ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন আজ সোমবার সন্ধ্যায় অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। কনজারভেটিভ দলের ৫৪ জন সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে তাঁর বিদায় চেয়ে চিঠি দিয়েছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংসদের প্রতিনিধিত্বকারী কমিটির সভাপতি গ্রাহাম ব্র্যাডিকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংসদের ১৫ শতাংশ সদস্য বরিসের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট চাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে বরিসকে অন্তত ১৮০টি ভোট পেতে হবে। আজকের ভোটে জিতে গেলে আগামী এক বছরের জন্য বরিসের আসন নিরাপদ থাকবে।
১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের একজন মুখপাত্র বলেছেন, আজকের রাতটি কয়েক মাসের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাবে। বরিস জনসন অনাস্থা ভোটকে স্বাগত জানিয়েছেন।
এদিকে জনসনের বিরোধিতাকারী সংসদ সদস্যরা জানিয়েছেন, তাঁরা এ ভোটে জেতার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। অন্যদিকে বরিস সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বলেছেন, তিনি বরিস জনসনের পক্ষে লড়াই করবেন।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা মহামারির সময় লন্ডনে যখন কঠোর বিধিনিষেধ চলছিল তখন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে মদের পার্টির আয়োজন করে তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছিলেন বরিস জনসন। তখন তাঁর পদত্যাগ দাবি করেন অনেকে। এমনকি তাঁর নিজ দলের সংসদ সদস্যরাও ক্ষুব্ধ হন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আরও অভিযোগের কথা জানিয়েছে বিবিসি। গণমাধ্যমটি বলেছে, গত বছর সারা দেশে যখন প্রিন্স ফিলিপের মৃত্যুতে জাতীয় শোক চলছিল, তখন ডাউনিং স্ট্রিটে তিনি পার্টির আয়োজন করেছিলেন। জমকালো ওই পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল বরিসের যোগাযোগবিষয়ক পরিচালক জেমস স্ল্যাকের বিদায় উপলক্ষে। পরে অবশ্য এ ঘটনার জন্য ব্রিটিশ রানির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন বরিস জনসন। তাঁকে মোটা অঙ্কের জরিমানাও দিতে হয়েছে তাঁকে।
এর আগে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এ ধরনের একটি অনাস্থা ভোটে বিদায় নিতে হয়েছিল থেরেসা মেকে।
বিশ্বের নানা প্রান্তের খবর পড়ুন:
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন আজ সোমবার সন্ধ্যায় অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। কনজারভেটিভ দলের ৫৪ জন সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে তাঁর বিদায় চেয়ে চিঠি দিয়েছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংসদের প্রতিনিধিত্বকারী কমিটির সভাপতি গ্রাহাম ব্র্যাডিকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সংসদের ১৫ শতাংশ সদস্য বরিসের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট চাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে বরিসকে অন্তত ১৮০টি ভোট পেতে হবে। আজকের ভোটে জিতে গেলে আগামী এক বছরের জন্য বরিসের আসন নিরাপদ থাকবে।
১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের একজন মুখপাত্র বলেছেন, আজকের রাতটি কয়েক মাসের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাবে। বরিস জনসন অনাস্থা ভোটকে স্বাগত জানিয়েছেন।
এদিকে জনসনের বিরোধিতাকারী সংসদ সদস্যরা জানিয়েছেন, তাঁরা এ ভোটে জেতার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। অন্যদিকে বরিস সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বলেছেন, তিনি বরিস জনসনের পক্ষে লড়াই করবেন।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা মহামারির সময় লন্ডনে যখন কঠোর বিধিনিষেধ চলছিল তখন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে মদের পার্টির আয়োজন করে তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছিলেন বরিস জনসন। তখন তাঁর পদত্যাগ দাবি করেন অনেকে। এমনকি তাঁর নিজ দলের সংসদ সদস্যরাও ক্ষুব্ধ হন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আরও অভিযোগের কথা জানিয়েছে বিবিসি। গণমাধ্যমটি বলেছে, গত বছর সারা দেশে যখন প্রিন্স ফিলিপের মৃত্যুতে জাতীয় শোক চলছিল, তখন ডাউনিং স্ট্রিটে তিনি পার্টির আয়োজন করেছিলেন। জমকালো ওই পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল বরিসের যোগাযোগবিষয়ক পরিচালক জেমস স্ল্যাকের বিদায় উপলক্ষে। পরে অবশ্য এ ঘটনার জন্য ব্রিটিশ রানির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন বরিস জনসন। তাঁকে মোটা অঙ্কের জরিমানাও দিতে হয়েছে তাঁকে।
এর আগে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এ ধরনের একটি অনাস্থা ভোটে বিদায় নিতে হয়েছিল থেরেসা মেকে।
বিশ্বের নানা প্রান্তের খবর পড়ুন:
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৬ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে