যুক্তরাজ্যের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন রুশ অলিগার্ক এবং সাবেক কেজিবি কর্মকর্তার সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সম্প্রতি এই কথা পার্লামেন্টে স্বীকার করেছেন জনসন।
তিনি জানিয়েছেন, কেজিবির সাবেক কর্মকর্তা আলেকজান্ডার লেবেদেভের সঙ্গে তিনি একা সাক্ষাৎ করেছিলেন। অবশ্য খুব কম অনুষ্ঠানেই ওই ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
পার্লামেন্টে প্রশ্নোত্তরে জনসন জানান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে ২০১৮ সালে ইতালিতে ওই রুশ ধনকুবের এবং ইভনিং স্ট্যান্ডার্ডের সাবেক মালিকের সঙ্গে তিনি একা দেখা করেছিলেন। সেখানে শুধু তাঁরা দুজন ছিলেন।
জনসনই কেজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেবেদেভের ছেলে ইভজেনিকে হাউস অব লর্ডসের সদস্য বানিয়েছেন।
সেই নিয়োগকে ঘিরেই বিতর্ক। সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সতর্কতা সত্ত্বেও এই ব্যক্তির নামে অনাপত্তি জানানো হয়েছে। সাবেক কেজিবি সদস্যের ছেলেকে হাউস অব লর্ডসের সদস্য বানানো জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে বলেও গোয়েন্দারা সতর্ক করেছিলেন।
সোভিয়েত ইউনিয়নের গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবি স্নায়ুযুদ্ধকালে পশ্চিমা নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়। রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও কেজিবি কর্মকর্তা ছিলেন। পুতিনের বহু ঘনিষ্ঠজন কেজিবির সাবেক কর্মকর্তা।
সম্প্রতি হাউস অব কমন্সের লিয়াজোঁ কমিটিতে লেবার পার্টির সদস্য ডেম ডায়ানা জনসনের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন বরিস জনসন।
প্রধানমন্ত্রী জনসন বলেন, ‘আমি অবশ্যই ওই ভদ্রলোকের সঙ্গে দেখা করেছি। আমি লন্ডনের মেয়র থাকাকালীন লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ডের স্বত্বাধিকারী ছিলেন তিনি। তখন আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলাম।’
ইভনিং স্ট্যান্ডার্ডের বর্তমান মালিক লর্ড লেবেদেভ যুক্তরাজ্যের জন্য ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’—এমন অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছেন জনসন।
সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনসন লর্ড লেবেদেভের দীর্ঘদিনের বন্ধু। প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে হস্তক্ষেপ করার পরে নিরাপত্তা সংস্থার নেতিবাচক মূল্যায়নটি প্রত্যাহার করা হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন রুশ অলিগার্ক এবং সাবেক কেজিবি কর্মকর্তার সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সম্প্রতি এই কথা পার্লামেন্টে স্বীকার করেছেন জনসন।
তিনি জানিয়েছেন, কেজিবির সাবেক কর্মকর্তা আলেকজান্ডার লেবেদেভের সঙ্গে তিনি একা সাক্ষাৎ করেছিলেন। অবশ্য খুব কম অনুষ্ঠানেই ওই ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
পার্লামেন্টে প্রশ্নোত্তরে জনসন জানান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে ২০১৮ সালে ইতালিতে ওই রুশ ধনকুবের এবং ইভনিং স্ট্যান্ডার্ডের সাবেক মালিকের সঙ্গে তিনি একা দেখা করেছিলেন। সেখানে শুধু তাঁরা দুজন ছিলেন।
জনসনই কেজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেবেদেভের ছেলে ইভজেনিকে হাউস অব লর্ডসের সদস্য বানিয়েছেন।
সেই নিয়োগকে ঘিরেই বিতর্ক। সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সতর্কতা সত্ত্বেও এই ব্যক্তির নামে অনাপত্তি জানানো হয়েছে। সাবেক কেজিবি সদস্যের ছেলেকে হাউস অব লর্ডসের সদস্য বানানো জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে বলেও গোয়েন্দারা সতর্ক করেছিলেন।
সোভিয়েত ইউনিয়নের গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবি স্নায়ুযুদ্ধকালে পশ্চিমা নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়। রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও কেজিবি কর্মকর্তা ছিলেন। পুতিনের বহু ঘনিষ্ঠজন কেজিবির সাবেক কর্মকর্তা।
সম্প্রতি হাউস অব কমন্সের লিয়াজোঁ কমিটিতে লেবার পার্টির সদস্য ডেম ডায়ানা জনসনের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন বরিস জনসন।
প্রধানমন্ত্রী জনসন বলেন, ‘আমি অবশ্যই ওই ভদ্রলোকের সঙ্গে দেখা করেছি। আমি লন্ডনের মেয়র থাকাকালীন লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ডের স্বত্বাধিকারী ছিলেন তিনি। তখন আমি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলাম।’
ইভনিং স্ট্যান্ডার্ডের বর্তমান মালিক লর্ড লেবেদেভ যুক্তরাজ্যের জন্য ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’—এমন অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছেন জনসন।
সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জনসন লর্ড লেবেদেভের দীর্ঘদিনের বন্ধু। প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে হস্তক্ষেপ করার পরে নিরাপত্তা সংস্থার নেতিবাচক মূল্যায়নটি প্রত্যাহার করা হয়েছিল।
দখলদার ইসরায়েল চলতি বছরের মার্চ থেকে গাজায় আক্ষরিক অর্থেই ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডের কারণে অঞ্চলটিতে ক্ষুধা-অনাহার থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে অনাহার-অপুষ্টিতে অনেকেই মারা গেছে। এই অবস্থায় গাজায় ত্রাণ সহায়তা নিয়ে প্রবেশের জন্য ৬ হাজারের বেশি...
৭ মিনিট আগেআনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
১৪ ঘণ্টা আগে