ঢাকা: করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে টিকাই এখন একমাত্র ভরসা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পাওয়া বেশ কয়েকটি টিকা বিভিন্ন দেশে প্রয়োগ করা হচ্ছে। এর মধ্যে সরবরাহ সঙ্কট দেখা দেওয়ায় অনেক দেশই একাধিক সংস্থার টিকা কেনার চেষ্টা করছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠেছে, একই ব্যক্তি ডোজ পূর্ণ করতে আলাদা কোম্পানির টিকা নিতে পারবেন কি–না। বিয়ষটি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন। তবে এ ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে স্পেনের সাম্প্রতিক একটি গবেষণা।
ভারত, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে টিকা সঙ্কট তীব্র হচ্ছে। সস্তা এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি সহজ হওয়ায় এসব দেশে দেওয়া হচ্ছে মূলত অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত ভারত হঠাৎ করেই অক্সফোর্ডের টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশ। বাংলাদেশে এরই মধ্যে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া স্থগিত করা হয়েছে। বিদ্যমান মজুত টিকা চলতি সপ্তাহেই শেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
এরই মধ্যে টিকা কিনতে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ সরকার। চলে এসেছে চীনের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা। তবে অক্সফোর্ডের প্রথম ডোজের টিকা নেওয়া ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৯১২ জনের মধ্যে ১৪ লাখের বেশি মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত। চীন বা রাশিয়ার টিকা দিয়ে সেই ডোজ পূর্ণ করা যাবে কি–না এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না স্বাস্থ্য বিভাগ।
তবে গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত স্পেনের একটি গবেষণায় প্রাপ্ত প্রাথমিক ফলাফলে বলা হয়েছে, অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর ফাইজার–বায়োএনটেকের টিকা নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
করোনা সংক্রমণ রুখতে একাধিক টিকার মিশ্রণ নিয়ে গবেষণা চালায় স্পেনের কার্লোস থ্রি হেলথ ইনস্টিটিউট নামের একটি সংস্থা। গবেষণাটি পরিচালিত রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়।
ওই গবেষণায় ১৮ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে যাঁদের বয়স এমন ৬৭০ জন অংশ নেন। তাঁরা সবাই অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন। পরীক্ষা চলাকালীন তাদের মধ্যে ৪৫০ জনকে দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়।
পর্যবেক্ষণকালে বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, যাদের আলাদা দুটি টিকা দেওয়া হয়েছিল তাঁদের রক্তে শুধু অ্যাস্ট্রাজেনেকার এক ডোজ নেওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ গুণ বেশি ইমিউনোগ্লোবোলিন জি (আইজিজি) অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। আর এসময় দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা নেওয়ার পর রক্তে সাতগুণ নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি তৈরি হতে দেখা গেছে। দুই ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিলে যে পরিমান নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি তৈরি হয় এটি তার দ্বিগুণ।
গবেষক দলের প্রধান ড. মাগদালেনা ক্যামপিনস বলেন, গবেষণায় অংশ নেওয়াদের মাত্র ১ দশমিক ৭ শতাংশ স্বেচ্ছাসেবী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছেন। তবে তা সামান্য মাথাব্যথা, শরীর ব্যথা এবং কিছুটা অস্বস্তি বোধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। অর্থাৎ বলা যায়, দুই ডোজে আলাদা কোম্পানির টিকা নেওয়া নিরাপদ এবং কার্যকর।
এর আগে যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ফাইজারের প্রথম ডোজের পর অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ বা এর উল্টোটা করেও দেখা গেছে, টিকা নেওয়ার পর মাথাব্যথা, ঠাণ্ডা লাগার মতো মৃদু বা আরেকটু জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। একই সংস্থার টিকার দুই ডোজ নেওয়ার পর যেমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় এক্ষেত্রে কিন্তু তার চেয়ে অনেক কমই দেখা গেছে। এই গবেষণায় প্রাপ্ত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সংক্রান্ত উপাত্ত আগামী দুয়েক মাসের মধ্যেই প্রকাশ করা হতে পারে।
এদিকে গত মার্চে পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড নামের একটি সংস্থা দাবি করে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার একটি মাত্র ডোজেই করোনায় মৃত্যু ঝুঁকি প্রায় ৮০ শতাংশ কমিয়ে দেয়। এমনই দাবি রয়েছে ফাইজারের টিকা নিয়েও। এই সংস্থা আরও দাবি করেছে, ফাইজারের টিকার দ্বিতীয় ডোজে মৃত্যুর আশঙ্কা প্রায় ৯৭ শতাংশ কমিয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, ফাইজারের এক ডোজেও মৃত্যুর ঝুঁকি ৮০ শতাংশ কমে যায়, আর দ্বিতীয় ডোজের পর তা ৯৭ শতাংশে পৌঁছে যায়। অর্থাৎ দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর মৃত্যুর আশংকা থাকে না বললেই চলে। তবে কোন প্রতিষেধক বেশি কার্যকর তা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে।
কার্লোস থ্রি হেলথ ইনস্টিটিউটের ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর জেসাস আন্তোনিও ফ্রায়াস বলেন, এই ফলাফল অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর অনিশ্চয়তায় থাকাদের জন্য একটি আশার কথা শোনাচ্ছে।
যদিও বিজ্ঞানীদের মতে, এই বিষয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তারা এখনই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছার পক্ষে নন।
ঢাকা: করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে টিকাই এখন একমাত্র ভরসা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পাওয়া বেশ কয়েকটি টিকা বিভিন্ন দেশে প্রয়োগ করা হচ্ছে। এর মধ্যে সরবরাহ সঙ্কট দেখা দেওয়ায় অনেক দেশই একাধিক সংস্থার টিকা কেনার চেষ্টা করছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠেছে, একই ব্যক্তি ডোজ পূর্ণ করতে আলাদা কোম্পানির টিকা নিতে পারবেন কি–না। বিয়ষটি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন। তবে এ ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে স্পেনের সাম্প্রতিক একটি গবেষণা।
ভারত, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে টিকা সঙ্কট তীব্র হচ্ছে। সস্তা এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি সহজ হওয়ায় এসব দেশে দেওয়া হচ্ছে মূলত অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত ভারত হঠাৎ করেই অক্সফোর্ডের টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশ। বাংলাদেশে এরই মধ্যে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া স্থগিত করা হয়েছে। বিদ্যমান মজুত টিকা চলতি সপ্তাহেই শেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
এরই মধ্যে টিকা কিনতে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ সরকার। চলে এসেছে চীনের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা। তবে অক্সফোর্ডের প্রথম ডোজের টিকা নেওয়া ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৯১২ জনের মধ্যে ১৪ লাখের বেশি মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত। চীন বা রাশিয়ার টিকা দিয়ে সেই ডোজ পূর্ণ করা যাবে কি–না এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না স্বাস্থ্য বিভাগ।
তবে গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত স্পেনের একটি গবেষণায় প্রাপ্ত প্রাথমিক ফলাফলে বলা হয়েছে, অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর ফাইজার–বায়োএনটেকের টিকা নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
করোনা সংক্রমণ রুখতে একাধিক টিকার মিশ্রণ নিয়ে গবেষণা চালায় স্পেনের কার্লোস থ্রি হেলথ ইনস্টিটিউট নামের একটি সংস্থা। গবেষণাটি পরিচালিত রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়।
ওই গবেষণায় ১৮ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে যাঁদের বয়স এমন ৬৭০ জন অংশ নেন। তাঁরা সবাই অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন। পরীক্ষা চলাকালীন তাদের মধ্যে ৪৫০ জনকে দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়।
পর্যবেক্ষণকালে বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, যাদের আলাদা দুটি টিকা দেওয়া হয়েছিল তাঁদের রক্তে শুধু অ্যাস্ট্রাজেনেকার এক ডোজ নেওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ গুণ বেশি ইমিউনোগ্লোবোলিন জি (আইজিজি) অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। আর এসময় দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা নেওয়ার পর রক্তে সাতগুণ নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি তৈরি হতে দেখা গেছে। দুই ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিলে যে পরিমান নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি তৈরি হয় এটি তার দ্বিগুণ।
গবেষক দলের প্রধান ড. মাগদালেনা ক্যামপিনস বলেন, গবেষণায় অংশ নেওয়াদের মাত্র ১ দশমিক ৭ শতাংশ স্বেচ্ছাসেবী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছেন। তবে তা সামান্য মাথাব্যথা, শরীর ব্যথা এবং কিছুটা অস্বস্তি বোধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। অর্থাৎ বলা যায়, দুই ডোজে আলাদা কোম্পানির টিকা নেওয়া নিরাপদ এবং কার্যকর।
এর আগে যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ফাইজারের প্রথম ডোজের পর অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ বা এর উল্টোটা করেও দেখা গেছে, টিকা নেওয়ার পর মাথাব্যথা, ঠাণ্ডা লাগার মতো মৃদু বা আরেকটু জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। একই সংস্থার টিকার দুই ডোজ নেওয়ার পর যেমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় এক্ষেত্রে কিন্তু তার চেয়ে অনেক কমই দেখা গেছে। এই গবেষণায় প্রাপ্ত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সংক্রান্ত উপাত্ত আগামী দুয়েক মাসের মধ্যেই প্রকাশ করা হতে পারে।
এদিকে গত মার্চে পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড নামের একটি সংস্থা দাবি করে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার একটি মাত্র ডোজেই করোনায় মৃত্যু ঝুঁকি প্রায় ৮০ শতাংশ কমিয়ে দেয়। এমনই দাবি রয়েছে ফাইজারের টিকা নিয়েও। এই সংস্থা আরও দাবি করেছে, ফাইজারের টিকার দ্বিতীয় ডোজে মৃত্যুর আশঙ্কা প্রায় ৯৭ শতাংশ কমিয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, ফাইজারের এক ডোজেও মৃত্যুর ঝুঁকি ৮০ শতাংশ কমে যায়, আর দ্বিতীয় ডোজের পর তা ৯৭ শতাংশে পৌঁছে যায়। অর্থাৎ দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর মৃত্যুর আশংকা থাকে না বললেই চলে। তবে কোন প্রতিষেধক বেশি কার্যকর তা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে।
কার্লোস থ্রি হেলথ ইনস্টিটিউটের ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর জেসাস আন্তোনিও ফ্রায়াস বলেন, এই ফলাফল অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর অনিশ্চয়তায় থাকাদের জন্য একটি আশার কথা শোনাচ্ছে।
যদিও বিজ্ঞানীদের মতে, এই বিষয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তারা এখনই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছার পক্ষে নন।
নৌবাহিনীতে স্টিলথ প্রযুক্তির দৌড়ে এত দিন শীর্ষস্থানে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই প্রযুক্তির এফ-৩৫সি যুদ্ধবিমান দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন বিমানবাহী জাহাজগুলোতে মোতায়েন রয়েছে। তবে এবার চীন প্রথমবারের মতো নিজেদের নৌবাহিনীর জন্য স্টিলথ ফাইটার জে-৩৫ মোতায়েন করে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি প্রতিযোগিতার মুখে ফেলে দিয়েছে।
২০ মিনিট আগেআমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামাকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘রাশিয়াগেট’ এবং ‘ভোট জালিয়াতি’ নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তিনি ওবামা এবং তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চান।
১ ঘণ্টা আগেতৃণমূল কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তকে ‘রাজনৈতিক ভণ্ডামি’ বলে আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, ‘এ রাজ্যে যাদের বাংলা ভাষাভাষী বলে নিপীড়ন করা হচ্ছে, সেই একই দল অন্য রাজ্যে তাদের জমি দিচ্ছে! এটা দুমুখো রাজনীতি।’
২ ঘণ্টা আগেইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যেকোনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এমনকি, দুই দেশের মধ্যে যে যুদ্ধবিরতি চলছে তা নিয়েও তিনি খুব একটা আশাবাদী নন। তবুও ইরান পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করবে না। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে