অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
অন্যদিকে, ইউক্রেনে একটি ‘শান্তিরক্ষা বাহিনী’ পাঠানোর সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করছে কানাডা, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যসহ প্রায় ২০টি দেশ। তবে এই ধরনের সম্ভাব্য পদক্ষেপকে ‘সরাসরি সামরিক আক্রমণ’ হিসেবে দেখছে রাশিয়া।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সানডে টাইমসের লাইভ প্রতিবেদন অনুযায়ী—ব্রাসেলসের সম্মেলনে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক বলেছেন, ‘ইউরোপ সামরিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত দিক থেকে রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। আমাদের শুধু এ বিশ্বাস দৃঢ় করতে হবে।’
একটি নতুন সামরিক পরিকল্পনায় ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে ১২০টি ইউরোপীয় যুদ্ধবিমান মোতায়েন করারও প্রস্তাব করা হয়েছে। ‘স্কাই শিল্ড’ নামে পরিচিত এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইউক্রেনের কিয়েভ, ওডেসা ও লভিভ অঞ্চলে শত্রুপক্ষের ক্রুজ মিসাইল ও ড্রোন প্রতিহত করা হবে। তবে এটি ন্যাটোর আওতার বাইরে থাকবে।
প্রস্তাবিত পরিকল্পনাটি যুদ্ধের শুরুতে ইউক্রেনের আকাশসীমায় ‘নো-ফ্লাই জোন’ তৈরির প্রচেষ্টার মতো হলেও এবার তা কার্যকর করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, প্রায় ২০টি দেশ ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ গঠনে আগ্রহী। এই জোট ইউক্রেনকে নিরাপত্তা সহায়তা প্রদান করবে।
ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের উচিত একত্রিত হয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা করা এবং আমরা তা বাস্তবায়ন করছি।’
এদিকে কানাডার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিল ব্লেয়ার জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের নেতৃত্বে গঠিত শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কানাডা অংশ নিতে আগ্রহী। তবে নিরাপত্তা শর্ত নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন।’
ইউক্রেনকে আর কোনো গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য করবে না, ট্রাম্প প্রশাসন বুধবারই জানিয়ে দিয়েছিল। তবে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে এসেছে ফ্রান্স। দেশটির সামরিক গোয়েন্দা তথ্য ইউক্রেনকে সরবরাহ করছে।
ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেবাস্তিয়ান লেকোর্নু বলেছেন, ‘আমাদের গোয়েন্দা ব্যবস্থা স্বতন্ত্র। আমরা ইউক্রেনকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করছি।’
এদিকে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েন পরিকল্পনার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে রাশিয়া। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ সতর্ক করে বলেছেন—ইউক্রেনে কোনো ইউরোপীয় শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানো হলে মস্কো তা ‘সরাসরি সামরিক হামলা’ হিসেবে দেখবে।
তিনি বলেন, ‘এটি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ন্যাটোর প্রকাশ্যভাবে যুদ্ধে জড়ানোর শামিল হবে, যা আমরা কখনোই মেনে নেব না।’
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
অন্যদিকে, ইউক্রেনে একটি ‘শান্তিরক্ষা বাহিনী’ পাঠানোর সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করছে কানাডা, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যসহ প্রায় ২০টি দেশ। তবে এই ধরনের সম্ভাব্য পদক্ষেপকে ‘সরাসরি সামরিক আক্রমণ’ হিসেবে দেখছে রাশিয়া।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সানডে টাইমসের লাইভ প্রতিবেদন অনুযায়ী—ব্রাসেলসের সম্মেলনে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক বলেছেন, ‘ইউরোপ সামরিক, অর্থনৈতিক ও কৌশলগত দিক থেকে রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। আমাদের শুধু এ বিশ্বাস দৃঢ় করতে হবে।’
একটি নতুন সামরিক পরিকল্পনায় ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে ১২০টি ইউরোপীয় যুদ্ধবিমান মোতায়েন করারও প্রস্তাব করা হয়েছে। ‘স্কাই শিল্ড’ নামে পরিচিত এই পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইউক্রেনের কিয়েভ, ওডেসা ও লভিভ অঞ্চলে শত্রুপক্ষের ক্রুজ মিসাইল ও ড্রোন প্রতিহত করা হবে। তবে এটি ন্যাটোর আওতার বাইরে থাকবে।
প্রস্তাবিত পরিকল্পনাটি যুদ্ধের শুরুতে ইউক্রেনের আকাশসীমায় ‘নো-ফ্লাই জোন’ তৈরির প্রচেষ্টার মতো হলেও এবার তা কার্যকর করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, প্রায় ২০টি দেশ ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ গঠনে আগ্রহী। এই জোট ইউক্রেনকে নিরাপত্তা সহায়তা প্রদান করবে।
ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের উচিত একত্রিত হয়ে ইউক্রেনকে সহায়তা করা এবং আমরা তা বাস্তবায়ন করছি।’
এদিকে কানাডার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিল ব্লেয়ার জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের নেতৃত্বে গঠিত শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কানাডা অংশ নিতে আগ্রহী। তবে নিরাপত্তা শর্ত নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন।’
ইউক্রেনকে আর কোনো গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য করবে না, ট্রাম্প প্রশাসন বুধবারই জানিয়ে দিয়েছিল। তবে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে এসেছে ফ্রান্স। দেশটির সামরিক গোয়েন্দা তথ্য ইউক্রেনকে সরবরাহ করছে।
ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেবাস্তিয়ান লেকোর্নু বলেছেন, ‘আমাদের গোয়েন্দা ব্যবস্থা স্বতন্ত্র। আমরা ইউক্রেনকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করছি।’
এদিকে ইউক্রেনে শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েন পরিকল্পনার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে রাশিয়া। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ সতর্ক করে বলেছেন—ইউক্রেনে কোনো ইউরোপীয় শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানো হলে মস্কো তা ‘সরাসরি সামরিক হামলা’ হিসেবে দেখবে।
তিনি বলেন, ‘এটি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ন্যাটোর প্রকাশ্যভাবে যুদ্ধে জড়ানোর শামিল হবে, যা আমরা কখনোই মেনে নেব না।’
এপ্রিলের শুরুতেই এই পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদায়ের আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন অভিবাসীদের সুরক্ষায় এই অস্থায়ী আইনি মর্যাদা অনুমোদন করেন। গত সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই...
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস করছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যালেরি জালুঝনি। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউসে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ধরন পশ্চিমা বিশ্বের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র,
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৬ ঘণ্টা আগেরপ্তানি আয় চীনের অর্থনীতির একমাত্র উৎস। তাই এই শুল্ক দীর্ঘস্থায়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি এক-চতুর্থাংশ থেকে এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যেহেতু চীনের রপ্তানি আয় দেশটির মোট আয়ের এক-পঞ্চমাংশ সেহেতু, ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ হলে তাদের পণ্যের ওপর বিদেশের চাহিদা কমে যেতে পারে এবং এতে বাণিজ্য উদ্বৃত্
৬ ঘণ্টা আগে