশেষত—সিন্ধু পানি চুক্তি ও সীমান্তে উত্তেজনা নিরসনে প্রতিনিধিদলটি তাদের অবস্থান তুলে ধরেছে।
৪৩ মিনিট আগেঠান্ডা মৌসুমে সাধারণত শীতনিদ্রায় যায় বিষাক্ত সাপ। ঋতু বদলের পর যখন আবারও উষ্ণ হয়ে ওঠে প্রকৃতি তখনই এরা নতুন শিকারের সন্ধানে গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে। কিন্তু প্রকৃতির এই চিরাচরিত হিসেবটিও যেন বদলে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেনতুন আইন অনুযায়ী, পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং আইএসআইসহ সামরিক ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ বা আদালতে হাজির না করেই ৯০ দিন পর্যন্ত যে কাউকে আটক করতে পারবে। এটি শুধু সন্দেহের ভিত্তিতে করা যাবে এবং এর জন্য বিচারিক তদারকি বা প্রক্রিয়ার কোনো প্রয়োজন হবে না।
২ ঘণ্টা আগে